Edit Scanning page

ধরা যাক আপনার ৩০ পাতার একটা ডকুমেন্ট আছে যেটার কিছু সম্পাদনা করা প্রয়োজন। কিন্তু আপনি কস্ট করে এত গুলো সব লেখা আবার টাইপ করতে চান না। কি করবেন আপনি?

দরকার - এডবি এক্রোব্যাট রিডার প্রফেশনাল এবং একটি স্ক্যানার।

প্রথমে ডকুমেন্টটি স্ক্যান করুন টেক্সট হিসেবে। এ ব্যাপারে আপনার স্ক্যানারের ইউজার গাইড দেখতে পারেন কিভাবে করতে হবে। আজকাল সব স্ক্যানারই আপনাকে ডকুমেন্ট পিডিএফ ফাইল হিসেবে সেভ করার অপশন দেবে। চট করে পিডিএফ স্ক্যান করে নিন আপনার ফাইল কে।

এবার এডবি এক্রোব্যাট এ ফাইলটি খুলুন। Document মেনুতে দেখবেন একটি অপশন আছে OCR Text Recognition, সেটি সিলেক্ট করুন, তারপর বেছে নিন Recognize Text using OCR ...

এরপর এডবি নিজে থেকেই যতদুর সম্ভব টেক্সটগুলোকে এমন একটা পিডিএফ ফাইলে পরিনত করবে যেটা থেকে মাউস দিয়ে আপনি অনেকাংশে টেক্সট বাছাই করতে পারবেন এবং অন্য যেকোন এপ্লিকেশনে পেস্ট করতে পারবেন।

এবার File > Save As এ টিপ দিন এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ড হিসেবে সেভ করুন। এরপর আপনি অতি সহজেই মাইক্রসফট ওয়ার্ড থেকেই সম্পাদনা করতে পারবেন।

বলাবাহুল্য এই পদ্বতি ১০০% কার্যকরী নয়, তবে আপনি প্রায় ৮০% এরও বেশি এভাবে স্ক্যান করে ওয়ার্ডে পরিবর্তন করতে পারবেন। আরো একটি কথা কিন্তু! বাংলা ভাষার জন্য এটি কতটা কার্যকর তা পরীক্ষা করা আমাদের পক্ষে সম্ভব হয়নি এবং বাংলাতে এটি আপাতত সম্ভব নয় বলে আমাদের বিশ্বাস। যদি অপ্টিকাল ক্যারেক্টার রেকগনিশনে বাংলা ব্যাবহার করা যায়, তাহলে আপনাদের বিস্তারিত জানাব। এডবি তে কেবলমাত্র বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ ঢুকানোর পরেই এটা করা যেতে পারে।

desktop capture

বিভিন্ন সফটওয়্যার দ্বারা কম্পিউটারের ডেক্সটপকে ভিডিও হিসাবে ক্যাপচার করা যায়।
এসব সফটওয়্যারগুলোর বেশীরভাগই ট্রাইল কিংবা ডেমো।
ফলে ভিডিওর উপরে উক্ত কোম্পানীর বিজ্ঞাপন বা নাম থাকে।
যার ফলে ভিডিওটি দেখতে বেশ দৃষ্টিকটু লাগে।
কিন্তু আপনি যদি ক্যাম স্টুডিও সফটওয়্যার দ্বারা ডেক্সটপকে ভিডিও
হিসাবে ক্যাপচার করেন তাহলে পূর্বের ন্যায় কোন বিজ্ঞাপন থাকবে না।
ওপেন সোর্স এবং ফ্রি এই সফটওয়্যার দ্বারা আপনি ভিডিও এর সাথে
অডিও রেকর্ড করতে পারবেন। ফলে আপনি সহজেই ভিডিও টিউটোরিয়াল বানাতে পারেন।
শর্টকাট কী ব্যবহার করার ফলে আপনি সফটওয়্যাটি মিনিমাইজ রেখে ভিডিও
রেকর্ড শুরু করতে এবং বন্ধ করতে পারবেন। এছাড়াও SWF মুডেও
আপনি ভিডিও সেভ করতে পারবেন।
মাত্র ১.৩ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি http://camstudio.org থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।

website make tips



Weebly এটাও একটি ভালো সাইট যা থেকে আপনি সহজেই বানাতে পারবেন
আপনার ওয়েব সাইট বা ব্লগ এরা মুলত ব্লগসাইট বানানোর জন্যই।

এখান থেকে যেসব বিষেশ জিনিষ আপনি করতে পারবেন

*ফ্রি ওয়েব সাইট অথবা ব্লগ সাইট
*পছন্দ মত সহজেই আপনার সাইটের টেম্প্লেট বেছে নিতে পারবেন
*ড্রাগ এবং ড্রপ করেই অন্য কন্টেন বসাতে পারবেন যেমন গুগলে ম্যাপ,গেজেট ইত্যাদি
*ডোমেইন ট্রানসফার করতে পারবেন অথবা নতুন ডোমেইন কিনতে পারবেন।

এখান থেকে সাইট বানাতে চাইলে এখুনি শুরু করতে পারেন
weebly



আর একটি সাইট freeweb এদের দ্বারা ও খুব সুন্দর করে ওয়েব সাইট
বানানো যায়।

এদের এ্যড টু মাই সাইট থেকে আপনি নতুন পেজ বানানো
পেজ ডিলিট করা গেস্টবুক যোগ করা এসব করতে পারবেন
তারপর এরা আপনাকে দিবে ৩০০ এর বেশি টেম্প্লেট পছন্দ করার শুভিধা
যেটা আপনার পছন্দ সেটা ব্যবহার করতে পারবেন...

পেজ এডিটর: এখান থেকে আপনি কোন কন্টেন্ট কোথায় বসাবেন তা বিবেচনা করে বসাতে পারবেন।

ফাইল মেনেজার :এখান থেকে ছবি ভিডিও সফটওয়ার আপলোড করে
আপনার সাইটে দিতে পারবেন।

এখান থেকে ওয়েব সাইট বানাতে চাইলে এই লিংকে যেতে হবে
freewebs



webnode এখান থেকে ও অনেক সহজে সাইট বানানো যায়
এবং অনেক গুলা সাইট বানানোর সাইট ঘুরে আসার পর এটাই আমার কাছে
সবচেয়ে প্রিয়।

এখান থেকে যেসব বিষেশ জিনিষ আপনি করতে পারবেন

*ফ্রি ওয়েব সাইট
*ড্রাগ এবং ড্রপ টেকনলজি
* গেজেট এবং উইজেট বসাতে পারবেন যেমন: ক্রিকেট লাইভ স্কোর
*বুকমার্ক এবং ট্যগিং
*একসাথে অনেক গুলা ফাইল আপলোড
*ডোমেইন ট্রানসফার করতে পারবেন অথবা নতুন ডোমেইন কিনতে পারবেন।
*প্রায় ৪০ টা বেশি টেম্প্লেট
*নিজের বানানো টেম্প্লেট ইম্পোর্ট
*সিএসএস অথবা এইচটিএমএল এডিট করতে পারবেন
*ওয়েব সাইট সেটিস্টিক মানে আপনার সাইটে কয়জন ভিটিট করেছে কোথা থেকে করেছে এসব।

এই সাইটের আরো কয়েকটি চমৎকার জিনিষ হলো এখানে
আর্টিকেল,ফোরাম,পোল,ই কমার্স ইত্যাদি এসব এ্যড করতে পারবেন সহজেই।

দেরি না করে এখুনি বানানো শুরু করতে পারেন আপনার সাইট
webnode



Synthasite এটা থেকেও আপনি বানাতে পারবেন আপনার সাইট এটার ফিচার আর
সব কিছুই প্রায় ওয়েবনোড এর মত তাই আর কিছু লিখলাম না।

সইনথা



Bravenet এখান থেকে ও আপনারা সুন্দর করে ও সহজে সাইট বানাতে পারবেন
এরা দিচ্ছে ৬০০ গিগাবাইট ব্যনডউইথ ৩০ গিগাবাইট ডিস্কস্পেস ফ্রি টেম্প্লেট আরো অনেক কিছু।

আর কিছু ওয়েব টুল ও আপনার সাইটে বসাতে পারবেন যেমন: গেস্টবুক,হিট কাউন্টার,
ওয়েব পোল,হেডলাইন নিউজ ইত্যাদি।

এখুনি ঘুরে আসতে পারেন
http://www.bravenet.com/



page.tl এদের কথায় আপনি মাত্র তিন মিনিটেই আপনার সাইট তৈরি করতে পারবেন
এবং কোন প্রোগরামিং নলেজ লাগবে না ভালো টেম্পলেট আছে ফ্রি গেস্টবুক ও ভিজিটর
ম্যাপ কিন্তু আমার কাছে এই সাইট টা তেমন ভালো লাগে নাই।

ঘুরে আসতে পারেন
http://page.tl/

৩ টি ফ্রি হোস্টিং সাইট..
http://www.987mb.com/
http://www.hostsnake.com/
http://www.zymic.com/

এই তিনটায় কাজ করতে হলে প্রোগরামিং ধারনা লাগবে।

আমার দেখা সেরা ফ্রি ডোমেইন সাইট...
http://www.co.cc/

আর একটি কথা আপনাদের বলি যারা যেকোন সাইট বানানোর সাইট থেকে সাইট
বানাতে চান আগেই তাদের FAQ ও TOS ভালো করে পড়ে নিবেন কারন কিছু
সাইট আছে যারা ৩০ দিনের ট্রায়াল ওয়েব সাইট বানাতে দেয় দেখা গেল আপনি
খুব আশা করে আস্তে আস্তে আপনার সাইটে কে সুন্দর করে গড়ে তুললেন তারপর
ত্রিশ দিন পর বললো টাকা দেন না হলে আপনার সাইট বন্ধ হয়ে যাবে
যেমন একটি সাইট http://www.spruz.com/ এরা ৩০ দিনের ট্রায়াল দেয়
৩০ দিন হয়ে গেলে টাকা না দিলে সাইট বন্ধ করে দেয় তো সবাই এ ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন।

এই পোস্ট টি সামইন ব্লগে অনেক আগেই লিখেছিলাম তাও এখআনেও একটা কপি রাখলাম।

Bangla dictionary

ইংরেজী শব্দের বাংলা জানার জন্য যারা পুরু অভিধানের পাতা উল্টোতে চান না,
তাঁরা দু'টো কাজ করতে পারেন:-


* কম্পিউটারে আন্তঃজাল থেকে অভিধান নামিয়ে নিতে পারেন
>>>>>>>>>
http://asia.cnet.com/downloads/pc/swinfo/0,39000588,39407199s-50002401r,00.htm

* অনলাইন কোন অভিধান খুজে বের করতে পারেন। আমি আপাতত ভাল বলতে একটিই পেয়েছি-
http://www.ovidhan.org/। সার্চ ফিল্ডে ইংরেজী শব্দ টাইপ করুন,
বাংলা শব্দটি পেয়ে যাবেন।

এখন পর্যন্ত্য অবশ্য কোন অভিধান পাইনি যেখানে বাংলা হরফে শব্দ সরবরাহ
করলে ইংরেজীতে ফলাফল পাওয়া যায়।

search engine,How to add Your website to search engine

আজকাল প্রায়ই একই ধরনের ইমেইল পাই যার সারর্মম হল "সামান্য কিছু
টাকার বিনিময়ে আপনার সাইট ২০০টি সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট করুন এবং আপনি সার্চ
ইঞ্জিনগুলো থেকে শয়ে শয়ে ভিজিটর পান... ইত্যাদি ইত্যাদি"।

 আমি সবসময় আর্শ্চয হই কারা এই ২০০ সার্চ ইঞ্জিনকে পরোয়া করে যখন সমস্ত বিশ্ব
Google, Yahoo!, Live, Ask এবং AOL এই ৫টি সার্চ ইঞ্জিনেই সন্তুষ্ট।


comScore এর সার্চ ইঞ্জিন বিষয়ক ২০০৮ সালে প্রকাশিত এক রিপোর্টে গুগল
এখন শীর্ষে অবস্থান করছিল, যদিও এর পতন হয়েছে ৬১.৮% থেকে ৬১.৫% এ।
ডিসেম্বর ২০০৭ এ প্রথম মার্কেট শেয়ারের পতন ঘটে (যখন এটি ৫৮.৬% থেকে ৫৮.৪% হয়)।
এর বিপরীতে মাইক্রোসফট ২০০৮ প্রথম সফলতা পায়, মাসের পর মাস ধরে ক্রমবর্ধমান নিম্ন
পতনের পর মাইক্রোসফট মে ২০০৮ এ ৮.৫% থেকে বেড়ে জুন ২০০৮ এ ৯.২% এ উন্নিত হয়।
ধারনা করা হয় মাইক্রোসফট তার
Live Search Cashback এর কারনে এই সফলতা পেয়েছে।


গুগলের অবনতি বিষয়ে মাইক্রোসফট এবং ইয়াহু খুব একটা বেশি খুশি হওয়ার অবকাশ নেই,
আসুন দেখি কে কেমন মার্কেট শেয়ার নিয়ন্ত্রণ করছিল (২০০৮ সালে):

  • Google: ৭.১ বিলিয়ন

  • Yahoo: ২.৪ বিলিয়ন

  • Microsoft: ১.১ বিলিয়ন

  • Ask: ৫০১ মিলিয়ন

  • AOL: ৪৭১ মিলিয়ন



আমি এসব বলছি শুধু এটা প্রমাণ করার জন্যই যে সার্চ ইঞ্জিনে ওয়েব সাইট সাবমিট করার
জন্য টাকা খরচ করা (আমি directory submission এর কথা বলছি না)
অপব্যয় ছাড়া কিছুই নয়। ব্যক্তিগত ভাবে আমি Google, Yahoo! এবং MSN
ছাড়া অন্য কোন সার্চ ইঞ্জিনকে পরোয়া করি না। তাহলে কিভাবে এই সার্চ ইঞ্জিনগুলোতে
সর্বোচ্চ ট্রাফিক এবং দ্রুত ইনডেক্স
করা সম্ভব হবে?


বিভিন্ন SEO পদ্ধতি ব্যবহার ছাড়াও আমি সবসময় নিশ্চিত করি যে আমার
সাম্প্রতিক Sitemap যেন এসব সার্চ ইঞ্জিনে জমা থাকে। Sitemap বিভিন্ন
ধরনের হতে পারে, কিন্তু XML Sitemap সার্চ ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে জনপ্রিয়
এবং এটি ইন্টারনেটে সহজলভ্য অনলাইন ও অফলাইন টুল দিয়ে তৈরী করা যায়।
XML Sitemaps সবচেয়ে ভাল অনলাইনে Sitemap তৈরীর টুল।
কিন্তু এই ফ্রি টুলটি ৫০০ লিংকের বেশি তৈরী করতে পারে না। যাই হোক আমি
ব্যক্তিগত ভাবে Vigos gSitemap ব্যবহার করি। এটি ফ্রি ডাউনলোড করা যায়,
অগণিত লিংক তৈরী করা যায় এবং এমনকি এর সাহায্যে ওয়েব সাইটে আপলোড করা যায়।
তবে Wordpress ভক্তদের জন্য সুখবর আছে, Google XML Sitemaps plugins
ব্যবহার করলে ব্লগ বা ওয়েব সাইটে নতুন ব্লগ পোষ্ট করার সাথেক সাথে
sitemap টিও আপডেট হওয়ার সাথে সাথে সার্চ ইঞ্জিনে জমা হয়ে যাবে।


কিভাবে সার্চ ইঞ্জিনে সাইটম্যাপ সাবমিট করা যায়?

কেউ কেউ Google Site Submit এবং Live Search URL Submission ব্যবহার
করার উপদেশ দেয়। কিন্তু এই টুলগুলো স্প্যামারদের অত্যাচারে প্রায় অকেজো হয়ে পড়েছে বিধায়
আমি এ'দুটো কমই ব্যবহার করি। এর পরিবর্তে আমি Sitemap আপলোড করার
জন্য Google Webmasters Tools, Yahoo! Site Explorer এবং
Live Webmaster ব্যবহার করি।


Sitemap ব্যবহারের সুবিধাগুলো কি কি?

সবচেয়ে বড় সুবিধা হল সার্চ ইঞ্জিনের বটগুলো খুব সহজেই ওয়েবসাইটের নতুন
কনটেন্টগুলো খুঁজে পায় এবং তাদের সহজেই কনটেন্টগুলো ইনডেক্স করতে পারে।
যদি কোন পেজ হোমপেজ থেকে ৩ লিংক দূরত্বে থাকে তাহলে বট খুব কম
সময়ই এ সব পেজ খুজে পায়। সাইটম্যাপ ওয়েবসাইটের সবগুলো পেজের লিংক
প্রকাশ করে বলে খুব সহজেই গভীরতম পেজগুলোও ইনডেক্স হয়ে যায়। আমার পরামর্শ
হল হোমপেজ থেকে ৩ লিংকের বেশি দুরত্বে পেজ তৈরী না করাই ভাল,
এটা SEO এর জন্য ভাল নয়।

convert black -white picture to color picture

রিকালার্ড নামের এই সফটওয়ার দিয়ে সাদাকালো ডিজিটাল ফটোকে এত সহজে রঙ্গিন করা যায় যে, ভাবাই যায় না। রিকালার্ড ব্যবহার করে, নিজেই নিজের কাজ দেখে অবাক হয়ে গেছি। রিকালার্ডের সাহায্যে আমার নিজের হাতে রঙ্গিন করা একটা ছবি এখানে দিলাম। ছবিটা রঙ্গিন করতে আমার খুব অল্প সময়ই লেগেছে। রিকালার্ড সফটওয়ারটি পাওয়া যাচ্ছে, www.recolored.com ওয়েবসাইট থেকে।

keep your file webserver

সয়ংক্রিয়ভাবে অনলাইনে ফাইল রাখা


ফাইলের নিরাপত্তার জন্য আমরা অনলাইনে তা আপলোড করে রাখি। এর সুবিধা হচ্ছে অন্য কম্পিউটারে থেকেও আপলোড করা ফাইল যাতে দেখা বা ব্যবহার করা যায়। আর শেয়ার করার সুবিধা থাকলেতো কথায় নেই। অনলাইনে বিভিন্ন যেসকল ফ্রি আপলোডিং সাইট আছে তার মধ্যে ড্রপবক্স অন্যতম। এতে আপনি প্রাথমিকভাবে ২ গিগাবাইট যায়গা পাবেন, তবে রেফারেলের মাধ্যমে যাইগা বৃদ্ধি করতে পারবেন। ড্রপ বক্সের সুবিধা হচ্ছে এর নিজস্ব সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারের লোকাল ফোল্ডারে ফাইল রাখলে ইন্টারনেটের সংযোগ থাকলে সয়ংক্রিয়ভাবে তা আপনার একাউন্টে (অনলাইন সার্ভারে) আপলোড হয়ে যাবে। এজন্য আলাদা কোন কিছু করতে হবে না। যখনই কোন ফাইল রাখুন, পরিবর্তন করুন বা মুছে ফেলূন তা সিনক্রোনাইজিং হবে। ১৪ মেগাবাইটের ফ্রি এই সফটওয়্যারটি www.Dropbox.com থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। ইনস্টল করার সময়ে ইচ্ছামত ফোল্ডার দেখিয়ে দিন না হলে মাই ডকুমেন্টে My Dropbox নামে একটি ফোল্ডার আসবে। তবে পরবর্তিতে আপনি Dropbox Preference থেকে লোকেশন পরিবর্তন করতে পারনে। এবার এই ফোল্ডারে আপনি যাই রাখুন তা ড্রপ বক্সে আপলোড হবে। এই My Dropbox এ Public নামে একটি ফোল্ডার তৈরী হবে যার ভিতরে (এমনকি সাব ফোল্ডারেও) আপনি কোন ফাইল রেখে তার উপরে মাইসের ডান বাটন ক্লিক করে Dropbox>Copy Public Link এ ক্লিক করলে একটি লিংক পাবেন যা আপনি ওয়েব লিংক হিসাবেও ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও অনলাইন থেকেও সকল ধরনের সম্পাদনা করতে পারবেন।

Facebook video Downloader

খুব সহজেই ফেইসবুকের ভিডিও সংরক্ষন করুন আপনার হার্ডডিস্কে


আমরা সবাই কম বেশি ফেইসবুকের সাথে পরিচিত। বর্তমানে এটি হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট। যেখানে আমরা লিঙ্ক, ছবি, ভিডিও সহ আরো অনেক কিছু বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো অনেক ভিডিও আছে যেগুলো ফেইসবুক ডাউনলোডের অনুমতি দেয় না বা ফেইসবুক থেকে সরাসরি ডাউনলোড করা যায় না। তাই বলে কি আমারা আমাদের প্রিয় ভিডিওটি ডাউনলোড করতে পারবোনা? অবশ্যই পারব......
যারা জানেন তারা হয়তো ইতিমধ্যে ডাউনলোড করা শুরু করে দিয়েছেন। আর যারা জানেন না তাদের জন্যে সুখবর!
নিচের কয়েকটি সহজ ধাপ সঠিক ভাবে অনুসরন করলেই আপনিও পারবেন আপনার প্রিয় ভিডিওটি আপনার কম্পিউটারে সংরক্ষন করতে।

১) এই পদ্ধটি শুধুমাত্র মোজিলা ফায়ারফক্সে ব্যবহার করা সম্ভব। তাই যাদের মোজিলা ইন্সটল করা নেই তারা এখান থেকে মোজিলা ফায়ারফক্স ইন্সটল করে নিন।

২) মোজিলা ইন্সটল হয়ে গেলে এটি ওপেন করুন এবং এখানে টোকা দিয়ে Grease Monkey এ্যড-অন টি ইন্সটল করে নিন।



ঠিকভাবে ইন্সটল হয়ে গেলে ব্রাউজারের নিচে হাতের ডান কোনায় একটি বানরের মাথার ছবি দেখতে পাবেন।



৩) এবার এই লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন , এখানে ফেইসবুকের ভিডিও স্ক্রিপ্টটি রয়েছে যেটা ফেইসবুকের যেকোন ভিডিওর সাথে ডাউনলোড লিঙ্ক যোগ করবে। এবার Install বাটনটিতে ক্লিক করে স্ক্রিপ্টটি ইন্সটল করুন।



ব্যস, কাজ শেষ !

এবার ফেইসবুকে লগইন করুন, দেখুন সব ভিডিওর সাথে Download Video নামে একটি লিঙ্ক যুক্ত হয়েছে।



এভাবে আপনি শুধুমাত্র .flv ফরম্যাটে ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন। প্রয়োজন হলে এখানে গিয়ে ডাউনলোডকৃত ফাইলটি আপনার পছন্দমত ফরম্যাটে কনভার্ট করে নিতে পারেন।

what is Twitter?

টুইটার

টুইটার

আজকাল টুইটার এমনই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যে, “টুইটার কি?” প্রশ্নটা অনেকটা অবান্তর হয়ে পড়েছে। সবাই যেন এখন টুইটার নিয়ে মেতে উঠেছে। এমনকি গুগল, ফেসবুকও টুইটারকে কিনে নেবার লোভ সামলাতে পারছে না। যা হোক, ছোট্ট করে একটা সংগা দিয়ে নেই। উইকির মতে, Twitter is a free social networking and micro-blogging service that enables its users to send and read other users’ updates known as tweets. Tweets are text-based posts of up to 140 characters in length which are displayed on the user’s profile page and delivered to other users who have subscribed to them (known as followers).

বিশ্বাস করবে না, যে মুর্হুতে এই ব্লগটি লিখছি, তখন হলিউডের অভিনেতা Ashton Kutcher এর টুইটার একাউন্ট follow করছে সর্বোচ্চ ১,১৮৫,৭৫১ জন টুইটারবাসী। তাই আপনি যদি ইন্টারনেট কিংবা কম্পিউটার নিয়ে উৎসাহী হয়ে থাকেন তবে টুইটার নিয়ে অন্ততপক্ষে সাধারন কিছু জ্ঞান থাকা জরুরী হয়ে পড়েছে। আর যদি টুইটার নিয়ে আলোচনায় সবার আগে থাকতে চান তাহলে তো কথাই নাই। CommonCraft বিভিন্ন বিষয়ে প্রায়ই ভিডিও টিউটোরিয়াল প্রকাশ করে। এবার তার টুইটারকে নিয়ে প্রকাশ করেছে - Twitter in Plain English, সহজ ইংরেজি ভাষা আর কাগজের মডেল দিয়ে করা ভিডিওটি নিশ্চয় সবার ভাল লাগবে।

চলুন ভিডিওটি দেখি

keyword for website

ওয়েবসাইটে ট্রাফিক পেতে keyword মজবুত করুন


ওয়েবসাইটে ট্রাফিক পেতে keyword মজবুত করুনওয়েবসাইট কিংবা ব্লগ – যেকোনটাই শুরু করেন না কেন সবার আগে প্রয়োজন ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু ঠিক করা। বিষয়বস্তুর উপরই নির্ভর করবে আপনার ওয়েবসাইটের সাফল্য আর যদি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আয়ের উৎস খুঁজে পেতে চান তবে ওয়েবসাইটের সঠিক বিষয় একান্ত জরুরি।বিষয়বস্তুর বিপরীতে পর্যাপ্ত ট্রাফিক না থাকলে কিংবা অতিরিক্ত প্রতিযোগিতা থাকলে যতই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করেন না কেন কোনো কাজে আসবে না।

ওয়েবসাইটের কথা বলেই প্রায় সবাই বলে সফটওয়ার, গান কিংবা ওয়ালপেপার ডাউনলোডের ওয়েবসাইট বানাতে চায়। কিন্তু আপনি কি জানেন কোন keyword গুলোর জন্য কেমন ট্রাফিক এবং কত প্রতিযোগিতা:


Keywords গুগলে ফলাফলের পেজ সংখ্যা প্রতি মাসে সার্চ হয়
Free software download ৭১৪,০০০,০০০ পেজ ১,৮৩০,০০০ বার
Free wallpaper download ৮,২০০,০০০ পেজ ১৬৫,০০০ বার
Free games download ৪২,৯০০,০০০ পেজ ২,৭৪০,০০০ বার
Free ebook download ৭,৩০০,০০০ পেজ ১৬৫,০০০ বার
Free song download ২৬,৮০০,০০০ পেজ ৫৫০,০০০ বার

দেখলেন তো আপনি যদি উপরের keyword গুলো টার্গেট করে ওয়েবসাইট বানান তাহলে সার্চ ইঞ্জিনে প্রচুর ভিজিটর আছে ঠিকই কিন্তু চরম প্রতিযোগিতার কারনে আপনি আশানুরুপ ট্রাফিক থেকে বঞ্চিত হবেন। অন্য দিকে এমন কোনো টপিক নিয়ে ব্লগ বানালে যা শুধু গুটি কয়েকজন সার্চ করে, তাহলেও আপনার পেজ এক নম্বরে থাকলেও ট্রাফিক পাবেন না।

তাহলে উপায় কি?

বুদ্ধি শিখিয়ে দিচ্ছি … অন্যদের বলবেন না কিন্তু!

পছন্দমতো একটা উচ্চ ট্রাফিক keyword নিন। এরপর Google Keywords Tool এ গিয়ে keyword টা সার্চ দিন। এবার খুঁজে দেখুন কোন keyword এর জন্য দ্বিতীয় কলামের Advertiser Competition কম কিন্তু Global Monthly Search Volume বেশি। keyword টি আপনার সার্চ করা keyword এ সাথে সম্পর্কিত এবং আকারে বড়, মানে তাতে দু’একটা শব্দ বেশি ঢুকে গেছে। একে বলে long tail keyword। যেমন: আপনি সার্চ করেছেন free song download এবং দেখলেন free hindi song download এর জন্য ভিজিটর বেশি কিন্তু প্রতিযোগিতা কম। তাহলে এখানে free hindi song download হলো free song download এর long tail অর্থাৎ আপনি আসল keyword এর সাথে লেজ জুড়ে দিয়েছেন।

এবার যখন আসল keyword টি বাছাই শেষ হয়েছে তখন তারই সাথে সর্ম্পকিত অন্য keyword গুলো বাছাই করুন। যেমন free hindi song review, free hindi song download link, free romantic hindi song download ইত্যাদি।

How to install Word press in your webserver

কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ ওয়েবসার্ভারে ইনস্টল করবেন?

কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ ওয়েবসার্ভারে ইনস্টল করবেন?নি:সন্দেহে ওর্য়াডপ্রেস সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্লগিং সফটওয়ার। ইদানিং ওয়ার্ডপ্রেসে নতুন নতুন ফিচার যোগ করা হচ্ছে, তাই ওর্য়াডপ্রেসকে এখন ব্লগ ছাড়াও সম্পূর্ণ একটি CMS(Content Management System) হিসেবে ব্যবহার করা যায়। ওর্য়াডপ্রেস ইনস্টল এবং রক্ষনাবেক্ষন খুবই সহজ। আমি বাজি ধরে বলতে পারে প্রোগ্রামিং জানেন না, এমন ব্যক্তিও মাত্র ৩০ মিনিটের মধ্যে একটি ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ অনায়াসে ইনস্টল করতে পারবেন।

এখানে আমি খুবই সহজে ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ ইনস্টলের পদ্ধতি বর্ননা করতে চেষ্টা করব। চলুন তাহলে শুরু করা যাক:

  1. প্রথমে ওয়ার্ডপ্রেসের সর্বশেষ প্যাকেজটি (জিপ আকারে) ডাউনলোড করুন এবং unzip করুন। আপনি unzipএর জন্য যেকোন archieving সফটওয়ার ব্যবহার করতে পারেন, তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে WinRAR ব্যবহার করি।
  2. এবার wordpress ফোল্ডারের ভিতরে সবগুলো ফাইল এবং ফ্লোডার যেকোন FTP(File Transfer Protocol) সফটওয়ার ব্যবহার করে আপনার ওয়েব সার্ভারে আপলোড করে দিন। আমি হোস্টিংয়ের জন্য ABC Online Services, BlueHost, GoDaddy এবং HostGator ব্যবহার করি। আর FTP সফটওয়ারের জন্য আপনি FileZilla ব্যবহার করতে পারেন – এটি ফ্রি এবং সহজে ব্যবহার করা যায়।
  3. এখন আপনি আপনার হোস্টিং কন্টোল প্যানেলে গিয়ে MySQL ডাটাবেজ ব্যবহার করে একটি ডাটাবেজ এবং একটি user তৈরি করুন এবং user কে ডাটাবেজটি ব্যবহারের সব অনুমতি দিন।
  4. এবার সবগুলো ফাইল আপলোড হয়ে গেলে ব্রাউজার খুলে এড্রেসবারে আপনার ডোমেইনটি লিখে এন্টার দিন। তাহলে নিচের ফরমটি দেখতে পাবেন। এখানে ডাটাবেজের যাবতীয় বিবরন লিখে “Submit” বাটনটি ক্লিক করুন।
    কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ ওয়েবসার্ভারে ইনস্টল করবেন?

    এবার নিচের ফরমটি দেখতে পাবেন। এখানে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য একটি পছন্দমতো শিরোনাম এবং ওয়েবসাইটের জন্য ব্যবহার করবেন এমন একটি ইমেইল এড্রেস লিখুন। আপনি যদি চান আপনার ওয়েবসাইট বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের বট ভিজিট করে আপনার ওয়েবসাইট ইনডেক্স করবে এবং আপনার ওয়েবসাইটটি সার্চ ইঞ্জিনে স্থান পাবে, তাহলে পরের চেকবক্সে টিক দিয়ে “Install Wordpress” বাটনে ক্লিক করুন।
    কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ ওয়েবসার্ভারে ইনস্টল করবেন?

    এবার পরের পেজের আপনার লগিনের বিবরন দেখতে পাবেন। পাসওর্য়াডটি টুকে রাখুন, যদিও পাসওয়ার্ডটি আপনার সরবরাহকৃত ইমেইল এড্রেসে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। “Log In” বাটনে ক্লিক করুন।
    কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ ওয়েবসার্ভারে ইনস্টল করবেন?

    এখন আপনার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে “Log In” করুন
    কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ ওয়েবসার্ভারে ইনস্টল করবেন?

  5. ব্যাস ইনস্টল হয়ে গেলো আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ।

আশা করি টিউটোরিয়ালের প্রতিটি পদক্ষেপ খুব সহজে অনুসরন করতে পেরেছেন। যেকোন সমস্যায় আমাকে মন্তব্য আকারে প্রশ্ন করতে পারেন অথবা ওয়ার্ডপ্রেসের নিজস্ব টিউটোরিয়ালটি পড়ে দেখতে পারেন।