desktop & folder share using internet

ইন্টারনেটের মাধ্যমে ফোল্ডার এবং ডেক্সটপ শেয়ার করা

ইন্টারনেটের মাধ্যমে বড় বড় ফাইল শেয়ার করা বেশ ঝামেলার। কাউকে বড় কোন ফাইল পাঠাতে চাইলে বিভিন্ন ফ্রি হোষ্টিং সাইটে আগে আপলোড করতে হয় এবং ডাউলোডের লিংক দিতে হয়।

কিন্তু আপনি জিব্রিজ দ্বারা সহজেই আপনার কম্পিউটারের ফোল্ডারকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে শেয়ার দিতে পারবেন। ফলে আপনাকে কষ্ট করে বড় বড় ফাইল আপলোড করতে হবে না। প্রাপক অনেকটা পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের মতো আপনার কম্পিউটারে থেকে ফোল্ডার বা ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারবে। এজন্য উভয়কে জিমেইল একাউন্ট এবং জিব্রিজ সফটওয়্যারটি থাকতে হবে।

২.০২ মেগাবাইটের ফ্রি এই সফটওয়্যাটি www.gbridge.com থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। এবার সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করে জিমেইল আইডি দ্বারা জিব্রিজ লগইন করুন। কোন জিমেইল ব্যবহারকারীকে আমন্ত্রণ করতে চাইলে Invite Friend বাটনে ক্লিক করে জিমেইল ব্যবহাকারীদের আমন্ত্রণ জানাতে পারেন। এরপরে কোন জিমেইল ব্যবহাকারী অনলাইনে থাকলে তা বোঝা যাবে। কারো সাথে চ্যাটিং করতে চাইলে উক্ত আইডির উপরে মাউস দ্বারা ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে স্বাভাবিকভাবে চ্যাটিং করতে পারবেন।

ফোল্ডার শেয়ার দেওয়া: আপনার কম্পিউটারের যেকোন ফোল্ডার আপনি নির্দিষ্ট কোন ইউজারকে বা সবাইকে শেয়ার দিতে পারেন। এজন্য Create SecureShare বাটনে ক্লিক করুন। এবার যে ফোল্ডার শেয়ার দিতে চান সেটি নির্বাচন করে Ok করুন। আপনি যদি নির্দিষ্ট কিছু ইউজারকে শেয়ার দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারগুলো নির্বাচন করুন। আর যদি সেভ থাকা সকল ইউজারদের শেয়ার দিতে চান তাহলে Allowed চেক করুন।

আর যদি ভবিষ্যতে যুক্ত হবে এমন ইউজারসহ সকলকে শেয়ার দিতে চান তাহলে Allow all friends (include future new friends) নির্বাচন করুন। এরপরে Ok করুন এবং পরবর্তী ম্যাসেজেও Ok করুন। পূর্বে যদি কোন ইউজারকে নির্বাচিত করে থাকেন তাহলে তাদেরকে উক্ত ফোল্ডার দেখার আমন্ত্রণ জানানো হবে কিনা এমন ম্যাসেজ আসবে। যেখানে Yes Send Now করলে উক্ত ইউজারেররা নোটিফিকেশন পাবে, আর No করলে স্বাভাবিকভাবে শেয়ার সক্রিয় হবে এবং শেয়ার করা ফোল্ডারটি একটি ওয়েব লিংক হিসাবে ডিফল্ড ব্রাউজারে খুলবে।

এখন যদি নির্দিষ্ট কাউকে শেয়ার করা ফোল্ডারের লিংকটি দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারের উপরে ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Share Link বাটনে ক্লিক করুন। এখানে উপরের মূল পেজ বা নিচের শেয়ার করা ফোল্ডারের উপরে ক্লিক করলে তা চ্যাটিং এর ম্যাসেজ হিসাবে লিংকটি পৌছে যাবে। আপনার লিংকটি পেয়ে উক্ত ইউজার ইচ্ছামত শেয়ার করা ফোল্ডারের তথ্য দেখতে বা ডাউনলোড করতে পারবে।

ডেক্সটপ শেয়ার দেওয়া: আপনি যদি আপনার ডেক্সটপ কোন জিব্রিজ ব্যবহারকারীতে শেয়ার পেতে চান তাহলে যার ডেক্সটপ দেখতে চান তার আইডির চ্যাটিংএ ম্যাসেজ পাঠান। এবার উক্ত ব্যবহারকারী চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Desktop Share Invitation এ ক্লিক করলে আপনি আমন্ত্রণ পাবেন যা একসেপ্ট করলে আপনি উক্ত ব্যবহারকারীর ডেক্সপট দেখতে পাবেন। যা আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পাববেন।

এছাড়াও Options থেকে নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ নির্ধারণ করে দেয়া যাবে। জিব্রিজ থেকে সাইট আউট করতে LogOff মেনু থেকে Switch User or Change Login Setting এ ক্লিক করলে লগআউট হবে।

Bangla Unicode Setup Tutorial


Bangla Unicode Setup Tutorial



একের পর এক বাংলা ইউনিকোড ভিত্তিক সাইট হচ্ছে। হাজার হাজার মানুষ এই সুবিধার সাথে এখন পরিচিত। প্রতিদিন আরো হাজার হাজার মানুষ এই সুবিধা নিতে এসে যেসকল সমস্যায় পড়েন তার ভেতরে অন্যতম হলো পিসিতে ইউনিকোড এনাবল না থাকা ও বাংলা টাইপ করতে না পারা। ব্যাক্তিগত ভাবে যাদের সাথে যোগাযোগ রয়েছে তাদেরকে এই বিষয়টি ভাল ভাবে বুঝানোর জন্য ওয়েবে একটি পেজ তৈরি করেছিলাম। ভাবলাম আরো বাড়তি কিছু সুবিধা যুক্ত করে সেই পেজটিকেই সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেই... লক্ষ্য বাংলা ইউনিকোডে ওয়েব পাঠক ও লেখক বৃদ্ধি করা।

আপাতত শুধু বাংলা ইউনিকোড সেটাপ এবং সুন্দর ভাবে দেখানোর টিউটোরিয়াল দিয়ে সাজানো একটি পেজ উন্মুক্ত করা হলো। বাংলা টাইপ শেখানোর একটি ছোটখাট টিউটোরিয়ালও লিখেছিলাম। সেটিকে আরো সমৃদ্ধ করে সহজ ওয়েব ইন্টারফেসে যুক্ত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। কাজটি এমনভাবে করার চেষ্টা করছি যাতে একদম নতুন কোন ব্যবহারকারীকে ধরিয়ে দিলেও দুই দিনের ভেতরেই তিনি নিজের পিসিতে বাংলা সেটাপ করে সঠিক ভাবে ইউনিজয় বাংলায় টাইপ করতে শিখে ফেলতে পারেন।

লিংক: http://trivuz.com/bangla/help/setup.php

free lancer online forum

ফ্রিল্যান্স ফেস্ট - ফ্রিল্যান্সারদের জন্য অনলাইন ফোরাম


বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা সকল ধরনের অনলাইন ফ্রিল্যান্সারদের একই প্লাটফরমে নিয়ে আসার উদ্দেশ্যে গঠন করা হয়েছে ফ্রিল্যান্স ফেস্ট (Freelance Fest) নামে একটি অনলাইন ফোরাম। ফোরামটি গঠন এবং পরিচালনা করছেন আমাদের দেশী কয়েকজন সফল ফ্রিল্যান্সার। ফোরামটির ঠিকানা হচ্ছে - www.FreelanceFest.com

ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং এ আগ্রহী যে কেউ এই ফোরামে অংশগ্রহণ করতে পারেন। ফোরামটি কেবলমাত্র বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের জন্য গঠন না করা প্রসঙ্গে একজন পরিচালকের বক্তব্য হচ্ছে, "ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং এ একজন ফ্রিল্যান্সারকে বিভিন্ন দেশের ফ্রিল্যান্সারদের সাথে প্রতিযোগীতা করে একটি বিড জিতে নিতে হয়। তাই আমরা যদি এই ফোরামে অন্যান্য দেশের ফ্রিল্যান্সারদেরকে নিয়ে আসতে পারি তাহলে সফলভাবে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য তাদের মনোভাব এবং অভিজ্ঞতা জানতে পারব। যা পরিশেষে আমাদের দেশী ফ্রিল্যান্সারদেরকেই প্রত্যক্ষভাবে সাহায্য করবে। তাই ফোরামটিতে এখনই রেজিষ্ট্রেশন করুন এবং ফ্রিল্যান্সিং সংক্রান্ত আপনার অভিজ্ঞতা, সমস্যা, সমাধান ইত্যাদি অন্য ফ্রিল্যান্সারদের সাথে শেয়ার করুন।"

ফ্রিল্যান্স ফেস্ট ফোরামকে বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভিত্তি করে কয়েকটি বিভাগে ভাগ করা হয়েছে, বিভাগগুলো হচ্ছে -

* General: এই বিভাগে ফোরামের নিয়মকানুন, ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার উপায়, অর্থ সংক্রান্ত বিষয়বস্তু এবং অন্যান্য সাধারণ বিষয় নিয়ে ফ্রিল্যান্সারা আলোচনা করতে পারবে।
* Freelance Marketplace Supports: এই বিভাগকে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস বা পোর্টালের উপর ভিত্তি করে আলাদা ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এই বিভাগে একটি অংশে ফ্রিল্যান্সারা তাদের পোর্টফোলিও এবং রেজ্যুমে সাবমিট করতে পারবে। কোন বায়ার বা ক্লায়েন্ট ইচ্ছে করলে এই বিভাগে কোন প্রজেক্ট পোস্ট করতে পারবে।
* Project Supports: একটি প্রজেক্টের বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে এই বিভাগকে প্রোগ্রামিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়েবসাইট মার্কেটিং, গ্রাফিক্স, ডাটা এন্ট্রি, ব্লগিং, গুগল এডস্যান্স ইত্যাদি ভাগে সাজানো হয়েছে। কোন প্রজেক্ট সম্পন্ন করতে সমস্যা হলে ফ্রিল্যান্সাররা এই বিভাগগুলোতে তাদের সমস্যা বা সমাধান দিতে পারবে।
* Resources: ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য প্রয়োজনীয় রিসোর্স এই বিভাগুলোতে পাওয়া যাবে।

check your e-mail from desktop using Mozilla Thunderbird

ডেক্সটপ থেকে মেইল চেক করতে ব্যবহার করুন Mozilla Thunderbird..



অনেকেই জানেন না যে ওয়েবে না গিয়েও মেইল চেক করা যায় বা করা যায়। আবার অনেকে জানলেও ভাবেন বিষয়টা খুবই জটিল! কেউ কেউ আছেন সবকিছুই জানেন, কিন্তু অলসতার জন্য সেটাপ করেন না। এদের সবার জন্যই এই টুল....

Mozilla Thunderbird মূলত একটি মেইল ক্লায়েন্ট এবং একই সাথে নিউজ/আরএসএস রিডার। সুন্দর ইন্টারফেসের ও সহজবোধ্যতার জন্য এটির জনপ্রিয়তা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। চলুন এটি কিভাবে ব্যবহার করতে হয় জেনে নেই।

প্রথমেই আপনাকে টুলটি ডাউনলোড করে সেটাপ করে নিতে হবে। (তবে সবচেয়ে ভাল হয় যদি আপনি এর পোর্টেবল ভার্সনটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। তাতে পেন ড্রাইভ বা পোর্টেবল হার্ড ড্রাইভে করে এটি যেকোন স্থানে নিয়ে যেতে পারবেন। আপনার মূল্যবান মেইল ও ফিডগুলো সবসময় হাতের কাছে রাখতে পোর্টেবল ভার্সনটা অধিক কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। Mozilla Thunderbird Portable ভার্সনটি download.com থেকে সহজেই ডাউনলোড করে নিতে পারেন ।)

ডাউনলোড শেষ হলে ফাইলটিকে এক্সট্রাক্ট করে নিন সুবিধামত লোকেশনে। সরাসরি C ড্রাইভে করতে পারেন। তাহলে আপনার টুলটির লোকেশন হবে- C:\ThunderbirdPortable ..

ক) Thunderbird দিয়ে জিমেইল চেক করা ও মেইল করা।

১) C:\ThunderbirdPortable এ গিয়ে ThunderbirdPortable ফাইলটি ওপেন করে Tools মেনু থেকে Account Settings ওপেন করুন।


২) Account Settings-এ অবস্থিত Add Account বাটনে ক্লিক করুন।


৩) একাউন্ট উইজার্ডে Gmail নির্বাচন করে নেক্সট করুন।


৪) আইডেন্টটিটিতে আপনার নাম ও ইমেইল আইডি দিয়ে নেক্সট করুন।


৫) সেটাপ উইজার্ড আপনার জিমেইল চেক করার জন্য প্রয়োজনীয় সেটিংস ঠিক করে দিবে যা দেখতে নিচের ছবির মত হবে। ফিনিশ বাটনে ক্লিক করে শেষ করুন।



আপনার থান্ডারবার্ড জিমেইল চেক ও মেইল করার জন্য প্রস্তুত। এখন আপনাকে শুধু নিশ্চিত হতে হবে যে আপনার জিমেইল একাউন্টে POP এবং IMAP এনাবল করা আছে কিনা। জিমেইলে লগইন করে ডানপার্শ্বে উপরে Settings এ ক্লিক করে Forwarding and POP/IMAP ট্যাবে চলে যান। অত:পর নিচের ছবির মত সেটিংস দিয়ে সেভ করুন।



সবকিছু ঠিকমত করতে পারলে এখন থেকে জিমেইল চেক করতে বা মেইলের রিপ্লাই/নতুন মেইল করতে আপনাকে আর ওয়েব পেজ ওপেন করতে হবে না। Thunderbird থেকেই সব করতে পারবেন। পরিক্ষা করে দেখুন সব ঠিক ঠাক কাজ করছে কিনা।

নতুন মেইল করতে টুলবার হতে Write -এ ক্লিক করে মেইল লিখে Send করুন। মেইল চলে যাবে....


মেইল চেক করতে টুলবারে অবস্থিত Get Mail এ ক্লিক করুন। নতুন কোন মেইল থাকলে সেটা আপনার ইনবক্সে দেখাবে। সেখান থেকে মেইল পড়া/ জবাব দেয়া বা যা খুশি করতে পারেন।

Thunderbird দিয়ে আপনি আরএসএস ও নিউজ ফিডও পড়তে পারেন। একটু ঘাঁটলেই বুঝতে পারবেন কিভাবে সেটাপ করতে হয়।

computer keybord short cut keys list

কম্পিউটার কিবোর্ড সর্টকাট কি লিস্ট


কম্পিউটার সফওয়্যার প্রোগ্রামগুলি দ্রুত চালাতে এবং নেভিগেট করতে কিবোর্ড সর্টকাট কি(কিবোর্ড বাটন) গুলি খুবই উপকারী। সর্টকাট কি গুলি সাধারণত একসেস করা যায়- অলট (Alt) কি ব্যাবহার করে আইবিএম কম্পার্টিবল কম্পিউটারে, কমান্ড কি এপেল কম্পিউটারের জন্য, কন্ট্রোল, সাথে/অথবা সিফট কি কোন একক অক্ষরের সাথে যুক্ত করে। সর্টকাট কি বানানোর ডিফ্যাক্টো স্টেন্ডার্ড হল মডিফায়ার কি, প্লাস সিম্বল এবং একক অক্ষর ব্যাবহার করা যেমন- "ALT+S" কি মানে অলট কি চেপে ধরে এস কি টাও চাপতে হবে একই সাথে সর্টকাট ফাংশান পেতে হলে।
কম্পিউটার ব্যাবহারকারীরা তাদের জনপ্রিয় প্রোগ্রামগুলোর মেনুতে আন্ডারলাইন অক্ষরগুলিতে গিয়ে সর্টকাট কি দেখতে পারেন। নীচের ছবিতে দেখুন File এর "F" অক্ষরটি আন্ডারলাইন করা আছে। এটা থেকে আপনি বুঝতে পারবেন যে অলট কি চেপে ধরে তারপর "F" কি চেপে ধরলে আপনি ফাইল মেনুটি পেতে পারেন। কিছু প্রোগ্রামে অলট কি চেপে ধরে থাকতে হয় আন্ডারলাইন অক্ষরগুলি দেখার জন্য। নীচের ছবিতে আমরা আরো দেখি যে, ওপেন এবং সেভ এর মতো কমন ফিচারগুলির জন্য সর্টকাট কি দেওয়া আছে। যেমন - Ctrl+O কি প্রোগ্রাম ওপেন করতে সাহায্য করে।


আপনি যখন সর্টকাট কি ব্যাবহার করা শুরু করবেন তখন মনে রাখবেন অনেক এপ্লিকেশন একই সর্টকাট কি ব্যাবহার করে। এর অনেকগুলোই বেসিক সর্টকাট কি লিস্ট হিসাবে নীচে দেওয়া হল।
বেসিক সর্টকাট কি লিস্টটি আইবিএম কম্পার্টিবল কম্পিউটার ও সফটওয়্যারগুলিতে কাজ করে। এই কিগুলো মুখস্ত রাখতে পারলে এটি আপনার কাজের গতি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।
১. Alt + F হল আপনার বর্তমান প্রোগ্রামের ফাইল মেনু অপশন।
২. Alt + E হল আপনার বর্তমান প্রোগ্রামের এডিট মেনু অপশন।
৩. F1 হল সব উইন্ডোজ প্রোগ্রামের সাধারণ হেল্প অপশন।
৪. Ctrl + A ব্যাবহার করব একসাথে সব টেক্সট নির্বাচন করতে।
৫. Ctrl + X ব্যাবহার করব নির্বাচিত আইটেম কাট করতে।
৬. Shift + Del ব্যাবহার করব নির্বাচিত আইটেম কাট করতে।
৭. Ctrl + C ব্যাবহার করব নির্বাচিত আইটেম কপি করতে।
৮. Ctrl + Ins ব্যাবহার করব নির্বাচিত আইটেম কপি করতে।
৯. Ctrl + V তে পেস্ট হবে।
১০. Shift + Ins তে পেস্ট হবে।
১১. Home বর্তমান লাইনের শুরুতে কার্সার চলে যাবে।
১২. Ctrl + Home বর্তমান ডকুমেন্টের শুরুতে চলে যাবে।
১৩. End বর্তমান লাইনের শেষে কার্সার চলে যাবে।
১৪. Ctrl + End বর্তমান ডকুমেন্টের শেষে চলে যাবে।
১৫. Shift + Home বর্তমান পজিশন থেকে হাইলাইট হয়ে লাইনের শুরুতে চলে যাবে।
১৬. Shift + End র্তমান পজিশন থেকে হাইলাইট হয়ে লাইনের শেষে চলে যাবে।
১৭. Ctrl + Left arrow চাপলে প্রতিবার একটা শব্দ বামে সরে যাবে।
১৮. Ctrl + Right arrow চাপলে প্রতিবার একটা শব্দ ডানে সরে যাবে।

কম্পিউটার কিবোর্ড সর্টকাট কি লিস্ট ২- লিনাক্স, ইউনিক্স ও ম্যাকিনটোশ

ফাংশান কিগুলো:
কিবোর্ডের F1থেকে F12 কিগুলোকে ফাংশান কি বলা হয়। ইন্সটল্ড অপারেটং সিস্টেম ও বর্তমানে ব্যাবহৃত সফটওয়্যার উপর নির্ভর করে এই কিগুলো কিভাবে ও কি কাজ করবে। এই ফাংহসান কিগুলো ALT অথবা CTRL কির সাথে কাজ করে। যেমন - মাইক্রোসফট উইন্ডোজের ইউজাররা ALT + F4 কি ব্যাবহার করে বর্তমানে একটিভ প্রোগ্রাম বন্ধ করতে। নীচে মাইক্রোসফট উইন্ডোজে ব্যাবহৃত ফাংশান কিগুলোর একটা লিস্ট দেয়া হল:
F1
* এটি সাধারণত: হেল্প(সাহায্য) কি হিসাবে ব্যাবহৃত হয়।
* Windows Key + F1 মাইক্রোসফট উইন্ডোজ হেল্প ও সাপোর্ট সেন্টার ওপেন করে।
* টাস্ক পেন ওপেন করে।
F2
* এটি সাধারণত: হাইলাইটেড আইকন বা ফাইলের নাম পরিবর্তন করতে ব্যাবহার করা হয়।
* Alt + Ctrl + F2 মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে নতুন ডকুমেন্ট ওপেন করতে ব্যাবহার করা হয়।
* Ctrl + F2 মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখায়।
F3
* এটি মাইক্রোসফট উইন্ডোজ সহ প্রায় সবখানেই সার্চ ফিচার ওপেন করতে ব্যাবহৃত হয়।
* Shift + F3 মাইক্রোসফট ওয়ার্ড টেক্সটগুলিকে বড়হাতের লেখা থেকে ছোট হাতের লেখায় বদলে দেয় অথবা প্রতিটা শব্দের শুরুতে বড় অক্ষর বসিয়ে দেয়।
F4
* ফাইন্ড উইন্ডো ওপেন করে।
* সর্বশেষ করা কাজটি রিপিট করে(ওয়ার্ড ২০০০+)।
* Alt + F4 মাইক্রোসফট উইন্ডোজের বর্তমান একটিভ প্রোগ্রামটি বন্ধ করে দেয়।
* Ctrl + F4 মাইক্রোসফট উইন্ডোজের ওপেন উইন্ডো বন্ধ করে দেয় বর্তমানে একটিভ উইন্ডো থেকে।
F5
* সব আধুনিক ইন্টারনেট ব্রাউজারই এটি দিয়ে পেজ বা ডকুমেন্ট উইন্ডো রিফ্রেশ করে।
* মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইন্ড, রিপ্লেস ও গোটু উইন্ডো অপেন করে।
* পাওয়ার পয়েন্টে স্লাইডসো চালু করে।
F6
*ইন্টরনেট এক্সপ্লোরার ও মজিলা ফায়ারফক্সে কার্সার এড্রেসবারে সরিয়ে নিয়ে যায়।
* Ctrl + Shift + F6 অন্য ওপেন মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট ওপেন করে।
F7
* সাধারণত: মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, আউটলুক এক্সপ্রেসে বানান ও গ্রামার চেক করতে ব্যাবহার করা হয়।
* Shift + F7 থেজার চেক করে হাইলাইটেহ শব্দের।
* মজিলা ফায়ারফক্সে কারেট ব্রাউজিংয়ে রুপান্তরিত করে।
F8
* সাধারণত: উইন্ডোজের স্টার্টআপ মেনু ওপেন করে, উইন্ডোজ সেফমুডে যেতে সাহায্য করে।
F9
*কোয়ার্ক ৫.০ তে মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করে।
F10
* মাইক্সোসফট উইন্ডোজে ওপেন এপ্লিকেশনের মেনুবার একটিভেট করে।
* Shift + F10 হাইলাইটেড আইকন, ফাইল বা ইন্টারনেট লিন্ক এর উপর রাইট ক্লিকের কাজ করে।
F11
* সব আধুনিক ইন্টারনেট ব্রাউজারেই ফুলস্ক্রিন মুডে নিয়ে যায়।
F12
* মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে সেভ উইন্ডো ওপেন করে।
* Shift + F12 মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট সেভ করে।
* Ctrl + Shift + F12 মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করে।

লিনাক্স/ইউনিক্স সর্টকাট কিগুলি
দুই ধরনের সর্টকাট কি আছে- কিবোর্ড সর্টকাট কি এবং কমান্ড লাইন সর্টকাট কি। নীচে আমরা এগুলো নিয়ে আলোচনা করব:
কিবোর্ড সর্টকাট কিগুলি
১. CTRL + B কার্সার একটা অক্ষর পিছনে মুভ করে।
২. CTRL + C বর্তমানে চালিত কমান্ড বাতিল করে।
৩. CTRL + D বর্তমান সেশনের থেকে লগআউট হয়ে যায়।
৪. CTRL + F কার্সার একটা অক্ষর সামনে মুভ করে।
৫. CTRL + H একটা অক্ষর মুছে দেয়। বেকস্পেস কির মতোই কাজ করে।
৬. CTRL + P পূর্বের লাইন পেস্ট করে।
৭. CTRL + S স্কীনে সব ধরনের আউটপুট দেখানো বন্ধ করে দেয়(XOFF)।
৮. CTRL + Q বন্ধ করা সব আউটপুট স্কীনে আবার দেখায়(XON)।
৯. CTRL + U পুরো লাইনটাই মুছে দেয়।
১০. CTRL + W টাইপ করা শেষ শব্দটা মুছে দেয়। যেমন - আপনি টাইপ করলেন "আমি বাড়ী যাই" তাহলে এটা "যাই" শব্দটি মুছে দিবে।
১১. CTRL + Z বর্তমান কাজটি বাতিল করে ডাইরেক্টরিতে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। বর্তমান কাজটা নিয়ে ব্যাকগ্রাউন্ডে পাঠিয়ে দেয়।

কমান্ড লাইন সর্টকাটগুলি
১. ~ ইউজারের হোম ডাইরেক্টরিতে নিয়ে যায়।
২. !! শেলে ব্যাবহৃত শেষ লাইন ফিরিয়ে আনে।
৩. !$ শেষ ব্যাবহৃত কমান্ডের জন্য শেষ আর্গুমেন্ট ফিরিয়ে আনে।
৪. reset টার্মিনাল স্ক্রিন যদি ঠিকমতো না দেখা যায় তবে সেটা আবার রিসেট করে।
৫. shutdown -h now দুরের অথবা লোকাল সিস্টেম বন্ধ করে।

এপেল ম্যাকিনটোস সর্টকাট কিগুলি
১. Open Apple + Down নির্বাচিত আইকন ওপেন করে।
২. Shift + Click একটা আইকন সিলেক্ট করে এবং পূর্বে নির্বাচিত আইকন গুলোর সাথে যোগ করে।
৩. Tab ফোল্ডারের ভিতর এলফাবেটিকাল অর্ডার অনুযায়ী পরবর্তী আইকন হাইলাইট করে।
৪. Shift + Tab ফোল্ডারের ভিতর এলফাবেটিকাল অর্ডার অনুযায়ী পূর্ববর্তী আইকন হাইলাইট করে।
৫. Left arrow যখন আইকন দিয়ে ভিউ করা হয় তখন হাইলাইটেড আইকনের বামের আইকনটি সিলেক্ট করে।
৬. Right arrow যখন আইকন দিয়ে ভিউ করা হয় তখন হাইলাইটেড আইকনের ডানের আইকনটি সিলেক্ট করে।
৭. Up arrow হাইলাইটেড আইকনের উপরের আইকনটি সিলেক্ট করে।
৮. Down arrow হাইলাইটেড আইকনের নীচের আইকনটি সিলেক্ট করে।
৯. Open Apple + ? ম্যাক হেল্প।
১০. Open Apple + E ইজেক্ট।
১১. Open Apple + Shift + Up Arrow ডেক্সটপ লেভেলে সরাসরি ইনপুট ফোকাস দেবার জন্য ব্যাবহার করা হয়।
১২. Open Apple + M মিনিমাইজ উইন্ডো।
১৩. Open Apple + N নতুন ফাইন্ডার উইন্ডো।
১৪. Open Apple + Shirt + N নতুন ফোল্ডার।
১৫. Open Apple + W বর্তমান উইন্ডো বন্ধ করে।
১৬. Open Apple + C নির্বাচিত আইটেম ক্লিপবোর্ডে কপি করে।
১৭. Open Apple + X নির্বাচিত আইটেম কাট করে।
১৮. Open Apple + V ক্লিপবোর্ড থেকে আইটেম পেস্ট করে।
১৯. Open Apple + L এলিয়াস ৈতরী করে।
২০. Open Apple + R আসল আইটেম দেখায়।
২১. Open Apple + T ফেভারিটে যোগ করে।
২২. Open Apple + O নির্বাচিত আইকন ওপেন করে।
২৩. Open Apple + F ফাইন্ড ডায়লগটি দেখায়।
২৪. Open Apple + G শেষ ফাইন্ড অপারেশনটি আবার দেখায়।
২৫. Open Apple + Shift + G স্ক্রীনের স্ন্যাপসট নিয়ে পিআইসিটি ফাইলে সেভ করে।


mobile internet dial up connection make in bangla language

মোবাইল ইন্টারনেট: ডায়ালআপ কানেকশন তৈরি


অনেকেই আছেন যারা মোবাইল কোম্পানীগুলোর নেট ব্যবহার করে ইন্টারনেটে আসছেন। মোবাইল ফোনের বিল্টইন মডেম বা আলাদা জিপিআরএস/এজ্‌ মডেম সেটাপ করে নেটে কানেক্ট করছেন। এই মডেমগুলো সহজে ব্যবহার করার জন্য মডেম বা ফোনের সাথে আলাদা কিছু সফটওয়্যার থাকে যাদের বেশীর ভাগই বাগ ভর্তি। এসব সফটওয়্যার ব্যবহারের কারনে আপনার সিস্টেম আনস্ট্যাবল হয়ে পড়ছে... মবি ডাটা নামের একটি মডেমের সাথে দেয়া সফটওয়্যার ব্যবহার করতে গিয়ে অনেক হাই কনফিগার সিস্টেমও হ্যাং হয়নি এরকম ব্যবহারকারী একজনও খুঁজে পাওয়া যাবে না। অথচ আপনি একটি কষ্ট করে একটি ডায়ালআপ কানেকশন তৈরি করে নিলেই খুব সহজে কোনরকম ঝক্কি ছাড়াই নেটে কানেক্ট করতে পারেন।

এজ্‌ বা জিপিআরএস মডেমের (ফোনের সাথে দেয়াগুলো বা আলাদা) ডায়াল-আপ কানেকশন কিভাবে ব্যবহার করবেন তা স্টেপ বাই স্টেপ দিচ্ছি-

১) মডেমটি সিস্টেমে কানেক্ট করে Start > Control Panle > Network Connections ওপেন করে Create New Connection এ ক্লিক করুন। (চিত্র -১ দেখুন)

২) নিউ কানেকশন উইজার্ডে Connect to the internet সিলেক্ট করে নেকস্ট করুন। (চিত্র-২)


৩) Set up my connection manually সিলেক্ট করু নেকস্ট করুন। (চিত্র-৩)


৪) Connect using a dial-up modem সিলেক্ট করে নেকস্ট করুন। (চিত্র-৪)


৫) এবার আপনার পিসিতে কানেক্টেড মডেমগুলোর লিস্ট দেখাবে। সেখান থেকে আপনার এজ্‌/জিপিআরএস মডেমটি সিলেক্ট করুন। (চিত্র-৫)


৬) ISP Name এ যেকোন কিছু লিখে নেকস্ট করুন।


৭) Phone Number এ আইএসপি ডায়াল আপ নাম্বারটি (হান্টিং নাম্বার বলা হয় অনেক ক্ষেত্রে) লিখুন। গ্রামীন ফোনের ক্ষেত্রে এটি নিন্মরুপ-
*99***1# বা *99#


৮) ইউজারনেম পাসওয়ার্ড বক্স যেমন আছে তেমনটি রেখেই নেকস্ট করে দিন। সাধারন আইএসপি'র ক্ষেত্রে এখানে আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার কতৃক দেয়া ইউজার নাম ও পাসওয়ার্ড দিতে হয়। (চিত্র-৮)


৯) Add a shortcut to the connection to desktop চেক করে Finish করুন। (চিত্র-৯)


এবার ডেক্সটপে গেলেই দেখতে পাবেন ৬নং ধাপে দেয়া নামে একটি আইকন চলে এসেছে। এটি দিয়ে সহজেই কোন ঝক্কি ছাড়া আপনি কানেক্ট করতে পারবেন। মবিডাটা বা আপনার মোডেমের সফটওয়্যারটির আইকনটি ডেস্কটপ থেকে ঝেটিয়ে বিদায় করুন এবার।

---
অনেকসময় এই শর্টকাটটি দিয়ে সরাসরি নেটে কানেক্ট করতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে পারেন। সেরকম কিছু হলে নিচের ধাপগুলো প্রয়োগ করুন-

১) ডেস্কটপে মাইকম্পিউটার আইকনের উপর রাইট বাটন ক্লিক করে Properties ক্লিক করে System Properties ওপেন করুন।


২) Hardware ট্যাবে গিয়ে Device Manager বাটনে ক্লিক করে ডিভাইস ম্যানেজার নিয়ে আসুন। (এটি আপনি কন্ট্রোল প‌্যানেল থেকেও আনতে পারেন।) (চিত্র-১০)


৩) ডিভাইস ম্যানেজার থেকে আপনার মডেমটি খুঁজে বের করে সিলেক্ট করুন এবং মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties দিন। (চিত্র-১১)


৪) মোডেম Properties-এ অবস্থিত Advanced ট্যাবে গিয়ে Extra initialization-এর ঘরে নিচের লাইনটি বসান- (চিত্র-১২)
AT+CGDCONT=1,"IP","gpinternet" অথবা, +CGDCONT=,,"gpinternet"
(গ্রামিন ফোনের জন্য প্রযোজ্য)


৫) ওকে করে বের হয়ে আসুন এবং কানেক্ট করুন।
এই পর্বে মোডেমের ম্যাক্সিমাম কানেক্টিভিটি স্পিড পরিবর্তন করার পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হবে।

আপনার বন্ধু যে সেট ব্যবহার করে 900 kbps এ কানেক্ট করে, সেই একই সেট ব্যবহার করে আপনি হয়তো 115 kbps-তে কানেক্ট করেন। এর জন্য দায়ী আপনার মোডেমটির ম্যাক্সিমাম স্পিড সেটাপ। এটি বাড়াতে নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন।

১) আগের পর্বে যেভাবে কানেকশন বানানোর কথা বলা আছে সে অনুযায়ী একটি কাস্টম কানেকশন তৈরি করুন।
২) কন্ট্রোল প‌্যানেল থেকে Network Connections ওপেন করুন। (অথবা এড্রেসবারে Network Connections লিখে এন্টার দিলে ওপেন হবে।)
৩) আপনার তৈরি কানেকশনটির উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন। (প্রথম চিত্রে দেখুন।)

৪) Configure বাটনে ক্লিক করে Modem Configuration-এ ওপেন করুন।


৫) Maximum Speed-এ সর্বোচ্চ যতটুকু দেয়া যায় দিয়ে ওকে করুন।


অত:পর কানেক্ট করে নেটওয়ার্ক আইকনে ক্লিক করে দেখুন আপনার কানেকশন স্পিড কেমন। উল্লেখ্য, ৯২১.৬ kbps-তে কানেক্ট করা মানেই আপনি ৯২১.৬ kbps স্পিড পাবেন তা নয়। (যেমন আমার ফোনে সর্বোচ্চ ৯২১.৬ kbps সেট করা যায়.. তবে নেটের স্পিডে এলাকার নেটওয়ার্কের উপর নির্ভর করে। স্থানভেদে গ্রামীণে ২-৪০ কেবি/সে. পর্যন্ত পাওয়া যায়।)

একটি বিষয় অনেকেই বুঝতে ভুল করেন... Kbps এবং KBps কিন্তু এক নয়। ১১৫ Kbps মানে ১১৫ KBps (কিলোবাইট/সেকেন্ড) নয়!
bps = bits per second
Bps = Bytes per second
8 bit = 1 Byte
So, 115 Kbps = 14.37 KBps

new software for traveler

ট্রাভেল ফ্রিকদের জন্যে একটা মজার সফট ওয়ার।


ট্রাভেল ফ্রিকদের জন্যে একটা মজার সফট ওয়ার হচ্ছে নোকিয়া স্পোর্টস ট্রেকার। নোকিয়া এন সিরিজ কিংবা ই সিরিজ এবং আরো অন্যান্য সিরিজের মোবাইল ফোন এই সফটওয়ারটা সাপোর্ট করে। আপনাকে শুধু মাত্র http://sportstracker.nokia.com/nts/main/index.do এই লিঙ্কএ গিয়ে লগ ইন (ফ্রি রেজিস্ট্রেশন) করে সফট ওয়ারটার আপনার সেটের উপযোগি ভার্শন ডাউনলোড করা লাগবে। এর পরে তা মোবাইলে রেখে দিন।

আপনি যখন কোথায় ঘুরতে যাবেন সফটওয়ারটা অন করবেন। সে নিজে নিজে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে আপনাকে ট্র্যাক করতে থাকবে। তবে প্রয়োজনীয় স্যাটেলাইট পাওয়ার জন্যে তাকে একটু সময় দিতে হবে। যেই জায়গায় যাবেন সেখানে মোবাইল নেটওয়ার্ক না থাকলেও কাজ করবে। আপনি জানতে পারবেন আপনা জিপিএস পজিশন। সীলেভেল থেকে কত উপরে আছেন। কিংবা কতক্ষন ধরে আপনি ট্রেকিং করছেন, কত কিলোমিটার হাটলেন। কত স্পিডে হাটছেন, কতক্ষন রেস্ট করলেন এরকম। পড়ে এই ট্র্যাকটা আপনি গুগল ম্যাপে সংযুক্ত করে আপনার ট্রেকিং কিংবা হাইকিং এর নিজের করা স্যাটেলাইট ম্যাপ তৈরি করতে পারেন।

আগে ফেসবুকে একটা এপ্লিকেশন এই সুবিধা দিত। এখন সেটা কাজ করেনা। এর ফলে আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ড রা জিপিএস এর মাধ্যমে আপনার বর্তমান অবস্থান কিংবা সারাদিন শহরে আপনি কোথায় কোথায় ঘুরলেন তা গুগল ম্যাপের মাধ্যমে দেখতে পারতো। ফেসবুকে এই এপ্লিকেশনটা এখন কাজ করেনা। কিন্তু গুগল ম্যাপ থেকে আপনি এই সফটওয়ার দিয়ে আপনার ভ্রমণটাকে স্বরনীয় করে রাখতে পারেন