Easy networking and internet shearing

আপনার বাসায় হয়তো দু’টো পিসি। কিন্তু নেট লাইন একটি। আপনি চান একটি লাইন ব্যবহার করেই একাধিক পিসিতে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে।

সেক্ষেত্রে আপনি উইন্ডোজের ডিফল্ট ইন্টারনেট শেয়ারিং সিস্টেম এনাবল করে নিতে পারেন। কিন্তু সেটা খুব একটা কাজের জিনিষ নয়। বেটার অপশন হলো প্রক্সি সার্ভার করে নেয়া।

কিন্তু প্রক্সি সার্ভার কনফিগার করা আসলে এত সহজ কাজ নয়। অনেক কিছু জানতে হয় পুরো প্রক্রিয়াটা বুঝতে হলে। তাহলে কি করবেন?

উপায় একটা আছে। একদম সাধারন ব্যবহাকারীদের উপযোগী করে একটা ছোট প্রক্সি সার্ভার বানিয়ে ওয়েবে ফ্রি বিতরন করে ANALOGX নামের একটি ওয়েব। সেটি ব্যবহার করে একদম সাধারন ব্যবহাকারীরাও কিভাবে দু’টো পিসিতে নেট শেয়ার করে ভালভাবে নেট ব্যবহার করতে পারবেন তা নিয়ে আজকে আলোচনা করবো। পুরো বিষয়টাই সংক্ষেপে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।

যা যা করতে হবে-
ক) পিসি কানেক্ট করা ও আইপি কনফিগ করা
খ) প্রক্সি সার্ভার সেটাপ
গ) ক্লায়েন্ট সাইড কনফিগার

ক) পিসি কানেক্ট করা ও আইপি কনফিগ করা:
(এখানে যে পিসিতে নেট লাইন নিয়েছেন, সেটিকে আমরা হোস্ট বলবো এবং যে পিসিতে নেট শেয়ার করতে চান, সেটিকে গেস্ট বলবো।)
১) হোস্ট ও গেস্টে দু’টো ল্যান কার্ড লাগান
২) একটি ক্রস ক্যাবেল (বা হাব/সুইব ব্যবহার করে দু’টো ক্যাবেল) দিয়ে পিসি দুটোকে কানেক্ট করুন।
৩) হোস্টে আইপি দিন: ১৯২.১৬৮.৫.১ সাবনেট: ২৫৫.২৫৫.২৫৫.০
৪) গেস্টে আইপি দিন: ১৯২.১৬৮.৫.২ সাবনেট: ২৫৫.২৫৫.২৫৫.০
(আরো পিসি যুক্ত করতে চাইলে ১৯২.১৬৮.৫.৩ - ৪ - ৫ ইত্যাদি দিতে পারেন)

খ) প্রক্সি সার্ভার সেটাপ
১) হোস্ট কম্পিউটারে ইন্টারনেট থেকে ANALOGX PROXY SERVER ডাউনলোড করুন- http://www.analogx.com/files/proxyi.exe
২) ANALOGX PROXY টুলটি সাধারণ সফটওয়্যারের মত সেটাপ করে রান করুন

গ) ক্লায়েন্ট সাইড কনফিগার
-গেস্ট কম্পিউটারে ব্রাউজার ওপেন করে কনফিগ করুন।
* মজিলা ফায়ারফক্সের জন্য:
১) Tools মেনুতে গিয়ে Option কমান্ড দিন
২) Advance ট্যাবের আন্ডারে Network ট্যাব ওপেন করুন
৩) Settings বাটনে ক্লিক করে নিচের চিত্রের মত করে পরিবর্তন করুন (লাল মার্ক করা আছে যেখানে যেখানে পরিবর্তন করতে হবে)

* ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের জন্য:
১) Tools মেনুতে গিয়ে Internet Option কমান্ড দিন
২) Connection ট্যাবে গিয়ে Connections ট্যাবি গিয়ে প্রক্সি আইপিটি সেটাপ করে নিন উপরের মত করে।
হোস্ট: ১৯২.১৬৮.৫.১ পোর্ট: ৬৫৮৮

সাধারন ব্যবহারকারীদের উপযোগী সেটাপ হয়ে গেল। ব্রাউজ করে দেখুন… কেমন স্পিড পাচ্ছেন।

এই প্রক্সি সেটাপ থেকে বাদবাকী সার্ভিসগুলো পেতে হলে গেস্টে আলাদা আলাদা পোর্ট সেটাপ করে নিতে হবে সংশ্লিষ্ট সফটওয়্যারে। নিচে পোর্ট লিষ্টগুলো দেয়া হলো-
HTTP (web browsers) (port 6588)
HTTPS (secure web browsers) (port 6588)
SOCKS4 (TCP proxying) (port 1080)
SOCKS4a (TCP proxying w/ DNS lookups) (port 1080)
SOCKS5 (only partial support, no UDP) (port 1080)
NNTP (usenet newsgroups) (port 119)
POP3 (receiving email) (port 110)
SMTP (sending email) (port 25)
FTP (file transfers) (port 21)

অনেক বড় টিউটোরিয়াল দেখেই অনেকে ভয় পেয়ে যান। তাই যতটা সম্ভব ছোট করার চেষ্টা করেছি। কেউ কোন ধাপ বুঝতে না পারলে মন্তব্যের ঘরে সেটা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাবে।

without coding password set & free from virous

ফাইলকে কোন কোডিং ছাড়া পাসওয়ার্ড সেট ও ভাইরাস থেকে মুক্ত করা

উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেম এ কোন কোডিং ছাড়াই পাসওয়ার্ড সেট করতে পারি। এর জন্য প্রথমে আমাদের “.zip” ফাইল তৈরি করে নিতে হবে। “.zip” ফাইল তৈরি করার জন্য যে কোন খালি জায়গায় ডান বাটন ক্লিক করে নিউ এ মাউস পইন্ট রাখব। কিছুক্ষন পর কিছু মেনু আসবে। এখান থেকে “Compressed (zipped) Folder” এ ক্লিক করব। এখন”.zip”ফাইল তৈরি হয়ে গেছে। এবার এর নাম আপনার পছন্দ মত দিন। এবার আমাদের পাসওয়ার্ড তৈরি করতে হবে। এর জন্য ঐ “.zip” এর ভেতর যে ফাইলে পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে সে ফাইল রাখব(Copy করে Paste করব)। তারপর File Menu থেকে Add Password সিলেক্ট করব। এখনে আসা উইন্ডো থেকে Password ও Confirm Password দিয়ে Ok বাটন ক্লিক করব।



তারপর যখন আমরা ঐ ফাইল অপেন করতে চাব, তখন আবার আপনার ঐ পাসওয়ার্ড দিয়ে ওপেন করতে হবে। এভাবে রাখলে ঐ ফাইল এখন ভাইরাস থেকে মুক্ত।


turn off Error Reporting from windows

বন্ধ কৱুন Error Reporting

অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় কোন প্রোগ্রাম Hang হয়ে গেলে সেটি Close করতে গেলে End Now দেখায়। End Now তে Click কৱলে আবাৱ Send an Error Report নামে আৱেকটি message দেখায় যা অধিকাংশ User এৱ কাছে বিৱক্তিৱ কাৱণ হয়ে দাড়ায়। এটি বন্ধ কৱতে My Computer এৱ উপৱ Right Button Click কৱে Properties এ যান। clip_image002

এৱপৱ Advanced Tab Select কৱে নিচে Error Reporting এ Click কৱুন।

এখান থেকে Disable Error Reporting Select কৱে OK কৱুন।



ব্যাস খেল খতম।

Adsense এর টাকা Western Union Quick Cash বাংলাদেশে

Adsense এর টাকা Western Union Quick Cash বাংলাদেশে


আমরা চাইলে Western Union Quick Cash এর মাধ্যমে Adsense এর টাকা গ্রহন করতে পারি।

আপনাকে help করতে পারে।

আসুন আমরা এ Adsense এর টাকা Western Union Quick Cash এর মাধ্যমে যাতে বাংলাদেশে পাওয়া যায় তার Request করি । শত শত Request এ হয়তো কাজ হতে পারে।

যে কোন Google Account দ্বারা Request করা যাবে।

এর জন্য এখানে ক্লিক করুন >>>

GOOGLE ADSENCE learn in bangla

Google Ad Sense ...


Google AdSense থেকে উপার্জনের কিছু থিউরিটিক্যাল ও প্রাকটিক্যাল আলোচনা শুরু করতে যাচ্ছি। তার আগে আলোচনার একটি শ্রেণীবিভাগ করে নেই।

আমরা মূলত পাঁচটি ভাগে আলোচনাটা করবো যাতে নির্দিষ্ট কোন টপিকে আলাদা আলাদা প্রশ্ন করা যায়।

১) AdSense সম্পর্কিত কিছু প্রাথমিক ধারণা
২) AdSense এর বিজ্ঞাপন দেয়ার জন্য ক্ষেত্র তৈরি (সাইট বা ব্লগ)
৩) AdSense এর জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া ও কিছু প্রাসঙ্গিক বিষয়
৪) এডস প্রতিস্থাপন ও আনুষাঙ্গিক বিষয়াদি
৫) গুগল থেকে টাকা নিজের পকেটে আনার প্রক্রিয়া
এই সবগুলো ধাপের সাথেই থাকছে কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস এবং করণীয় ও বর্জনীয়। সেই সাথে প্রশ্ন ও উত্তর পর্বে যতটুকু সম্ভব সাহায্য করার চেষ্টা করা হবে।

তাহলে শুরু করা যাক-

AdSense সম্পর্কিত কিছু প্রাথমিক ধারণা
AdSense মূলত একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থা যারা আপনার আমার জন্য বিভিন্ন কোম্পানী/ওয়েব থেকে বিজ্ঞাপন এনে দেয় এবং আপনার রেভিন্যু প্রাপ্তি নিশ্চিত করে। গুগলের আরেকটি সার্ভিস রয়েছে যেখানে যেকেউ তার কোম্পানী বা ওয়েবের বিজ্ঞাপন দিতে পারে। সেখান থেকে প্রাপ্ত বিজ্ঞাপনগুলো AdSense এর কোডের মাধ্যমে মাধ্যমে আপনার সাইটে রেন্ডমলি দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়। সাধারনত প্রতিটি এডস প্রদর্শন, ক্লিক, ফ্রি সাইনআপ, বিক্রিয়, সেবাগ্রহন ইত্যাদির বিনিময়ে কোম্পানীগুলো গুগলকে টাকা দিয়ে থাকে। এই কাজটা যখন আপনার ওয়েব বা ব্লগের মাধ্যমে হয়ে থাকে তখন আপনাকে সেই টাকার একটা অংশ আপনাকে দেয় গুগল। পুরো প্রক্রিয়াটা খুবই সুক্ষ ও স্মার্টলি সম্পন্ন হয়.. সুতরাং নিশ্চিন্তে গুগলের উপরে ভরসা করতে পারেন।


AdSense এর বিজ্ঞাপন দেয়ার জন্য ক্ষেত্র তৈরি (সাইট বা ব্লগ)
গুগল এডসেন্স মূলত আপনাকে একটি বিজ্ঞাপন কোড দিবে আপনাকে ওয়েবের কোথাও রাখতে হবে যাতে লোকজন সেটি দেখতে পায়। সেজন্য আপনি আপনার ব্যক্তিগত সাইট বা ফ্রি ব্লগ সার্ভিসের সাহায্য নিতে পারেন।

ব্যক্তিগত সাইটের জন্য:
একটি ডোমেইন ও কিছু স্পেস কিনে আপনি শুরু করে দিতে পারেন আপনার ব্যক্তিগত সাইটের কার্যক্রম। একাজটির জন্য আপনার কিছু অর্থ খরচ হয়ে যাবে। তবে বিনামূল্যেও কাজটি করা যায়। এবিষয়ে কেউ আগ্রহী হলে পরবর্তীতে আরো বিস্তারিত আলোচনা করা যাবে।

ফ্রি ব্লগ সাইটের জন্য:
পৃথিবীতে অনেকগুলো ফ্রি ব্লগ সার্ভিস পাবেন যেখানে আপনি গুগলের এডস রাখতে পারবেন। এরভেতরে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি সার্ভিস হচ্ছে ব্লস্পট (blogspot)। আজকে আমরা ব্লগ স্পটে কিভাবে ব্লগ করতে হয় তা নিয়ে ধাপে ধাপে আলোচনা করবো।

১) ব্লগ স্পটে ফ্রি ব্লগ করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি গুগল একাউন্টের মালিক হতে হবে। gmail.com থেকে আপনি বিনামূল্যেই একটি একাউন্ট তৈরি করে নিতে পারবেন।

২) সাইনআপ কম্প্লিট হলে ওপেন করুন blogspot.com বা http://blogger.com। ব্লগারের লগইন পেজে গুগলের আইডি ব্যবহার করে লগইন করতে হবে।


৩) ঠিক ঠাক মত লগইন করতে পারলে Sign up for Blogger পেজ আসবে এবং আপনাকে Display name দিতে বলবে। ডিসপ্লে নামটি মূলত ব্লগে আপনার নিক হবে। এটি যেকোন সময় পরিবর্তন করা যায়। সুতরাং যেকোন একটি দিয়ে ফেলতে পারেন। নাম দেয়া হলে Terms of Service পড়ে যদি মানতে রাজী হন তাহলে Acceptance of Terms এর চেকবক্সে ক্লিক করে Continue করুন। (বেশীর ভাগ মানুষই Terms of Service পড়তে বিরক্তবোধ করেন। কিন্তু একটি সাইটের কোন সার্ভিস গ্রহন করার আগে এটি পড়ে নেয়া জরুরী)।

৪) এবার ব্লগস্পট আপনাকে Dashboard পেজে নিয়ে যাবে যেখান থেকে আপনি Create your blog now এ ক্লিক করে ব্লগ তৈরি করতে পারবেন। তাহলে ক্লিক করুন Create your blog now লিংকে।

৫) ব্লগস্পট আপনাকে এবার Name your blog পেজে নিয়ে আসবে যেখানে আপনি আপনার Blog title ও Blog address (URL) ঠিক করবেন। একটি বিষয় মাথায় রাখুন যে গুগল বা ইয়াহুর মত ব্লগস্পটেও বেশীর ভাগ নাম দখল হয়ে গিয়েছে। সুতরাং Blog address (URL) এ কোন নাম দেয়ার পর Check Availability এ ক্লিক করে দেখে নিন।

৬) ব্লগস্পট এবার আপনাকে Choose a template পেজে নিয়ে যাবে যেখান থেকে আপনার রুচিমত একটি টেমপ্লেট নির্বাচন করে Continue করতে পারেন। Template যেকোন সময়ই পরিবর্তন করা যায়। সুতরাং এটি নিয়ে খুব বেশী না ভেবে আপাতত একটি নিয়ে ফেলুন।

৭) সবঠিক ঠাক মত সম্পন্ন হলে Your blog has been created! ম্যাসেজ পাবেন আরেকটি পেজে। Start posting এ ক্লিক করে ব্লগিং শুরু করে দিতে পারেন।

লক্ষ করুন- ৫ নং ধাপে আপনি যে Blog address (URL) দিয়েছিলেন, সেটি আপনার ব্লগ লিংক। যেমন আমার ব্লগস্পট লিংক হলো http://computernews24.blogspot.com




যারা আগের পর্ব পড়ে ব্লগ স্পটে একটি ব্লগ বানিয়ে বা ব্যক্তিগত সাইট বানিয়ে গুগল এডস বসানোর প্রক্রিয়া জানার জন্য বসে আছেন, তারা নড়ে চড়ে বসুন। আজ যতটা সম্ভব সংক্ষিপ্তাকারে গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া আলোচনা করতে যাচ্ছি।

ধরে নেয়া হলো আপনার ব্লগ বা সাইটের লিংকটি নিন্মরুপ-
http://blog.something.com

তাহলে শুরু করা যাক।

১) AdSense পেজ খুলে ডান দিকে উপরে Sign up now >> বাটনে ক্লিক করুন। সাইনআপ ফর্ম চলে আসবে...
২) ফর্মের Website Information সেকশনে Website URL: এ আপনার ব্লগ বা সাইটের ওয়েব লিংক বসান।
উদাহরণ:
Website URL: http://blog.something.com
যে সাইটের লিংকটি দিয়ে আবেদন করবেন, সেটি ইংরেজীতে হওয়া বাঞ্ঝনীয়। তবে ইদানিং এডসেন্সের রুলস অনেক শিথিল করা হয়েছে.. গুগল বাংলা সমর্থন না করলেও বাংলা সাইটের জন্যও আবেদন গ্রহন করা হচ্ছে শুনতে পেয়েছি। তবুও আবেদনের গ্রহনযোগ্যতা বাড়ানোর জন্য ব্লগস্পটের ব্লগটিতে ইংরেজীতে কিছু পোস্ট লিখে রাখতে পারেন।

৩) Website language: ইংরেজী নির্বাচন করুন এবং নিচের দুটো চেকবক্সে টিক দিয়ে দিন। চেক বক্সদুটোতে লেখা থাকবে-
[ ] I will not place ads on sites that include incentives to click on ads.
[ ] I will not place ads on sites that include pornographic content.

৪) Contact Information এ Account type: এ Individual নির্বাচন করুন। বিজনেস নির্বাচন করলে তেমন কোন পরিবর্তন হবে না শুধু মাত্র চেকটি আপনার প্রতিষ্ঠানের নামে ইস্যু হওয়া ছাড়া। আরো বিস্তারিত জানতে এডসেন্সের পেজে দেখতে দেখুন
৫) Country or territory: তে যে দেশ নির্বাচন করবেন, নিচে সেই দেশের উপযোগী এড্রেস ফিল্ড পাবেন। বাংলাদেশ থেকে টাকা পেতে চাইলে নির্বাচন করুন Bangladesh.
৬) Payee name (full name): এ আপনার সঠিক নামটি লিখুন যে নামে ব্যাংক একাউন্ট করা সম্ভব বা যেটি আপনার সার্টিফিকেটে রয়েছে। কারন এ নামেই চক ইস্যু হবে এবং এই নাম পরবর্তিতে পরিবর্তন করা যায় না। এবিষয়টি একটু সতর্কতার সাথে পুরন করুন। কারন এখানে ভুল করার কারনে অনেক লোক চেক ভাঙাতে পারেন না।
৭) আপনার সঠিক এড্রেসটি দিয়ে I agree that I can receive checks made out to the payee name I have listed above চেক বক্সে চেক করুন। লক্ষ করুন, আপনার সঠিক টেলিফোন/মোবাইল নাম্বারটিও দিতে হবে।
৮) Policies-এর তিনটি চেক বক্সেই চেক করতে হবে। তার আগে AdSense Program Policies টা অবশ্যই পড়ে নিবেন। এখুনি পড়তে না চাইলে বুকমার্ক করে রাখুন। নতুনদের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ন।
৯) সবকিছু আরেকবার পরীক্ষা করে সাবমিট করুন... একটি কনফার্মেশন পেজ চলে আসবে যেখানে আপনার পুরন করা তথ্যগুলো দেখাবে।
১০) এবার Which best describes you? প্রথম অপশনটি নির্বাচন করুন। (ধরে নেয়া হলো আপনার একটি জিমেইল আইডি রয়েছে.. কারন আগের পর্বে আপনি ব্লগস্পটে ব্লগ তৈরি করেছিলেন।)
১১) Would you like to use your existing Google Account for AdSense? এ ও প্রথম অপশনটি নির্বাচন করুন। (I'd like to use my existing Google account for AdSense.)..
এবার গুগলের লগইন করার বক্স আসবে...
আপনার গুগল আইডি (জিমেইলে যেটি ব্যবহার করেন) ও পাসওয়ার্ড দিন)

Continue করুন... সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আপনাকে দুই/তিনদিন অপেক্ষা করতে হবে। একাউন্ট গ্রহন করা হলে আপনাকে মেইল করে জানিয়ে দিবে।

এর আগের পর্বে এডসেন্সে একাউন্ট তৈরি জন আবেদন করার পদ্ধতি দেখিয়েছিলাম। গুগল আপনার আবেদন গ্রহন করে থাকলে আপনি এতদিনে এডসেন্সে লগইন করার অনুমতি পেয়ে গিয়ে থাকবেন। আশা করা যায় অনেকেই এডসেন্সে লগইন করে কিভাবে বিজ্ঞাপন সেটাপ করতে হয় তা শিখে ফেলেছেন। যারা বিষয়টি জটিল ভেবে কিছুই করেননি, তাদের জন্য এই পর্ব। তাহলে চলুন শুরু করি-

বিজ্ঞাপন কোড তৈরি করা: এডসেন্সের মাধ্যমে ওয়েব এডস আপনার সাইটে দেখতে চাইলে আপনাকে প্রথমে গুগল এডসেন্স থেকে বিজ্ঞাপনের জন্য কোড তৈরি করে নিতে হবে। নিচের ধাপগুলো ফলো করুন-

১) http://adsense.com ওপেন করে যে মেইল আইডিটি দিয়ে সাইনআপ করেছিলেন সেটি দিয়ে লগইন করুন
২) ঠিক ভাবে লগইন করতে পারলে গুগল আপনাকে একাউন্টস কন্ট্রোল প‌্যানেলে নিয়ে যাবে। ওখানে আপনার উপার্জন করা টাকার হিসেব, AdSense Setup এবং আরো বিবিধ অপশন রয়েছে। AdSense Setup এ ক্লিক করুন
৩) AdSense Setup পেজে তিন ধরনের সেটাপ করতে পারবেন। AdSense for Content, AdSense for Search এবং Referrals। AdSense for Content এ ক্লিক করুন

(চিত্র: গুগল এডসেন্স সেটাপ)

৪) AdSense for Content পেজে আপনি দুই ধরনের এডস বানাতে পারবেন। Ad unit এবং Link unit। প্রাথমিক ভাবে আমরা Ad unit নিয়ে কাজ শুরু করবো। সুতরাং Ad unit এ ক্লিক করে কন্টিনিউ করুন। (ড্রপ ডাউন লিস্টে টেক্সট এন্ড ইমেজ এডস সিলেক্ট করা থাকবে বাই ডিফল্ট। আপাতত পরিবর্তন করার দরকার নেই।)

৫) Choose Ad Format and Colors এ Format, Colors ও Corner Styles ঠিক করে নিতে পারবেন। এগুলোর বিষয়ে একটু বিস্তারিত বলি-
ক) Format: এডস ফরম্যাট হলো আপনার বিজ্ঞাপনের আকার আকৃতি। গুগলে অনেক ফরম্যাটে বিজ্ঞাপন ব্লক তৈরি করা যায়। সবগুলোর একটা প্রিভিউ দেখতে চাইলে ক্লিক করুন- https://www.google.com/adsense/adformats

খ) Colors: আপনার বিজ্ঞাপনের টেক্সট কালার, বর্ডার কালার, ব্যাকগ্রাউন্ড কালার ইত্যাদি নির্বাচন করতে পারবেন এখানে। আপনার সাইটে সাথে ম্যাচ করে তৈরি করে ফেলুন বিজ্ঞাপনের কালার... অত:পর Palettes হিসেবে সেভ করে রাখুন ভবিষ্যতে সরাসরি ব্যবহারের সুবিধার্থে।

গ) Corner Styles: এটি তেমন গুরুর্তপূর্ন কিছু নয়। তবে বিজ্ঞিপন ব্লক আপনার সাইট ডিজাইনের সাথে ম্যাচ করার কাজে আসতে পারে।এটি দিয়ে বিজ্ঞাপন ব্লক কি চারকোনা হবে না ওভাল হবে তা নির্বাচন করতে পারবেন।

সুতরাং আপনার পছন্দমত বিজ্ঞাপন ব্লক তৈরি করে কন্টিনিউ করুন

৬) Choose Ad Channels এ আপনি আপনার বিজ্ঞাপনের জন্য চ্যানেল তৈরি করতে পারবেন। সাধারনত যদি আপনার একাধিক সাইট থাকে, তাহলে প্রতিটি সাইটের জন্য আলাদা চ্যানেল তৈরি করে নিতে পারেন। এতে করে কোন সাইট থেকে কত ইনকাম হচ্ছে তা জানতে পারবেন। এছাড়াও এর আরো কিছু ব্যবহার রয়েছে। সেগুলো নিয়ে পরে কখনো আলোচনা করবো। Add new channel এ ক্লিক করে চ্যানল যুক্ত করে নিন

(চিত্র: এডস চ্যানেল)

৭) Save and Get Ad Code এ আপনার এড ব্লকের নাম নির্ধারন করুন। এই নামে পরবর্তিতে এই এডস ব্লকটা ম্যানেজ সেকশানে পাবেন। সুতরাং এমন কোন নাম দিন যেটা দেখলে আপনার মনে পড়ে যাবে ঐ এডসটি কোথায় ব্যবহার করা হয়েছে। অত:পর সাবমিট এন্ড গেট কোড বাটনে ক্লিক করুন

৮) সবকিছু ঠিকঠাক মত করতে পারলে আপনি আপনার বিজ্ঞাপন কোড পেয়ে যাবেন। কোডটুকু কপি করে আপনার সাইটে লাগানোর দশ মিনিট পর হতেই গুগলের বিজ্ঞাপন আসতে শুরু করবে। এখানে একটি বিষয় সবসময় খেয়াল রাখবেন। গুগলের এই কোডে কোনরকম পরিবর্তন করলে গুগল টার্মস এন্ড সার্ভিস ব্রেক করা হবে যা আপনার একাউন্ট বাতিলের কারন হতে পারে।

বিজ্ঞাপন কোড সাইট/ব্লগে লাগানো:
আশা করি সবাই এডস কোড বানাতে পেরেছেন। এবার চলুন কোডটি কিভাবে আপনার ব্লগস্পটে সেটাপ করতে হবে শিখে ফেলি-
১) http://www.blogspot.com ওপেন করে আপনার ব্লগে লগইন করুন।
২) Dashboard হতে ব্লগ Layout -এ চলে যান। (Layout নামে একটা লিংক পাবেন আপনার ব্লগ নেমের সামনে।)

চিত্র: ব্লগস্পটে বিজ্ঞাপণ ব্লক বসানো।

৩) পেজ লেআউটে Add a Page Element নামে লিংক পাবেন.. ওখানে ক্লিক করলে একটি পপআপ উইন্ডোতে পেজ এলিমেন্ট গুলো দেখতে পাবেন। ওখানে HTML/JavaScript নামে একটি অপশন পাবেন। এডড টু ব্লগ বাটনে ক্লিক করুন।

৪) HTML/JavaScript বসানোর জন্য একটি টেক্সটবক্স চলে আসবে। গুগর এডসেন্স থেকে পাওয়া কোডটুকু এখানে পেস্ট করুন। তারপর Save Changes বাটনে ক্লিক করুন। (Title কিছু দিতে হবে না।)

৫) পেজ লেআউটে গিয়ে দেখতে পাবেন HTML/JavaScript নামে একটি ব্লক যুক্ত হয়েছে। মাউস দিয়ে ড্রাগ করে সেটিকে যেকোন যায়গায় বসাতে পারেন। এরকম আরো দু'টো ব্লক যুক্ত করে সেভ করে ১০ মিনিট পর আপনার ব্লগ ভিজিট করুন। আশা করি বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন

computer open using Scheduled Tasks

সিডিউল টাস্কের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ে কম্পিউটার চালু করা



উইন্ডোজ এক্সপিতে যদি হাইবারনেট ব্যবস্থা থাকে তাহলে সিডিউল টাস্কের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ে পছন্দের প্রোগ্রামসহ কম্পিউটার চালু করতে পারেন। এজন্য Start/ All Programs/ Accessories/ System Tools/ Scheduled Tasks এ যান। এবার Add Scheduled Task এ দুইবার ক্লিক করে Next বাটনে ক্লিক করুন এবং পছন্দের প্রোগ্রামটি নির্বাচন করে পুনরায় Next বাটনে ক্লিক করুন। এরপর পছন্দের টাস্ক নির্বাচন করে আবার Next বাটনে ক্লিক করুন এবং সময় ও টাস্ক ঠিক রেখে Next বাটনে ক্লিক করুন। এখন ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড লিখে Next বাটনে ক্লিক করুন। এবার Open Advanced Properties for the task when I click Finish চেক বক্স চেক করে Finish বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে প্রোপার্টিস ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে Setting ট্যাবে ক্লিক করে নিচের Wake The Computer To Run This Task চেক বক্স চেক করে Ok করুন। এরপরে কম্পিউটার শার্টডাউনের পরিবর্তের হাইবারনেট করলে সিডিউল টাস্কে দেওয়া নির্দিষ্ট সময়ে উক্ত প্রোগ্রামটিসহ কম্পিউটার আপনা আপনি চালু হবে। কম্পিউটার শার্টডাউন করলে সয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটার চালু হবে না। তবে এজন্য বিদ্যুত বা অনান্য সংযোগ ঠিকমত থাকতে হবে।

any website font change in bangla

বাংলা ভাষার যেকোন সাইটের ফন্ট / লিখনশৈলী পাল্টানোর উপায়

আমরা সচরাচর ব্লগে যে ফন্টে অথবা ডিজাইনে বাংলা দেখে থাকি তা চাইলেই পাল্টানো যায় নতুন নতুন ফন্ট ডাউনলোড করে.....

আর এতে পেজ -এ বাংলা আসবে না অথবা আসলেও অক্ষরগুলো ভেঙ্গে যাবে এমন সম্ভাবনা নাই কারন সবকয়টাই ইউনিকোড ফন্ট.......

ব্যক্তিগতভাবে আমার সবচেয়ে পছন্দের ফন্ট একুশে পূজা

আপনার পছন্দের মত একটা ফন্ট ডাউনলোড করতে নিচের লিংকে যান:
সকল ইউনিকোড বাংলা ফন্ট

ব্যবহার পদ্ধতি:

প্রথমে:
ফন্ট টি আপনার সি ড্রাইভে উইন্ডোজ ফোল্ডারে ফন্ট ফোল্ডারে কপি করুন.....
লিনাক্স ব্যবহারকারীরা কিভাবে ফন্ট ইনস্টল করেন এই তথ্যটি আমার জানা নাই..... কেউ জানলে লিখুন....

এরপর ব্রাউজার যদি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার হয় তাহলে:

টুলসে ক্লিক করুন......
General ট্যাব এ যেয়ে ফন্ট বাটনে ক্লিক করুন.....
Language Script -এ ক্লিক করে বাংলা সিলেক্ট করুন......
যে ফন্টগুলোর লিস্ট আসবে তার মাঝ থেকে আপনার পছন্দের ফন্ট টি সিলেক্ট করে দিন.......

হয়ে যাবে

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারী দের জন্যে:

options -এ ক্লিক করুন......
minor tweaks change ট্যাব এ যেয়ে fonts and language অপশনে যান........
Fonts and Encoding ট্যাবে ফন্ট হিসেবে যে ফন্ট টি ব্যবহার করবেন তা Serif && Sans-Serif উভয় জায়গাতেই সিলেক্ট করে দিন..........
Language ট্যাব -এ যেয়ে Add বাটনে ক্লিক করে অপশনগুলোর মাঝ থেকে বাংলা অ্যাড করে দিন....

ব্যাস হয়ে গেল

ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীদের জন্যে:

জানিনা কিভাবে ফন্ট সিলেক্ট করতে হয় এটাতে.... আমি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৭ ও গুগল ক্রোম ব্যবহার করি.... কেউ জানলে লিখে দিন....


যদি কেউ ফন্ট চেণ্জ করে থাকেন আমার এই ব্লগ পড়ে জানাবেন কোনটা আপনার প্রিয় ফন্ট হল..... ধন্যবাদ......

HTML Learn in bangla

Xp/2003 incress HD speed


উইন্ডোজ এক্সপি/২০০৩ এর হার্ডডিস্ক স্পেসের স্পিড বাড়াতে হলে আপনার মিনিমাম ২৫৬ মে.বা. বা তার বেশি RAM প্রয়োজন পড়বে। যদি উক্ত পরিমান রেম থাকে তাহলে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুন :
০১. রান -এ গিয়ে sysedit.exe type করুন। System.ini উইন্ডোকে এক্সপান্ড করুন।
০২. স্ক্রল ডাউন করলে নিচের দিকে [386enh] দেখতে পাবেন। এখানে এন্টার প্রেস করে একটি খালি লাইন তৈরী করে IRQ14=4096 type করুন।
০৩. ফাইল মেনুতে ক্লিক করে সেভ বাটনে ক্লিক করুন।
০৪. SYSEDIT উইন্ডো বন্ধ করে কমপিউটার রিস্টার্ট করুন।

OnLive micro console


আমার সহ অনেক গেম ডেভেলপারদেরই মনে হচ্ছে যে সনি, মাইক্রোসফট আর নিন্টেন্ডোর গেমিং কনসোলের ব্যাবসা বোধ হয় শেষ হয়েই গেল এবার অনলাইভের কারনে। এটির ডেভেলপাররা বলেছে যে তুমি হয়ত গেম খেলার জন্য আর কোনদিন হার্ডওয়্যার বা কোন কনসোলই কিনতে চাইবা না কেননা অনলাইন মাইক্রো কনসোলের দাম নিন্টেন্ডো Wii এর চেয়েও কম হবে। অনলাইভ হল নতুন ভিডিও গেম অন ডিমান্ড সার্ভিস যেটা হয়ত আমাদের গেম খেলার নিয়মকেই পরিবর্তন করে দিবে। মানুষ যেভাবে নতুন গেম কিনে ঘরে নিয়ে যায় তার চেয়ে তাড়াতাড়ি তারা হার্ডওয়্যার আপডেটের ব্যাপারে চিন্তা করে। অনেকে এরই জন্য ক্রাইসিসের মত গেম মিক্সড সেটিংস এ খেলে। অনলাইভ সিস্টেম গেমিং এর সকল প্রোসেসিং ই এর সার্ভার। খেলার জন্য আমাদের যা দরকার তা হল একটা কম দামি অনলাইভ মাইক্রো কনসোল একটি কম রিসোর্স সম্পন্ন কম্পিউটার বা যেকোন টিভি এবং একটি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকশন। আশা করি আপনারা আন্তর্জাতিক ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকশন মানে বুঝছেন যে কতটা স্পিডি। এতেই খেলা সম্ভব খুবই রিসোর্স পিপাষু গেমগুলো তাও আবার সর্বোচ্চ সেটিংসে। যেমন ক্রাইসিস, জিটিএ ৪, ফারক্রাই ২, মিরর'স এজ ইত্যাদি। এখন কথা হল এটি কিভাবে কাজ করে। আশা করি আমার আগের পোস্টটি পড়েছেন। পড়লে হয়তো সামান্য ধারনা পেয়ে গেছেন ইতিমধ্যে।

জিনিসটি খুবই সাধারন। সাভাবিক গেমের মত কনট্রোলার ইনপুট হাত থেকে কনট্রোলার হয়ে আমাদের সামনে থাকা প্লাটফর্মে যায় না। বরং আমাদের হাত থেকে কনট্রোলার হয়ে কনট্রোলার ইনপুট ডাইরেক্ট চলে যায় সার্ভারে। সার্ভার তখন ফেরত হিসেবে স্ট্রিমড ভিডিও পাঠায়। যে ধরনের কনট্রোলারই ব্যবহার করেন না কেন ইনপুট চলে যাবে সার্ভারে। ভিডিও পাঠাতে অনেক ধরনের এলগরিদম ব্যবহার করা হয়েছে। ভিডিওর রেজুলেশন নেটের স্পিডের উপর নির্ভর করে। HD আউটপুট পেতে হলে ৫ গিগাবিট/সেকেন্ড স্পিডের নেট লাগবে। Wii এর মত রেজুলেশনের জন্য লাগবে ১.৫ গিগাবিট/সেকেন্ড স্পিডের নেট। তারা বলেছে যে অনলাইভের সর্ভার একটি ভিডিও ফিডের পিং করার জন্য ১ মিলিসেকেন্ডেরও কম সময় লাগে। এর ভিডিও কমপ্রেসন টেকনিক পারফর্ম করতে এক মিলিসেকেন্ড সময় লাগে।

স্পিডি নেটের মাধ্যমে এটা ব্যবহারের মানে হচ্ছে কোন ইন্সটলের প্রয়োজন নেই। যেকোন প্লাটফর্মেই ব্যবহার করা যাবে। যেকোন সময় ডেমো ট্রাই করা যাবে। এমনকি গেম ভাড়া নেয়াও যাবে। এর জন্য যে পাবলিশাররা কাজ করছেন তারা হলঃ EA, THQ, Codemasters, Ubisoft, Atari, Warner Bros, Take-Two, 2D Boy এবং Epic Games. ডেভেলপারদের অনলাইভে গেম রান করার কৌশলটা আবার একটু অন্য রকম। এমন কি ডেভেলপারদের জন্য SDK ও আছে।

এবারের GDC তে অনলাইভ ১৬টি গেম দেখাচ্ছে। কিছু কিছু খেলার জন্য দেয়াও হচ্ছে। তবে অনলাইভের বেটা এবারের গ্রীষ্মে আসবে। অনলাইভ মাইক্রো কনসোলটি খুবই ছোট। এতে কোন GPU বা অন্য কোন প্রোসেসিং এর জন্য কিছুই নেই। এটা শুধু মাত্র ভিডিও ডিকোডিং এর যন্ত্রের মত। এতে নেটের কানেকশনের জন্য পোর্ট সহ দু'টি USB পোর্ট আছে। ব্লুটুথের মাধ্যমে ৪টা কনসোল কানেক্টেড হতে পারবে। এর দামও অনেক কম হবার কথা বলে তারা জানিয়েছেন।

অনলাইভে ১৫ সেকেন্ডের ক্লিপ সেভ করার অপশন আছে। হয়তো আপনারা এর পারফর্মেন্স নিয়ে চিন্তা করতে পারেন। কিন্তু আমি এতে

ক্রাইসিস ওয়্যার খেলা দেখেছি। এবং কোন সমস্যা ধরতে পারিনি। অবশ্য এখনও জিনিসটা বেটা টেস্টিং চলছে। অনলাইভ বানাতে ৭ বছর সময় লেগেছে। এখানে ফ্রেন্ড ম্যানেজমেন্ট করার ব্যাপারটাও চমৎকার।

এখন দেখা যাক অনলাইভ আমাদের কি উপহার দেয়। আমারা সকল ডেভেলপাররা এটা নিয়ে অনেক চিন্তা ভাবনা এখনই শুরু করে দিয়েছি।

joomla bangla tutorial

সেটাপ দিন জুমলা..

http://media.somewhereinblog.net/images/thumbs/rupok_abc_1224003708_8-joomla-logo-vert-color.png

জুমলা হচ্ছে এমন একটি কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সি.এম.এস) যার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ধরনের ওয়েবপেজ নির্মান ছাড়াও শক্তিশালী ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরী করতে পারবেন।

তো আসুন দেখা যাক কিভাবে আপনি আপনার ওয়েব সার্ভারে জুমলা সেটাপ দিতে পারবেন।

প্রথমে আপনার হোস্টিং কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে নিশ্চিত হউন যে তারা মাইএসকিউএল সাপোর্ট করে কিনা। তারপর তাদের নিয়মানুযায়ী একটি ডাটাবেজ তৈরী করুন। ডাটাবেজটি যেকোন নামে তৈরী করতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন, তৈরীকৃত ডাটাবেজের জন্য যে ইউজার তৈরী করবেন, তার যেন ডাটাবেজটির উপর সব ধরনের কন্ট্রোল থাকে।

আর যদি আপনি আপনার পিসিতে সেটাপ দিতে চান তাহলে আপনাকে আপনার পিসিতে ভার্চুয়াল সার্ভার সেটাপ দিতে হবে। ভার্চুয়াল সার্ভার সেটাপ প্রক্রিয়া পরবর্তীতে বিস্তারিত বলব।

ধরলাম আপনি মাইএসকিউএল ডাটাবেজ ক্রিয়েট করেছেন। এরপর আপনি জুমলার সাইট থেকে (http://www.joomla.org/download.html) জুমলা আপনার পিসিতে নামিয়ে আনজিপ করুন। তারপর সেই ফোল্ডারের সব কন্টেন্ট আপনার সার্ভারে আপলোড করুন। আপলোড করার ক্ষেত্রে সুবিধা হয় যদি আপনি কোন এফটিপি টুল ব্যবহার করেন। যাই হোক, আপলোড করার পর আপনি এই ছবিটির মত একটি দৃশ্য পাবেন। এটাই জুমলা সেটাপের প্রথম ধাপ।

http://media.somewhereinblog.net/images/thumbs/rupok_abc_1224001846_1-jm1.JPG

এরপর আপনার কাঙ্খিত ভাষা নির্বাচন করুন। তারপর আপনার সিস্টেম চেক করা হবে, তারপর দেখানো হবে লাইসেন্স। তারপর আপনাকে আপনার তৈরীকৃত ডাটাবেজের নাম, ওই ডাটাবেজের ইউজারের নাম, পাসওয়ার্ড, আপনার হোস্ট নেইম লিখতে হবে। ডাটাবেজ ও ইউজার ঠিকমত করা থাকলে আপনাকে পরের পাতায় নিয়ে যাওয়া হবে।

http://media.somewhereinblog.net/images/thumbs/rupok_abc_1224002909_2-jm2.JPG

http://media.somewhereinblog.net/images/thumbs/rupok_abc_1224002957_3-jmlinc3.JPG

http://media.somewhereinblog.net/images/thumbs/rupok_abc_1224003009_4-jm4.JPG

এরপর আপনাকে এফটিপি কনফিগারেশন নির্ধারন করে দিতে বলা হবে।

http://media.somewhereinblog.net/images/thumbs/rupok_abc_1224003051_5-jmftp5.JPG

এরপর আপনাকে নিয়ে যাওয়া হবে মেইন কনফিগারেশন পেইজে।

http://media.somewhereinblog.net/images/thumbs/rupok_abc_1224003344_6-jmmain.JPG

এখানে আপনাকে সাইটনেইম, এডমিন ই-মেইল ও পাসওয়ার্ড দেয়া, স্যাম্পল ডাটা ইন্সটল ইত্যাদি কাজ করতে হবে।

এরপর আপনি নিচের পেইজটি পাবেন।

http://media.somewhereinblog.net/images/thumbs/rupok_abc_1224003418_7-jmfinish6.JPG

এরপর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন কাজ হল আপনার সার্ভার থেকে ইন্সটলেশন নামে যে ফোল্ডারটি আছে সেটি ডিলিট করে দেয়া।

ব্যস............হয়ে গেল জুমলা সেটাপ দেয়া।


জুমলা টিউটোরিয়াল-1

শুরু করেছি জুমলা ১.x.১২ দিয়ে আর এখন ১.৫.x এ কাজ করছি। ভাবছি আমার অভিজ্ঞতা নিয়ে এই পোস্টে নিয়মিত লিখবো।

প্রফেশনার কাজ করার জন্য নিশ্চয় ডাউনলোড করা টেমপ্লেট বা ফ্রি টেমপ্লেট দিয়ে কাজ হবে না। এই জন্য আপনাকে নিজে টেমপ্লেট বানিয়ে নিতে হবে। জুমলার ট্রিক্সগুলো এপ্লাই করতে হবে। জুমলার ব্যবহারের মানে হলো আপনাকে পিএইচপি কোডিং খুব বেশি জানতে হবে না, জানতে হবে না মাইএসকিউএল এর কাজ কারবার। তবে যদি জানেন তবে সেটা হবে আপনার জন্য প্লাস। কারন এর উপর নির্ভর করছে আপনি কতটা কাস্টমাইজ করতে পারবেন জুমলা। কারন জুমলা একটা সিএমএস হলেও এর রয়েছে নিজস্ব ফ্রেমওয়ার্ক। আপনি যদি নিজে এই ফ্রেমওয়ার্ক এক বার শিখে নিতে পারেন তাহলে অনেক সহজে ফুল কাস্টমাইজড সাইট বানিয়ে ফেলতে পারবেন জুমলা দিয়ে।

এখন কথা হচ্ছে কিভাবে শুরু করবেন তাইতো ? জুমলার সাইট থেকে জুমলা ডাউনলোড করুন। লোকালহোস্ট ইনস্টল করুন। ইনস্টল করার সময় স্যাম্পেল ডাটা ইনস্টল করুন। এতে প্রথম দর্শনে আপনার বুঝতে সুবিধা হবে। কিভাবে ইনস্টল করবেন তা নিয়ে আমি এখানে লিখছি না কারন এটা নিয়ে আলরেডি অন্য পোস্ট আছে।

জুমলার বেসিক নিয়ে কিছু আলোচনা করি আগে। জুমলা এতো বেশি ফ্লেস্কিবল যে আপনি কোন লাইভ সাইটেও অনালাইনে চাইলে নতুন কিছু যুক্ত করে দিতে পারবেন ধুম করে। ধরুন আপনার ক্লায়েন্ট হঠাৎ করে একদিন বললো তার মিডিয়া গ্যালারী চাই। আবার হোম পেজে এক পাশে একটা জায়গায় রিসেন্ট মিডিয়া ইনফরমেশন দেখাতে চাই। কোন চিন্তা নাই। জুমলার আছে একটা রিসোর্সফুল এক্সটেনশন ডিরেক্টরি। সেখান থেকে আপনি একাধিক মিডিয়া গ্যালারি যাচাই বাছাই করে কোন কম্পোনেন্ট ডাউনলোড করে নিতে পারেন। দেখবেন কিছু কিছু মিডিয়া গ্যালারীর সাথে মডুলস ও দেওয়া থাকে। হয়তো দেখা যাবে রিসেন্ট মিডিয়া দেখানোর মডুল সাথেই দিয়ে দিছে। তারমানে আপনি শুধু এই গুলো ইনস্টল করে লিঙ্ক করে দেবেনে মেনু থেকে আর কিছু সিএসএস এর কাজ যদি লাগে। আসলে জুমলার কাজে পিএইচপি বা মাইসিকিএলের জ্ঞানের চেয়ে সিএসএস এর জ্ঞান বেশি থাকা লাগে যা সাধারনত ওয়েব ডিজাইনার এর কাজ।

এই পর্যায়ে আমার আলোচনাগুলো যদি পড়তে পড়তে ঘুম চলে আসে তাহলে এখানে কিছুক্ষন পজ রেখে দিন এবং কিছু সময় পরে আবার দেখুন।

জুমলা ইনস্টল করলে দেখবেন বেশ কিছু ফোল্ডার ফাইল এই সব হাবিজাবি। আমাদের জন্য কিছু জিনিস দরকারী হবে সামনে যেমন-administrator, modules, components , plugins এবং administrator এর ভেতরের ( modules, components , plugins), templates (এটা খুব দরকারী প্রথম পর্যায়ে কারন এই খানে বেশ কিছু ছুরি কাঁচি চালাতে হবে আপনাকে যদি নিজের মতো করে টেমপ্লেট ডিজাইন করতে চান)।

ভালো কথা আমার আলোচনাগুলো হবে জুমলার লেটেস্ট ভার্সন বা জুমলা ১.৫.x সিরিজ নিয়ে কারন এখন এটা নিয়েই বেশি কাজ করে সবাই।

মডুল, কম্পোনেন্ট, প্লাগিনস ফ্রন্টএন্ড ও ব্যাকএন্ড দুই জায়গার জন্যই হতে পারে। মডুলের কাজ গুলো টেমপ্লেট এর কোন নির্দিষ্ট স্থানে কোন কিছু বিশেষ ভাবে দেখানো। দেখা যায় বেশির ভাগ মডুল কোন কম্পোনেন্টের সাথে রিলেটেড, নাও হতে পারে।যেমন ধরুন আপনার একটা ব্লগ সাইট আছে যেখানে অনেক পোস্ট হয়। আপনি চান রিসেন্ট পোস্টগুলো দেখাবেন। তাহলে দেখবেন আপনি জুমলার এক্সটেনশন ডিরেক্টরীতে রিসেন্ট কনটেন্ট আইটেম দেখানোর মতো কোন মডুল পাবেন। যেমন mod_dn. এটার কাজ হলো কোন সেকশন বা ক্যাটাগরী থেকে কন্টেন্ট আইটেম এর লিস্ট দেখানো। এখন এটা অনেক ভাবে হতে পারে যেমন র‌্যান্ডমলি, রিসেন্ট আগে, পুরানগুলো আগে বা ডেট অনুসারে ইত্যাদি বিভিন্ন রকম ভাবে পোস্ট বা কন্টেন্ট আইটেম এর লিস্ট আপনি দেখতে পারেন। এর জন্য আপনাকে কোডিং জানতে হবে না। এডমিন প্যানেল থেকে extention মেনু থেকে মডুলস এ যাবেন আর পজিশন(পজিশন জিনিসটা টেমপ্লেটের সাথে জড়িত, পরে আলোচনায় আসছি) অনুসারে মডুলটা খুঁজে বের করে সেটিংগুলো চেক করুন আর আপনার পছন্দের সেটিং সেট করুন। আর মডুলটা আপনার ইচ্ছা মতো টেমপ্লেটের কোন পজিশনে পাব্লিশ করুন। হয়ে গেলো। আর সেটিং চেক করার সময় আপনি কোন সেকশন বা ক্যাটাগর থেকে রিসেন্ট আইটেম দেখাবেন তার নাম অথবা আইডি দিয়ে দিন।
এখন আসি কম্পোনেন্ট এর কথায়। হাজার হাজার কম্পোনেট আপনি ফ্রি পাবেন জুমলার সাইটে। ধরুন আপনার সাইটের জন্য সাইটম্যাপ বানাবেন। চিন্তা নাই সাইট ম্যাপ বানানোর জন্য একাধিক চমৎকার কম্পোনেন্ট আছে-যেমন ধরুন xmap আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। এডমিন প্যানেল থেকে component থেকে xmap এ যান আর বিভিন্ন রকম অপশন আছে তা নিয়ে খেলাধুলা করুন। চিন্তা নাই একটা একটা অপশন পরিবর্তন করে তা আবার ফ্রন্ট এন্ড থেকে দেখে নিন। আরে ভাই খেলতে খেলতেইতো শেখা হবে, তাই না ?

এখন আসি টেমপ্লেট বানানো নিয়ে। আমার কাছে ফ্রি টেমপ্লেট ভালো লাগে না। তবে নিজে নিজে টেমপ্লেট বানাতে হলে একজন ফটোশপ এক্সপার্ট অবশ্যই লাগবে না হলে আপনাকেই ইমেজ বানিয়ে নিতে হবে।কাস্টম টেমপ্লেট বানানোর জন্য কি করতে হবে?
মনে মনে আগে সিনারিও দাড় করান যে আপনার সাইটে কি কি থাকবে। মাথার ভেতর একটা লেয়াউট তৈরি করুন।
২। যা এতোক্ষন চিন্তা করলেই এখন সেইটা মাটিতে নামাতে হবে মানে নিজে নিজে অথবা কোন ডিজাইনারকে দিয়ে ফটোশপ বা ইমেজ এডিটিং টুল দিয়ে সেই লেয়াউটের ছবি তৈরি করুন।
৩। ডিজাইন শেষ হলে ইমেজ থেকে প্রয়োজনীয় স্লাইস বের করুন। যেমন কোন বাটনের ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ লাগবে তা ঐ মেইন ডিজাইন থেকে দরকার মতো স্লাইস করে নিতে হবে। এখানে যেহেতু জুমলাতে কাজ করতে হলে জুমলার ট্রিক্স ছাড়া দরকার ভালো সিএসএস জ্ঞান।

৪। আশা করি ইমেজে আকারে একটা টেমপ্লেট বানিয়ে ফেলেছেন। এখন আমাদের কাজ হবে এইটাকে জুমলার টেমপ্লেট নিয়ে যাওয়া।




জুমলা টিউটোরিয়াল-২ (সেকশন, ক্যাটাগরী ও আর্টিকেল)

নোটঃ এই টিউটোরিয়ালটি তাদের জন্য যারা নিজে থেকে জুমলা ইনস্টল করতে জানেন এবং জুমলার এডমিন প্যানেলে লগিন করতে পারেন।
জুমলা কাস্টমাইজেশনের (টেমপ্লেট ডিজাইন, মডুল ও কম্পোনেন্ট তৈরি) আগে ভালো করে জেনে নেওয়া উচিৎ এর সাধারণ গঠন। অর্থাৎ কোন কাস্টমাইজেশন ছাড়াই কিভাবে ডাউনলোড করা টেমপ্লেট, মডুল ও কম্পোনেন্ট দিয়ে কাজ সেরে ফেলা যায়।

আপনি যদি এডমিন প্যানেলে প্রবেশ করেন তাহলে নিচের মতো একটি ছবি দেখতে পারবেন।
ছবি
আমি আস্তে আস্তে সব কিছু নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। মাঝে মাঝে মনে হতে পারে কথা গুলো বিচ্ছিন্ন কিন্তু কিছুদূর যাবার পরে যখন একটার সাথে আরো একটা মিল খুঁজে পাবেন তখন আবার হয়তো ট্রাকে ফিরে আসবেন।

যদি একটু খেয়াল করেন তাহলে এডমিন প্যানেলে ঢুকার পর মাঝখানে চোখের সামনে ভেসে আসবে কিছু ব্লক। যার ভেতর Section Manager, Category manager এবং Article Manager এই তিনটা জিনিসের দিকে এখন খেয়াল দেবো।
Section Manager, Category manager এবং Article Manager কি এবং কেনঃ

ধরুন আপনি কিছু একটা লিখলেন, হতে পারে একটা গল্প। আমরা এটাকে একটা আর্টিকেল হিসাবে ধরে নিলাম জুমলার ভাষায়। যদি দেখা যায় আপনি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গল্প লিখছেন তাহলে কি চিন্তা করা যায় না যে, আপনার লেখা আর্টিকেল গুলোকে আমরা বিষয় ভিত্তিক বিভিন্ন ক্যাটাগরীতে ভাগ করতে পারবো। একই ভাবে যদি দেখা যায় যে, এতো বেশি গল্প লেখা শুরু করেছেন যে, তা শুধু ক্যাটাগরীতে ভাগ করেই শেষ করা যাচ্ছে না। এই ক্যাটাগরী গুলোকে আবার আলাদা ভাবে বিষয় বা অন্য কোন মান হিসাবে ভিন্ন ভাবে রাখা যেতে পারে। অর্থাৎ এখন আমরা ক্যাটাগরীগুলোকে সেকশনে ভাগ করবো। তাহলে কি দাড়ালো যদি শেষ থেকে চিন্তা করি। ধরুন প্রতিবছর যে গল্পগুলো লিখেন তা সেকশনে ভাগ করলাম যেমন
বছর-২০০৮
বছর-২০০৭
……………
এখন প্রতি বছর আপনি বেশ কিছু ক্যাটাগরীতে গল্প লিখেছেন তা নিম্নরুপঃ
হাস্য-রসাত্মক
জীবন ঘনিষ্ঠ
……………
এখন প্রতিটি ক্যাটাগরীতে গল্পগুলো বা আর্কিকেল এই রকমঃ
বাড়ির কাছে আর্শিনগর-গল্প-১
অমুকের থলের বেড়াল-গল্প-২

পুরা জিনিসটা দাড়ালো এই রকমঃ
সেকশন-১(বছর-২০০৮)
—ক্যাটাগরী-১(হাস্য-রসাত্মক)
———-আর্টিকেল-১
———-আর্টিকেল-২
———-আর্টিকেল-৩
—ক্যাটাগরী-২(জীবন ঘনিষ্ঠ)
———-আর্টিকেল-১
———-আর্টিকেল-১
সেকশন-২(বছর-২০০৭)
—ক্যাটাগরী-১(হাস্য-রসাত্মক)
—ক্যাটাগরী-২(জীবন ঘনিষ্ঠ)

কি এখন পরিস্কারতো কেন আমাদের সেকশন ,ক্যাটাগরী ও আর্টিকেল দরকার। উত্তর নিশ্চয় সহজ- আমরা আমাদের আর্টিকেল বা গল্পগুলো সুন্দর ও সুবিন্যস্ত ভাবে সাজিয়ে রাখবো। হ্যাঁ আপনি যদি বেশি গতিতে এগিয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে থামিয়ে দিয়ে বলবো জুমলাতে (আপাতত সাধারন ভাবে ধরে নিতে হবে) সেকশন, ক্যাটাগরী ও আর্টিকেল এই তিনটা ধাপ আপনি পাবেন। মানে সেকশনের পরে কিছু আর নাই। :s)

হে হে হে, নিশ্চ্য় প্রশ্ন করার জন্য ওতপেতে আছেন যে, কিভাবে আমি এইগুলো(সেকশন, ক্যাটাগরী ও আর্টিকেল) তৈরি করতে পারবো। এখানে ঘটনা উল্টা :-? , মানে আগে গল্প লিখে পরে ঠাকুরমার ঝুলিতে ফেলবেন তা হবে না। আপনাকে আগে ঝুলি রেডি করে এরপর গল্প লেখা শুরু করতে হবে। :D<">
তারমানে দাড়ালো যে, আগে একটা সেকশন বানানো, এখন এই সেকশনের আন্ডারে একটা ক্যাটাগরী বানাবো এবং এখন গল্প লিখবো কিন্তু গল্প বা আর্টিকেল লেখার সময় অবশ্যই ঠিকঠাক মতো ঐ গল্পের জন্য সেকশন ও ক্যাটাগরী পছন্দ করে দেবো(ভুল হলে সমস্যা নাই যে কোন সময় আমরা তা সম্পাদনা করতে পারবো)।
হুম চটপট সেকশন ম্যানেজারে ঢুকুন আর একটা সেকশন বানিয়ে ফেলুন। কিন্তু কিভাবে বানাবেন, কোথায় ক্লিক করবেন!!! কি বিপদ…

হুম নিচের ছবিটা দেখেন
ছবি

ব্যাপার হচ্ছে জুমলাতে যখনই কোন কেরামতি করতে যাবেন দেখবেন ডান দিকে উপরে কিছু বাটন আছে যেমন পাবলিশ, আনপাবলিশ, এডিট, নিউ/এড, ডিলিট ইত্যাদি। এতো সহজ ভাবে নাম গুলো দেওয়া বাটনের যে আপনি নতুন একটা সেকশন বানানোর জন্য সেকশন ম্যানেজারে গিয়ে প্রথমে New(+) এই রকম বাটনে ক্লিক করবেন এবং ঠিক কাজটাই করবেন। যে স্ক্রিন আসবে সেটা নিচের মতো
ছবি

বাম দিকে দেখুন, title এবং alias নামে দুইটা বক্স আছে। আপনি চাইলে ২য়টা খালি রাখতে পারেন কিন্তু তা করবেন না। এখানে প্রথমে টাইটেল বক্স সেকশনের নাম দিন। এরপর এক জিনিস alias এ লিখেন। নিচের ডেস্ক্রিপশন বক্সে সেকশনের বর্ননা দিন সংক্ষেপে (এটা বাধ্যতামূলক নয় কিন্তু দিয়ে রাখা ভালো)। এখন একটু লক্ষ্য করুন Published -> No / Yes. কোনটা আছে। ডিফল্ট ইয়েস থাকার কথা না তাহলে করে দিন। এছাড়াও দেখবেন মেনু ইমেজ, একসেস লেভেল এই গুলো যা আসে ডিফল্ট তাই রেখে দিন(এটা গুরুত্বপূর্ণ তবে আমরা এখন দেখবো না)।

এখন হলো আরেক মজার জিনিস। দেখুন ডান পাশে উপরে কিছু বাটন আছে। Save, Apply, Cancel , Help. এখানে Save বাটনে ক্লিক করে বের হয়ে আসেন।
কিন্তু বাদ বাকিগুলো কেন তাইতো ?

Save — আপনি বর্তমান উইন্ডোতে যা কিছু করেছেন তা ডাটাবেজে সংরক্ষণ হবে এবং ঐ ওয়ার্কিং উইন্ডো থেকে আপনাকে বের করে আগের উইন্ডোতে নিয়ে আসবে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করে।
Apply—আপনি বর্তমান উইন্ডোতে যা কিছু করেছেন তা ডাটাবেজে সংরক্ষণ হবে এবং ঐ ওয়ার্কিং উইন্ডোতে আপনাকে আপনাকে আবার নিয়ে আসবে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করে এবং আপনি প্রয়োজনীয় সম্পাদনা করতে পারবেন এবং একই ভাবে সেইভ বা আপ্লাই বাটনে ক্লিক করতে পারবেন।
Cancel—শেষ বার আপ্লাই বা সেইভ বাটনে ক্লিক করার পর যে অবস্থায় ছিলো সেই অবস্থায় রেখে (মানে ডাটাবেজ আপডেট স্ট্যাটাস) আপনাকে বর্তমান উইন্ডো থেকে বের করে আগের উইন্ডোতে নিয়ে আসবে।

এইযে এতো কিছু প্যাচাইলাম সেইভ, আপ্লাই নিয়ে আর কারণ হলো এই ধরনের অপশন আপনি অনেক জায়গায় পাবেন তাই সিদ্ধান্ত নিতে খুব বেশি চিন্তা করতে হবে না।

উফফফ এতোক্ষনে নিশ্চ্য় বেশ কিছু সেকশন তৈরি করে ফেলেছেন। :z

জ্বী, আপনি ঠিকই ধরেছেন যে, একই ভাবে ক্যাটাগরী ম্যানেজারে গিয়ে আপনাকে ক্যাটাগরী তৈরি করতে হবে তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে একটু সামান্য কষ্ট করে ক্যাটাগরীটি কোন সেকশনের আন্ডারে তা একটা ড্রপ ডাউন লিস্ট থেকে দেখিয়ে দিতে হবে। আশা করি আপনি তা ধুম ধাম করে ফেলবেন।
কিন্তু একই ভাবে আপনি আর্টিকেল ম্যানেজারে গিয়েও কাজ টা সারতে পারেন। তবে এইটা নিয়ে আমি কিছু গল্পবাজি করবো। :D/

কিভাবে আর্টিকেল লিখবেন, রিডমোর, ইমেজ দিবেন কিভাবে ইত্যাদি একটু বিস্তারিত জানাতে আগ্রহী। বরাররের মতো আর্টিকেল ম্যানেজারে গিয়ে নিউতে ক্লিক করে নতুন একটা আর্টিকেল নিন এবং টাইটেল ও এলিয়াস লিখে সেকশন ও ক্যাটাগরী দেখিয়ে দিন।
এখন একটা না অনেকগুলো কথা আছে ভাই, আস্তে আস্তে বলি। একবার নিচের ছবিটা দেখুন ভালো করে, অনেক সহজ তাই না ?
ছবি
দেখবেন অনেক সাইটের কোন আর্টিকেলের কিছু অংশ যেমন ৫-১০ লাইন দিয়ে Read More দিয়ে লিঙ্ক করা থাকে। এরপর ঐ রিডমোরে ক্লিক করলে ফুল আর্টিকেল পেজ আসে। জুমলার ১.x ভার্সনে ইন্ট্রো ও ফুল ডেস্ক্রিপশন লেখার জন্য দুইটা আলাদা ফিল্ড ছিলো বা এডিটর ছিলো কিন্তু ১.৫ এ জিনিসটা আরো সহজ করা হয়েছে।

আগে আপনি ঠিক করে নিন যে আপনি ফুল পেজে যা শো করবেন তা কি ইন্ট্রো সহ নাকি ইন্ট্রোর পরের টুকু। যেভাবে চাইবেন সেইভাবেই সম্ভব। আপনার গল্পটা আগে লিখে ফেলুন এডিটরে এরপর ইন্ট্রো হিসাবে মানে ঐ Read More এর আগে যা দেখাবেন সেই পজিশনে মাউস কারসর নিন এবং নিচে দেখুন একটা বাটন আছে “Read More” লেখা ওটা ক্লিক করুন। একটা লাইন চলে আসবে লেখার ভেতর। এটা হলো এডিটর উইন্ডোতে ইন্ট্রো ও ফুল আর্টিকেলের সেপারেটর নির্দেশক লাইন। এখন সেইভ করে বের হয়ে আসুন। হয়ে গেলো আপনার আর্টিকেল বানানো।(ইমেজ যুক্ত করা ও অন্যান্য অপশন গুলোর জন্য পরে আলোচনা হবে। আগে বেসিক :D<"> )