computer tips



কম্পিউটারের কর্মদক্ষতা বাড়ানোর জন্য নিচের কাজগুলি করুনঃ

১। অযাচিত সফ্টওয়্যার ইনস্টল করা থেকে বিরত থাকুন।
২। কাজ শেষ হয়ে গেলে যে সব সফ্টওয়্যার আপাতত আর কেজে লাগবে
না, সেগুলি আনইনস্টল করুন।
৩। সপ্তাহে অন্তত একবার ডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
৪। রিলায়েবল একটি আপডেটেড এন্টিভাইরাস ইউজ করুন, একাধিক
এন্টিভাইরাস ইনস্টল করবেন না, পিসিকে স্লো করে দেয়।
৫। এটা ফলো করুনঃ folder option>view>hide protected
operating system file(এটাকে uncheck করুন) এবার আপনার
পিসির যেকোন ড্রাইভে যান, এরপর দেখুন system volume
information নামের একটা ফোল্ডার আছে, এর ভেতরে সবকিছু
ডিলিট করুন (শুধু change.log নামের ফাইল ছাড়া) এভাবে সব
ড্রাইভে একই কাজটি করুন। এর ফলে পিসির সব ড্রাইভে অনেক
জায়গা খালি হবে।
৬। এবার যান>Start>run>লিখুন % temp% এরপর okতে ক্লিক
করুন! দেখবেন অনেক ফিলে এসেছে এগুলি ডিলিট করুন। এতে
পিসির সিস্টেম ড্রাইভের জায়গা বাড়বে।
৭। এরপর windows/temp এ যান>এর ভেতরের সবকিছু ডিলিট
করুন।
৮। প্রত্যেক ড্রাইভে মিনিমাম ১৫% জায়গা খালি রাখুন, এতে পিসির
স্পিড বাড়বে।
৯। পিসিতে ডিক্স/ফ্লপি/পেন ড্রাইভ যাই add করুন না কেন, অবশ্যই
ওপেন করার আগে ভালো এন্টিভাইরাস দিয়ে চেক করে নেবেন।
১০। আপনারা টুইন-আপ ইউটিলিটিজ ব্যবহার করতে পারেন। এটাও ভালো!



ল্যাপটপের জন্য নিচের ট্রিক্সগুলো ইউজ করুনঃ

১। ল্যাপটপের ব্যাটারীর বেস্ট পারফরমেন্সের জন্যঃ
ক) ব্যাটারীতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
খ) দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ করে রাখুন
গ) ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন
ঘ) হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারন সিডি/ডিভিডি রম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
ঙ) এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস চলাচল করে এমন ভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন, সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না
চ) সাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ করুন।
ছ) মাঝে মাঝে ব্যাটারীর কানেক্টর লাইন পরিস্কার করুন।
জ) অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
ঝ) হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ এর মেইনটিনেন্স কোন কাজ করবেন না।
ঞ) ব্যাটারী দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও ২/৩ সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারী থেকে চালাতে হবে, নতুবা ব্যাটারী আয়ু কমে যাবে।

২। মেমরী কম ব্যবহারের জন্য অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম/উইন্ডো মিনিমাইজ করে রাখুন।
৩। মাঝে মাঝে মেমরী ক্লিনের জন্য RamCleaner, RamOptimizer, MemMonster, Free Up Ram, SuperRam,
RamSmash, MemZilla, MemoryWasher জাতীয় সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।
৪। মজিলা অনেক ফ্রেন্ডলি ব্রাউজার হলেও এটা অনেক মেমরি ব্যবহার করে, এখান থেকে মেমরি ব্যবহার করা কমাতে পারেন।
৫। মজিলার প্লাগইনগুলো আপডেট করুন সবসময়।
৬। আমরা অনেকেই মজিলার অনেক এক্সটেনশন ব্যবহার করি মজিলাকে সাজাতে ও অন্যান্য সুবিধা পেতে। কিছু কিছু এক্সটেনশন আছে যা সমস্যা করে পারফরমেন্সে। এসব ঝামেলাকর এক্সটেনশন পরিহার করুন।
৭। ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। তবে অবশ্যই নরটন এন্টিভাইরাস না, কারন সিস্টেমকে অনেক স্লো করে।
৮। মাঝে মাঝে অনলাইন থেকেও ল্যাপটপ/পিসি স্ক্যান করতে পারেন।
৯। স্পাইওয়ার মুক্ত রাখুন কারন এগুলো ব্যাকগ্রাউন্ডে রান করে সিস্টেমের পারফরমেন্সে ব্যাঘাত ঘটায়।
১০। পারফরমেন্স বাড়াতে TuneUp Utilities এবং System Mechanic
১১। নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
১২। আপাতত দরকার নাই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।


☼ ব্যাকআপ ডিলিট করাঃ
প্রতিটা দরকারি সফটওয়ার/কাজের ব্যাকআপ রাখা ভালো, যাতে কোন কারনে সিস্টেমে সমস্যা দেখা দিলে ব্যাকআপ থেকে উদ্ধার পাওয়া যায়। কিন্তু কিছু কিছু সফটওয়ার আছে, যাতে কিছু কাজ করলেই অটোমেটিক ব্যাকআপ করে রাখে, যা পিসির ডিক্সস্পেস কমিয়ে ফেলে, মেমরীতে প্রেসার ফেলে, এজন্য এইসব অদরকারী ব্যাকআপ দুর করে যেমন ডিক্সের জায়গা বেঁচে যায়, তেমনি মেমরীড় উপর প্রেসারও কমে, ফলে পিসির স্পীডও বাড়ে। এজন্য সার্চ অপশনে যান আর .bac, .bak, .bck, .bk!, .bk$. একে একে লিখে ফাইলগুলো খুজে খুজে ডিলিট করুন।

☼ ইরোর রিপোর্টিং বন্ধ করাঃ
মাঝে মাঝে পিসিতে কোন ইললিগ্যাল অপারেশনের কারনে, অথবা কোন এপ্লিকেশন হ্যাঙ্ক করলে যদি ফোর্স স্টপ (Ctrl+Shift+Del) করা হয়, তখন “send error report to Microsoft” এই মেসেজ আসে, যা খুবই বিরক্তিকর। এটা সহজেই তাড়াতে পারেন। এজন্য Start মেনুতে ক্লিক করে My Computer এর আইকনে রাইট ক্লিক করুন


এরপর Properties এ ক্লিক করুনAdvance সেলেক্ট করুন এরপর Error Reporting এ ক্লিক করুন।


এরপর ছবির মত করে Disable error reporting নির্বাচন করুন।



কম্পিউটারের ছোট্ট একটা ট্রিক্স, যা করে সহজেই কম্পিউটারে কম অভিজ্ঞ বিশেষ করে বাচ্চাদের ঠেকানো সম্ভব। প্রথম ছবিটা খেয়াল করুনঃ


প্রথমে সকল চালু এ্যাপ্লিকেশন/উইন্ডো মিনিমাইজ করুন, এবার কিবোর্ড থেকে Print Screen বাটন চাপুন, এরপর Paint চালু করে শুধু Ctrl+V চাপুন, তাহলে আপনার পিসির ডেক্সটপ ইমেজ ও আইকন পেইন্টে ইমেজ আকারে আসবে। সেভ করুন JPEG ফরম্যাটে।


এবার Start মেনুর ফাঁকা জায়গায় রাইট ক্লিক করুন, ছবির মত দেখুন Lock the taskbar আনচেক আছে কিনা, না থাকলে আনচেক করুন (টিক তুলে দিন)। এবার স্টার্ট মেনুবার এ লেফ্ট ক্লিক করে রেখে পুরা বারকে ডেক্সটপের বাম, ডান অথবা উপরে ড্রাগ করে নিয়ে যান। এতে স্টার্ট মেনুবার এর স্বাভাবিক নিচের অবস্থান পরিবর্তিত হয়ে যাবে।


এরপর ডেক্সটপে রাইট ক্লিক করে ছবির মত Auto-hide the taskbar চেক করে দিন, এরফলে টাক্সমেনু (স্টার্ট মেনুবার) অটো হাইড হবে, শুধু কার্সর ঐ বারের জায়গায় নিয়ে গেলে এই মেনুবার আসবে।

এখন আগের সেভ করা ইমেজ (যা পেইন্টে সেভ করেছেন)কে ডেক্সটপ ব্যাকগ্রাউন্ড হিসাবে সেলেক্ট করুন, এবার ডেক্সটপে রাইট ক্লিক করে Show Desktop Icon আনচেক করুন,


এরফলে আপনার ডেক্সটপের সকল আইকন চলে যাবে, কিন্তু যেহেতু আগেই আপনি আইকনসহ ডেক্সটপের ইমেজ সেভ করে একে আবার ডেক্সটপের ইমেজ হিসাবে সিলেক্ট করেছেন, ফলে আপাত দৃষ্টিতে মনে হবে, যে ডেক্সটপে আইকনগুলো আছে, ক্লিক করলে কিছু হবে না, কারন ওগুলো হলো ইমেজ, আর স্টার্টমেনুবার স্বাভাবিক নিচের অবস্থান থেকে সরিয়ে ডেক্সটপের (স্ক্রীনের) ডাম/বা/উপড়ে নিয়ে যাওয়ায় কম্পিউটারের সাথে অতটা পরিচিত নন, বিশেষ করে বাচ্চারা পিসিতে ঢুকতে পারবে না.......।

আবার স্বাভাবিক করতে আপনি Show Desktop Icon চেক করুন, আর স্টার্ট মেনুবার ড্রাগ করে নিচে নিয়ে আসলেই হবে!!!


Quick Launch চালু করুনঃ
Quick Launch উইন্ডোজের চমৎকার একটা মেনু সিস্টেম, যার অবস্থান স্ট্যাটাস বারে (স্টার্ট মেনুবার)।


এখানে আপনার অতি প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম/সফটওয়ারের সর্টকার্ট রেখে সহজেই এগুলি ব্যবহার করতে পারবেন। Quick Launch চালু করতে হলে আপনার পিসির স্ট্যাটাস বারে রাইট ক্লিক করে ছবির মত করে Quick Launch এ ক্লিক করুন, তার আগে অবশ্য Lock the Taskbar এ টিক তুলে দিন।


Quick Launch চালু হলেই দেখবেন, অটোমেটিক কিছু প্রোগ্রামের শর্টকার্ট চলে এসেছে যেমনঃ মিডিয়াপ্লেয়ার, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ইত্যাদি। এছাড়া আপনার প্রয়োজনীয় প্রোগ্রামের আইকনে-যেগুলি ডেক্সটপে আছে ও স্টার্ট বাটন এ ক্লিক করলে প্রোগ্রামলিষ্টাকারে রয়েছে, সেখান থেকে দরকারী আইকনে রাইট ক্লিক করে Add to Quick Launch সিলেক্ট করুন, চলে আসবে Quick Launch এ। যদি অনেক বেশি আইকন হয়, তাহলে দেখবেন একটা এ্যারো এসেছে, যেখানে ক্লিক করলে সবগুলৈ দেখাচ্ছে, যেহেতু আপনি Lock the Taskbar আনচেক করছেন, তাই ঐ এ্যারোর পাশে ডটেড লাইন এ লেফট ক্লিক করে ডানে সরিয়ে দিন, তাহলে আরো বেশি আইকন Quick Launchএ দেখাবে।

ভিস্তার জন্য Quick Launch এর স্পেশাল টিপসঃ উপড়ে দেখানো ছবিতে Quick Launch এ ১১টা আইকন আছে, এগুলোতে ক্লিক না করেই চালু করতে পারবেন এই Quick Launch এর প্রোগ্রামগুলো। ছবি দেখুনঃ


Mozilla Firefox 3 এর টিপসঃ

☼Mozilla Firefox 3 এ কোন লিঙ্ক নতুন ট্যাবে ওপেন করতে মাউসের মাঝের বাটনে ক্লিক করুন।

☼পেজ দ্রুত জুমইন-জুমআউট করতে CTRLও +, or CTRL ও - একসাথে চাপুন।

☼একাধিক ট্যাবের বাম থেকে ডানে যেতে CTRL + TAB এবং ডান থেকে বামে যেতে CTRL + SHIFT + TAB চাপুন।

☼এছাড়া ১ম ট্যাবে যেতে CTRL + 1, ২য় ট্যাবে যেতে CTRL + 2...............

☼সকল ট্যাব বন্ধ করতে CTRL + W চাপুন




সময়ে অসময়ে আমরা পিসি থেকে অনেক ফাইল ডিলিট করে ফেলি। কিন্তু পরে দেখা যায়, মুছে ফেলা ফাইলটি জরুরি হয়ে পড়েছে। এজন্য কোন কিছু ডিলিট করার আগে ভেবে চিন্তে ডিলিট করা দরকার। এজন্য সরাসরি শিফট-ডিলিট বাটন চেপে ডিলিট না করে শুধু ডিলিট বাটন দিয়ে ডিলিট করা উচিত এতে রিসাইকেল বিনে ঐ ফাইলটি সংরক্ষিত থাকবে যদিনা আপনি রিসাইকেল বিন খালি না করেন। রিসাইকেল বিনের ধারনক্ষমতা আপনি নিজের মত করে ঠিক করে দিতে পারবেন। এজন্য ডেক্সটপে রিসাইকেল বিনে রাইট ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করেন। এরপর আপনি রিসাইকেল বিনের ধারন ক্ষমতা কম বেশি করতে পারবেন (মোট ডিক্সের শতকরা হিসাবে)।


তবে সাবধানতার জন্য Display Delete Confirmation Dialogue এ টিক দিয়ে রাখাই ভালো, না হলে ডিলিট চাপলেই আপনাকে ভাবার সময় না দিয়েই রিসাইকেল বিনে চলে যাব, অথবা অমনযোগীতায় ডিলিট বাটন এ চাপ পড়লে ফাইল ডিলিট হয়ে যাবে নিজেই জানবেন না। আর যদি নিজে ওভার শিওর হন, তাহলে Do not move files in Recycle Bin, remove it immediately when needed এ রাখতে পারেন, তাহলে আর শিফট-ডিলিট না চেপে শুধু ডিলিয় চাপলেই পিসি থেকে মুছে যাবে ফাইলটি, রিসাইকেল বিনে আর যাবে না। তবে এটা না করাই ভালো!

যা হোক এতো কিছুর পরও যদি ফাইল মুছে যায়, রিসাইকেল বিনেও যদি না পান, তাহলে আপনাকে ফাইল রিকভারী সফটওয়ার ব্যবহার করে ঐ ফাইলটি ফিরিয়ে আনতে হবে! এজন্য অনেক ধরনের সফটওয়ার আছে, ইচ্ছা করলেডাটা রিকভারি উইযার্ড ব্যবহার করতে পারেন।


Boot from pen drive

পেন ড্রাইভ থেকে বুট করুন যে কোন কম্পিউটার

আগে মানুষ বিভিন্ন প্রয়োজনে ফ্লপি অথবা সিডি থেকে পিসি বুট করত। বর্তমানে ফ্লপিকে বিলু্প্তির পথে ধরে নেওয়া যায়। আর ফ্লপির স্থান দখল করে নিয়েছে পেনড্রাইভ। ফলে বর্তমানে যেসব মাদারবোর্ড বের হচ্ছে তার সবগুলোতেই ইউএসবি থেকে বুট করার অপশন থাকে। ইদানিং সব ধরনের অপারেটিং সিস্টেমের ইউএসবি ভার্শন পাওয়া যায় যা হার্ডডিস্কের পরিবর্তে সরাসরি ইউএসবি পেন ড্রাইব থেকে বুট হয়। যাদের মাদারবোর্ডে ইউএসবি বুট সুবিধা আছে তারা পেন ড্রাইভ থেকে অপারেটিং সিস্টেম বুট করা সহ সব ধরনের বুট করতে পারেন। যারা একটু পুরনো পিসি ব্যবহার করেন তাদের আফসোস আর দীর্ঘশ্বাস ফেলা আর কিছুই করার থাকে না। ফলে অনেকেই পুরোনো পিসি বিক্রি করে নতুন পিসি কিনছেন। আপনার আফসোসের দিন শেষ! মাদারবোর্ডে ইউএসবি বুট অপশন না থাকলেও পেন ড্রাইভ থেকে পিসি বুট করতে পারবেন!!! কিভাবে? একটা ছোট ইউটিলিটি সফটওয়্যার আপনাকে এই ব্যবস্থা করে দেবে।

সফটওয়্যারটির নাম হল PLoP Boot Manager। এই বুট ম্যানেজারটি আপনি ফ্লপি, সিডিরম অথবা সরাসরি হার্ডডিস্ক থেকে চালু করতে পারবেন। হার্ডডিস্কে ইনস্টল করার জন্য আলাদা পার্টিশন করার দরকার নেই, C: ড্রাইভেই ইনস্টল হবে। PLoP Boot Manager এর বিস্তারিত জানতে এবং ডাউনলোডের জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন।

See folder size directly in windows ex polar

উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে ফোল্ডার সাইজ দেখুন সরাসরি

উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে View -> Details এর মাধ্যমে কোন ফোল্ডারের অধীনে সব ফাইল/ফোল্ডারের অনেক তথ্য দেখা যায়। যেমন:- Type, File Size, Date Modified ইত্যাদি। কিন্তু সরাসরি Folder Size দেখানোর কোন অপশন বাই-ডিফল্ট নেই। ফলে কোন ফোল্ডারের সাইজ কতটুকু তা সরাসরি দেখা যায় না। দেখতে হলে ফোল্ডারে রাইট ক্লিক দিয়ে Properties এ গিয়ে দেখতে হয়। ছোট্ট একটা ফ্রিওয়্যার এডইন ইনস্টল করে আপনি সারাসরি ফোল্ডার সাইজ ও দেখতে পারবেন। এডইনটির নাম হল FolderSize।

FolderSize এই লিংক থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। সাইজ মাত্র ২২৪ কিলোবাইট। ইনস্টল করার পর কোন ফোল্ডার খুলে View -> Details এ ক্লিক করুন। এবার Name, Size, Type, Date Modified যে সারিতে লেখা আছে সেখানে রাইট মাউস ক্লিক করে Folder Size সিলেক্ট করুন। এখন Folder Size নামে একটা কলাম দেখতে পাবেন যেখানে ফোল্ডারের সাইজ দেখাবে। এছাড়া সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার পর কন্ট্রোল প্যানেলে Folder Size নামে একটা শর্টকাট দেখতে পাবে

yahoo , google togather search


আমরা সাধারণত ইয়াহু কিংবা গুগুল দিয়ে যে কোন তথ্য খুঁজে থাকি। আমরা অনেক সময় ইয়াহুতে তথ্যটি না পেলে আবার গুগুল এ খুঁজি। কিন্তু আমি যে ওয়েব সাইটের কথা বলছি তা দিয়ে আপনি ইয়াহু এবং গুগুল উভয় সাইট থেকে এক সাথে সার্চ করতে পারবেন। এই সাইটে কোন কিছু সার্চ দিলে স্ক্রিন দুইভাগ হয়ে এক পাশে গুগল এবং অন্য পাশে ইয়াহুর সার্চ রেজাল্ট দেখায়। আশা করি সাইটটি আপনাদের ভাল লাগবে।

www.keozoon.com

Bangla MP3 download address

বাংলা এমপি৩ ডাউনলোড

http://www.banglamusic.com/download/mp3


Download Mp3 sites:

http://i109.photobucket.com/albums/n55/labonno_ny/music_instruments-1.jpg
PoLaPaIn
Multiply PoLaPaIn
Chk this out
Boishakh
Bangla Smash
Amar Shonar Bangla
My Bangla Music
Bangla Mp3
Basically Shetai
Bangla Music
Gaan
BD GHOR
BDMusic
Kobita o Gaan
~SoMe OtHeRs~


A
http://www.amadergaan.com (Mp3 Download / Music Video)
http://a-zbdmusic.com/music (Listen Only)
http://www.amarshonarbangla.com (Mp3 Download / TV Drama)
http://www.aalaapon.com/mp3.html (Mp3 Download)
http://www.angelfire.com/ct3/bb_new/download.htm (Mp3 Download)
B
http://www.banglamp3s.tk (Mp3 Download)
http://www.bongomela.com (Mp3 Download)
http://www.banglamp3s.com (Mp3 Download)
http://www.bmusictime.com (Listen Only)
http://www.bh-mp3.cjb.net (Mp3 Download)
http://www.banglaradio.com (Listen Only)
http://www.banglabazaar.com (Listen Only)
http://www.banglasangeet.com (Mp3 Download)
http://www.banglacafe.com/music (Mp3 Download)
http://www.bangla2000.com/Music (Listen Only)
http://www.banglaentertaitment.com (Mp3 Download / TV Drama)
http://www.banglasongs.esmartmusic.com (Listen Only)
http://www.bengaliguru.com/modules/audio (Listen Only / TV Drama / Music Video / Movie Show
)
http://www.banglaprosar.org.au/funstuff.php (Listen Only)
http://bangla.verdantdreams.com/music2.html (Listen Only)
http://bangladesh2000.com/music/bdmusic.html (Listen Only)
http://www.bangladesh-christian.com/real/amibangla.htm (Listen Only )
http://www.banglaobangali.net
http://www.coolgoose.com/go/music (Mp3 Download)
D
http://www.deshimp3.cjb.net (Mp3 Download)
http://www.deshikotha.com/default.asp?id=4&mnu=4 (Mp3 Download)
http://www.darksyed.com/portal/music/downloads.htm (Mp3 Download)
www.doridro.com
E
http://ethikana.com/music (Listen Only)
http://e-mela.com/mp3/Bangla_mp3.html (Mp3 Download)
G
http://www.goldensylhet.com/Movie_Songs.html (Mp3 Download / TV Drama / Movie/ Music
Video)
http://www.geocities.com/kunduba/bangla-mp3.htm (Mp3 Download)
http://www.ganerbangla.com (Video/Mp3 Download)
H
http://www.homepagez.com/fubunishi/MP3 (Listen Only)
http://www.homeviewbangladesh.com/music (Listen Only)
I
http://www.infobangladesh.com/music (Mp3 Download)
K
http://www.kobitaogaan.com (Listen Only)
L
http://www.live365.com/cgi-bin/directory.cgi?genre=search&searchdesc=bangla (Listen Only)
M
http://www.musicbdfaheem.com (Mp3 Download)
http://www.mybanglamusic.com (Mp3 Download / Music Video / TV Drama)
http://www.music.com.bd/music.html (Mp3 Download)
O
http://www.onnobhubon.com/site (Mp3 Download)
http://www.oporajeyobangla.net
P
http://www.polapain.com (Mp3 Download)
http://www.pagolmon.com (Mp3 Download)
S
http://www.sma-bd.com/radio1 (Listen Only)
http://songsbangla.com/songs.php?ct=1 (Listen Only)
U
http://www.ultimatebangla.com (Mp3 Download)
Y
http://www.yahooanondomela.com (Mp3 Download)

file recovery software

ফ্রি ফাইল রিকভারি সফটওয়্যার ! ! !


অনেক সময় প্রয়োজনীয় অনেক ফাইল ভুলে ডিলিট হয়ে যায় । সেসব ফাইল পাবার জন্য অনেকে অনেক ধরণের সফটওয়্যার ব্যবহার করেন । যারা এখনও কনোটা করেন না তাদের জন্য আছে Recuva ।

বিনামূল্যের এই সফটওয়্যার দ্বারা যে কোন ড্রাইভের (Hard Drive , USB Drive , Memory card , Mp3 player) ফাইল রিকভারি করতে পারে । তবে অনেক পুরোনো ফাইল পেতে সমস্যা হতে পারে । সফটওয়্যারটি চালু করে নিদিষ্ট ড্রাইভটি দেখিয়ে দিলেই হবে ।



ডাউনলোডের ঠিকানা : http://download.piriform.com/rcsetup122.exe

how to learn abcd....xyz using learning software

বাচ্চাদের জন্য MY ABCD লার্নিং সফটওয়্যার


বাচ্চাদের জন্য MY ABCD লার্নিং সফটওয়্যার

নাসরিন জুবায়ের আপা আপনার বাচ্চার জন্য এটা খুব সহায়ক একটা ছোট্ট (২.৭ মেগাবাইট )সফটওয়্যার...

Internode MyABCD.exe
Win98/ME/2000/XP Size: 2.6 MB

ডাউনলোড

এটা ডাউনলোড করে পিসিতে ইনস্টল করে নিন ব্যাস...আপনার বাচ্চা খুব সহজেই ব্যবহার করতে পারবে আশা করছি।

ইনস্টল করার পর স্টার্ট মেনু>অল প্রোগ্রামস>MY ABCD থেকে ক্লিক করে প্রোগ্রাম রান করুন।

এতে কাজ না হলে বলবেন...আমি সেইভ দা চিলড্রেন এর একটি প্রোজেক্টে কাজ করছি সেটাও ভাল তবে ক্লাস ওয়ান থেকে শুরু...

File share using windows network

উইন্ডোজ নেটওর্য়াকে ফাইল শেয়ারিং


যারা ভার্সিটিতে বা অফিসে উইন্ডোজ নেটওর্য়াক ব্যবহার করেন তাদের জন্য এক পিসি থেকে অন্য পিসিতে ফাইল শেয়ারিং খুবই দরকারি একটি কাজ । কিন্তু অনেক সময় নেটওর্য়াকে এই অপশনটি বন্ধ থাকে । ক্ষেত্রে খুবই উপকারি একটি সফটওয়্যার HTTP FILE SERVER (hfs) ।

এই সফটওয়্যারটি দ্বারা একই নেটওর্য়াকের মধ্যে ফাইল শেয়ার করা যাবে।

সফটওয়্যারটি নামিয়ে open করুন । এর control panel এ যেয়ে Add Files ক্লিক করুন । প্রয়োজনীয় ফাইলটি সিলেক্ট করুন । এবার যে পিসিতে ফাইলটি পেতে চান তাতে আপনার পিসির Address টি লিখুন ( example: 172.17.4.29 ) । এবার ২য় পিসিটিতে ফাইলটি নামাতে পারবেন । এর জন্য আপনার পিসিটিও অন থাকা লাগবে ।

ডাউনলোড: http://downloads.ziddu.com/downloadfile/3874418/myserver.exe.html

how can save yahoo email account from hacker

Yahoo! র account hack হওয়া থেকে কিভাবে বাচবেন?

আজকার অনেক spam আসে। লেখা থেকে বিভিন্ন লোভনীয় প্রস্তাব। অনেক ক্ষেত্রেই Email ID, Password চাই। লিঙ্কের মাধ্যমে একটা পেইজে নিয়ে যাওয়া হয় যেটা হুবহু কোন একটা website এর মত। যেমন yahoo, facebook, gmail etc. কিন্তু URL টা ভিন্ন থাকে। অনেক ক্ষেত্রে user URL খেয়াল না করেই password দিয়ে দেন। আর এতেই ঘটে যত বিপত্তি। এটাকে phishing বলে।

আসুন জেনে নেই yahoo তে phishing থেকে কিভাবে বাচবেন। আপনি যে computer এ create করবেন শুধুমাত্র সেই computer এই কাজ করবে।

browser র টাইপ করেন . Sign in to Yahoo! র নিচে লেখা Create your sign-in seal এ ক্লিক করুন। এই seal বানানোর দুইটা option আছে। একটা লেখা আরেকটা ছবি। ছবিটাই বেশি ভাল। page টা load হলে Upload an image এর অপর click করেন। এবার browse button এ ক্লিক করে পছন্দমত একটা ছবি select করে দিন। এবার Preview>> তে ক্লিক করেন। ডানপাশে Preview দেখতে পাবেন। এবার Save this Seal এ ক্লিক করেন। হয়ে গেল আপনার seal তৈরী। এবার আপনি যেখান থেকেই yahoo তে login কয়ার চেষ্টা করবেন সেই পেইজেই আপনার দেয়া ছবি টি দেখতে পাবেন। যদি না দেখতে পান তাহলে বুঝবেন এটি আসল yahoo পেইজ না। আবার বলে রাখি এটা প্রত্যেকটা পিসিতে আলাদা আলাদা ভাবে করতে হবে।

how to work real email system

একটি রিয়েল ই-মেইল সিস্টেম যেভাবে কাজ করে


ইমেইল কি?

ইলেকট্রনিক মেইলের সংক্ষিপ্ত রূপ হল ইমেইল যা এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে ডিজিটাল প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে মানুষ পরস্পর পরস্পরের সাথে যোগাযোগ করে থাকে। যদিও মূলত এটি একটি টেক্সট বেসড কমিউনিকেশান সিষ্টেম কিন্তু প্রযুক্তির আধুনিকায়নের ফলে আজ এর মাধ্যমে এটাচমেন্ট হিসেবে বিভিন্ন ফরমেটের ফাইল, ছবি কিংবা চলমান ভিডিও পাঠানো সম্ভব।

অন্য কথায় বলতে গেলে এটি এমন একটি দ্রুত ও নিরাপদ যোগাযোগ ব্যবস্থা যার মাধ্যমে একজন নেটিজেন ইউজার অন্যজন নেটিজেন ইউজারের কাছে নিমিষেই পাঠাতে পারে যে কোন ধরনের ইনফরমেশান।

কেন ইমেইল এত জনপ্রিয়?

একটি নিরীক্ষায় দেখা গেছে যে মানুষ সরাসরি কিংবা ইন্টারএকটিভ কোন ভয়েস সিস্টেমে যে কোন বিষয়কে যতটানা সাজিয়ে উপস্থাপন করতে পারে তার চাইতে ইমেইলে অনেক ভালোভাবে উপস্থাপন করতে পারে।

তাছাড়া অন্যান্য কমিউনিকেশান সিস্টেমগুলোর তুলনায় এটি একবারেই সস্তা কিন্তু মানসম্পন্ন কমিউনিকেশান সিস্টেম। প্রাপকের সাময়িক অনুপস্থিতি কিংবা ব্যস্ততা এই ইমেইল কমিউনিকশান সিস্টেমে কোন বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারেনা।

ইমেইলের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

১৯৭০ সালের দিকে রে টমলিনসন নেটেনক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে লোকাল ইমেইল সিস্টেম উদ্ভাবন করেন যা SNDMSG এবং READMAIL হিসেবে নামকরন করা হয়। ১৯৭১ এর দিকে তিনি পুনরায় আরপানেট উপযোগী একটি ইমেইল সিস্টেম উদ্ভাবন করেন। তিনই প্রথম ইমেলের প্রাপপকে চিহিৃত করার জন্য @ সিম্বল ব্যবহার করেন যা বর্তমান ইমেইল সিস্টেমে ব্যবহার হয়ে থাকে।

এর পরবর্তি সময় থেকে ক্রমান্বয়ে MAIL, MLFL, RD, NRD, WRD, MSG, MMDF ও Send Mail সহ বিভিন্ন মেইলিং সিস্টেম ও স্টান্ডার্ড উদ্ভাবিত হয়।


ইমেইল সার্ভার কি?

ইমেইল সার্ভার হল একটি এপ্লিকেশান যা প্রেরক থেকে মেইল রিসিভ, সংরক্ষন ও প্রাপকের নিকট সেই মেইল ফরোয়ার্ডের দায়িত্ব পালন করে থাকে। ইমেইল সার্ভারকে MTA বা মেইল ট্রান্সফার এজেন্ট ও বলা হয়ে থাকে।

ইমেইল সার্ভারে সকল ইমেইল ক্লায়েন্ট সমূহের এড্রেস ও মেইল সংরক্ষিত থাকে। যখন কেউ কোন নির্দিষ্ট ইমেইল এড্রেস এ কোন মেইল পাঠায় তখন সেই মেইল নির্দিষ্ট কোন ইমেইল সার্ভারে এসে জমা হয়। ইমেইল সার্ভার সেই মেইলকে ক্লায়েন্ট এর কাছে প্রেরন করে থাকে।

ইমেইল ক্লায়েন্ট কি?

ইমেইল ক্লায়েন্ট হল একটি এপ্লিকেশান যা পার্সোনাল কম্পিউটার বা ওয়ার্কষ্টেশানে এনাবল থেকে মেইল সেন্ড, রিসিভ ও অর্গাইনাইজের কাজ করে থাকে। এটিকে এ কারনে ক্লায়েন্ট বলা হয়ে থাকে যে কেননা এটি ক্লায়েন্ট সার্ভার আর্কিটেকচারের উপর ভিত্তি করে ডিজাইনকৃত।

খুব জনপ্রিয় কিছু স্ট্যান্ড এলান ইমেইল ক্লায়েন্ট হল মাইক্রোসফট আউটলুক, ইউডোরা বা পেগাসাস। এছাড়া ইয়াহু, জিমেইল কিংবা হটমেইলের মতো ফ্রি মেইল সার্ভিস যারা ব্যবহার করে থাকেন তাদের ইমেইল ক্লায়েন্ট এসব কোম্পানীর ওয়েব পেজেই থাকে।

SMTP কি?

সিম্পল মেইল ট্রান্সপার প্রটোকল বা SMTP হল ইমেইল ট্রান্সপারের জন্য একটি স্টান্ডার্ড। SMTP প্রথম RFC 821 এর ভিত্তিতে ডিফাইন করা হয়েছিল। বর্তমানে SMTP এর লেটেস্ট ভার্সন ESMTP বা এক্সেটন্ডেড এস.এম.টি.পি RFC 5321 ভিত্তিতে ডিফাইনকৃত।

সকল আউটগোয়িং মেসেজসমূহ নিয়ে এই SMTP প্রটোকল কাজ করে থাকে। SMTP এই কাজে 25 পোর্ট ব্যবহার করে থাকে।

POP3 কি?

পোষ্ট অফিস প্রটোকল ভার্সন 3 সংক্ষেপে POP3 নামে পরিচিত। এটি একটি এপ্লিকেশান লেয়ার ইন্টারনেট স্টান্ডার্ড প্রটোকল যা মেইল রিসিভ এর দায়িত্ব পালন করে থাকে। এই কাজের জন্য POP3 110 পোর্ট ব্যবহার করে থাকে। POP3 এর জন্য আরেকটি অল্টারনেটিভ পোর্ট হল 995.

ইমেইলে যে কয়টি অংশ থাকে

একটি ইমেইলের প্রধানত দু’টি অংশ থাকে

১। ইমেইল হেডার: ইমেইল হেডারে প্রেরকের এড্রেস এবং প্রাপকের এড্রেসসহ আরো কিছু প্রয়োজনীয় ইনফরমেশান থাকে।

২। মেইল বডি: ইমেইল বডিতে আপনার লিখিত ইমেইল টেক্সট ও সিগনেচার থাকে।

একটি বাস্তব ইমেইল সিস্টেম যেভাবে কাজ করে থাকে



১। প্রথমে প্রেরকের ইমেইল ক্লায়েন্ট বা ওয়ার্কষ্টেশন থেকে SMTP প্রটোকলের মাধ্যমে একটি ইমেইল পাঠানো হয়ে থাকে। এই ইমেইলে অবশ্যই প্রাপকের এড্রেস থাকা বাধ্যতামুলক।

২। এই মেইল পাবলিক ইন্টারনেট এরিয়ায় এসে বিভিন্ন রাউটার ক্রস করে প্রেরকের মেইলের জন্য নির্দিষ্ট করা ইমেইল সার্ভার এর এসে জমা হয়।

৩। যদি প্রাপকের ইমেইল এড্রেস একই MTA এর অধিনে হয়ে থাকে তাহলে ইমেইল সার্ভার সেই মেইলটিকে প্রাপকের কাছে সেন্ড করবে আর যদি ডিফারেন্ট MTA হয়ে থাকে তাহলে ইমেইল সার্ভার সেই মেইলকে ভিন্ন ইমেইল সার্ভারের নিকট পাঠাবে।

৪। ইমেইল সার্ভার সেই মেইলকে SMTP প্রটোকল ব্যবহার করে প্রাপকের এড্রেসএ পাঠাবে। মূলত প্রাপকের এড্রেস কিংবা মেইলের জন্য স্পেস সেই মেইল সার্ভারেই থাকে। ইমেইল ক্লায়েন্ট মেইল রিসিভ করার জন্য POP3 প্রটোকলের 25 পোর্টের মাধ্যমে SMTP প্রটোকলের 110 পোর্টের সাথে যোগাযোগ করবে।

৫। তারপর সেই মেইল আনরিড স্ট্যাটাস হিসেবে প্রাপকের ইমেইল ক্লায়েন্ট এর ইনবক্স বক্সে জমা হবে।

৬। পাঠক ইমেইল ক্লায়েন্ট ওপেন করে সেই মেইল পড়লে মেইলটির স্ট্যাটাস চেঞ্জ হয়ে রিড স্ট্যাটাস হবে। প্রেরক মেইলের সাথে কোন এটাচমেন্ট পাঠালে প্রাপক তা ডাউনলোড করে লোকাল কম্পিউটারে সেভ করতে পারবে।

website favicon icon make

আপনার ওয়েব সাইটে যেভাবে Favicon আইকন ব্যাবহার করবেন


Favicon হল Favourite Icon এর সংক্ষিপ্ত রূপ। ফেভিকন হল মাল্টি রেজুলেশন ইমেজ (বহুমাত্রিক ছবি) যা প্রতিটি প্রোফেশনাল সাইটে Icon হিসেবে ব্যবহৃত হয়। প্রায় সব ধরণের ব্রাউজারে Favicon ICO File এড্রেস লাইনে প্রদর্শিত হয়। Favourite Menu- তে অথবা Tabbed Document Browsing-এ Page Title হিসেবে আমরা যে ছোট ইমেজটি দেখতে পাই তাই হল ফেভিকন।

ব্রাউজারকে কাস্টমাইজ্ট ও ওয়েব সাইটকে পার্সোনাল টাচ দেওয়ার জন্য এটি ব্যবহৃত হয়। সাধারণত ফেভিকন হিসেবে কোম্পানির /অর্গানাইজেশনের লোগো ব্যবহৃত হয়। ওয়েবমাস্টার রা ওয়েবসাইট তৈরির সময় এটিও তৈরি করেন। ফেভিকন খুব ছোট সাইজের (16*16)px. image যা text and image- এর সমন্বয়ে তৈরি করা হয়।


কিভাবে Favicon তৈরি করবেন?

# অন-লাইন Favicon Generator use করে।


Text Favicon তৈরি করতে এই লিংকটি ব্যবহার করুন। http://antifavicon.com/
শুধুমাত্র ৩ অথবা ৪ টি অক্ষর লিখে এবং পছন্দের কালার দিলেই খুব সহজেই আপনার Favicon তৈরি হয়ে যাবে।

অনলাইনে Convert image to ICO format :

• http://www.towofu.net/soft/e-aicon.php
• http://converticon.com/
• http://www.chami.com/html-kit/services/favicon/


Convert image to ICO format with software

• http://www.irfanview.com/
• http://www.gamani.com/foricons/index.htm



# পছন্দের গ্রাফিক্স software (যেমন: Photoshop) use করে।

আপনি যদি Photoshop থেকে Favicon তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে একটা [Plugin Download] http://www.telegraphics.com.au/sw/#icoformat করতে হবে যা আপনাকে সরাসরি ICO Format- এ File তৈরিতে সাহায্য করবে।

কিভাবে Favicon আপনার ওয়েবসাইটে ব্যবহার করবেন?

# সহজ ও প্রকৃত উপায় হচ্ছে Favicon টি আপনার Site- এর root directory তে সরাসরি আপলোড করে দেয়া।
# এছাড়াও আপনি HTML use করেও নিম্নোক্ত ভাবে Favicon ব্যবহার করতে পারেন।

হেড সেকশনের মধ্যে নিম্নোক্ত কোড টাইপ করুন







Note: আপনি .png, .gif, Format- এও Favicon বানাতে পারেন। কিন্তু ICO হল একটি Standard Format যা সবধরণের ব্রাউজার সাপোর্ট করে। আপনার Favicon টি root directory- তে না রেখে যে কোন Location- এ রাখতে পারেন। Standard হল root directory- তে রাখা।]
# লক্ষ্য রাখুন Favicon খুব ছোট Size- এর ছবি যা সবসময় ১৬*১৬ বা এর গুণিতক হবে।

সুন্দর সুন্দর ফেভিকন কালেকশন করতে এই ২টি লিংটি ব্যবহার করুন

• http://www.html-kit.com/e/favicon.cgi?m=1
• http://www.smashingmagazine.com/2007/01/31/inspire-yourself-50-remarkable-favicons/

Broad band internet speed tester

আপনার ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট স্পিড টেস্টার


আপনার ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট স্পিড টেস্টার


সকাল সকাল আপনার ইন্টারনেটের স্পিডটা টেস্ট করে নিন। দেখুন আপনার যা প্রাপ্য তা আইএসপি আপনাকে দিচ্ছে কিনা?

এটির মাধ্যমে যা যা জানা যাবে:

http://www.ip-adress.com/speedtest/


আপলোপ ও ডাউনলোড স্পিড (ছোট k ও বড় K তে )
আপনার রিয়াল আইপি
দুইটি আইপির মধ্যবর্তী দুরত্ব
আইপি ট্রেকিং
ই-মেইল ট্রেসিং
ও আইপি সংক্রান্ত নানা সাধারণ প্রশ্নের উত্তর
যেমন: কিভাবে আপনার আইপি হাইড করবেন?
আইপি কি? আইএসপি কি? পাবলিক/প্রাইভেট/ডায়নামিক আইপি এড্রেস, ইন্টারনেট প্রোটোকল

.doc/docx file convert pdf

.doc/docx ফাইলকে কে .pdf এ কনভার্ট করবেন যেভাবে


অনেক সময় আমরা এম.এস.ওয়ার্ডে তৈরি ডকুমেন্টস ফাইলকে প্রয়োজনে বিভিন্ন কোম্পানীর নিকট প্রেরণ করে থাকি। এসব ফাইলে অনেক সময় অনেক সেনসেটিভ বিষয় থাকে যা একটু চেঞ্জ করলেই পুরো বিষয়টা উলট পালট হয়ে যায়। এ জন্য কোন কোম্পানী যখন কোন ডকুমেন্ট অন্য কোম্পানীর নিকট প্রেরণ করে তখন পি.ডি.এফ ফরমেটে পাঠায়।

আমরা Acrobat Reader এর মাধ্যমে তা করতে পারি। অনেক সময় সফটওয়্যারটি আপনার কাছে নাও থাকতে পারে। তখন আপনি উল্লেখিত পদ্ধতিতে খুব সহজে ওয়ার্ড, এক্সেল কিংবা পাওয়ার পয়েন্টে তৈরীকৃত ফাইলকে পি.ডি.এফ ফরমেটে কনভার্ট করে পাঠাতে পারেন।

প্রথমে www.doc2pdf.net সাইটটি ওপেন করুন। এরপর Choose File থেকে আপনার ফাইলটির লোকেশান দেখিয়ে কনভার্ট ডকুমেন্ট এ ক্লিক করুন। কিছুক্ষনের ভেতর আপনার ফাইলটি পি.ডি.এফ ফরমেটে আপনার সামনে ওপেন হবে। এরপর ফাইলটি সেভ করে নিন।

Eye care for computer user

কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের চোখের যত্ন



চাকরি সূত্রে কিংবা ব্যক্তিগত প্রয়োজনের তাগিদে অথবা অনেক সময় ব্লগিংয়ের কারনে আপনাকে হয়তো প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা কম্পিউটার নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে; তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে মনিটরের দিকে। হয়তো স্ক্রিনে পড়তে পড়তে আগের লাইনের সঙ্গে পরের লাইন মিশে যায় বা একটি শব্দ পার্শ্ববর্তী শব্দের সঙ্গে মিশে যায়; মনিটরে কাজ করতে করতে মাথা তুললে কিছুক্ষণের জন্য দূরের জিনিস ঝাপসা দেখায়; কখনোবা একটি জিনিসের দুটো ইমেজ দেখা যায়। এ ক্ষেত্রে আপনার আশঙ্কা হতে পারে নিয়মিত কম্পিউটারে কাজ করতে করতে আপনার চোখের কোনো ক্ষতি হলো কিনা। যেহেতু চোখ একটা স্পর্শকাতর ইন্দ্রিয়। তাই চোখের ব্যাপারে আমাদের অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। কারণ এর সামান্য কোনো অসুস্থতা আমাদের কাছে চরম অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। দৈনন্দিন জীবনের স্বাভাবিক কাজকর্মও দরুণভাবে ব্যাহত হয়।

কম্পিউটার দ্বারা চোখের ক্ষতির ব্যাপারে আপনাকে আশ্বস্ত করে বলা যায়- কম্পিউটারে কাজ করার জন্যই চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে- এখনো এমন অভিযোগ শোনা যায়নি। তবে কম্পিউটারের মনিটর নিয়ে যারা নিয়মিত কাজ করেন তাদের প্রায় ৬০%-৭০% কম্পিউটার ভিশন সিন্ড্রোম বা সিভিএস দ্বারা আক্রান্ত। মনিটর কিন্তু এই সিন্ড্রোম তৈরি করে না। আসলে চোখের গঠনগত, কার্যগত বা জৈব রসায়ন ঘটিত অসঙ্গতির কারণে যদি কম্পিউটারে স্বাভাবিক কাজের বিঘ্ন ঘটে, তবে সেই পরিস্থিতিই হলো কম্পিউটার ভিশন সিন্ড্রোম বা সিভিএস। কারো যদি সিভিএস আসে এবং তা যদি আমলে না নিয়ে কাজ করার প্রবণতা থাকে, সে ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে নানা রকম জটিলতার জন্য হয়তো কম্পিউটারের কাজে বিঘ্ন ঘটতে পারে বা কম্পিউটারে কাজ করা থেকে সম্পূর্ণভাবে বিরত থাকতে হতে পারে।
প্রতিষেধক হিসেবে মনিটর এবং চোখের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া উচিত।

১. প্রথমত মনিটরের গুণগত মান ভালো হওয়া চাই।

২. কম্পিউটারের মনিটর যেন সব সময় চোখের লেভেল ৪ ইঞ্চি -৮ ইঞ্চি নিচে এবং ২০ ইঞ্চি-২৮ ইঞ্চি দূরে থাকে। মনিটরটা সামান্য উপর দিকে রাখতে হবে।

৩. মনিটরের উজ্জ্বলতা এবং কনট্র্যাস্ট লেবেল চোখের সহনীয় পর্যায়ে রাখা উচিত। বর্ণের আকার যতোটা সম্ভব বড়ো এবং কম্পিউটার স্ক্রিনের ব্যাকগ্রাউন্ডের রং চোখের পক্ষে আরামদায়ক হওয়া উচিত।

৪. ঘরের আলো এমনভাবে রাখতে হবে যাতে সেই আলো সরাসরি মনিটর বা চোখের ওপর এসে প্রতিফলিত না হয়।

৫. কিবোর্ড হাতে রপ্ত হলে ভালো, না হলে কিবোর্ডকে মনিটরের যতোটা সম্ভব কাছে রাখতে হবে যাতে মনিটর থেকে কিবোর্ডে চোখের মুভমেন্ট কম হয়।

৬. যদি অফিস ঘর অপরিসর হয় এবং বাইরের দৃশ্য থেকে বিচ্ছিন্ন হয়, তাহলে মনিটরের উল্টো দিকে বা প্রয়োজনে স্ক্রিন সেভাবে এমন কোনো ল্যান্ডস্কেপ রাখতে হবে যেটা অবসর সময়ে চোখকে আরাম দেবে।
এতো গেল মনিটর সংক্রান্ত সতর্কতার কথা। এবার আসা যাক চোখের সাবধানতার প্রসঙ্গে।

৭. চোখের পলক স্বাভাবিক অবস্থায় প্রতি মিনিটে ১২-১৪ বার পড়ে। কিন্তু আমরা যখন স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকি, তখন চোখের পাতা পড়ার হার অনেক কমে আসে। চোখের পাতা কম পড়ার কারণে চোখের উপরিভাগের আর্দ্রতা কমে যায়। যারা এসিতে থাকেন তাদের ক্ষেত্রে এটা আরো ত্বরান্বিত হয়। একে ’ড্রাই আই’ বলে।
চোখের পাতার অনেকগুলো কাজের মধ্যে একটা প্রধান কাজ হলো অশ্রুগ্রন্থি নিঃসৃত জলকে চোখের মধ্যে সমভাবে ছড়িয়ে দেওয়া; যাতে তা চোখের উপরিভাগের আর্দ্রতা, মসৃণতা, পুষ্টি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখে বা বাড়িয়ে তোলে। এর অভাবে চোখের নানা উপসর্গ হতে পারে, যা সিভিএস-এর জন্য ভীষণভাবে দায়ী। সে কারণে প্রথম প্রথম খুব সচেতনভাবে বার বার চোখের পাতা ফেলার অভ্যাস করতে হবে। পরবর্তী সময়ে যা সুঅভ্যাসে দাঁড়িয়ে যাবে।

৮. এরপরই আসে চোখের বিশ্রামের কথা। সাম্প্রতিককালে কম্পিউটার জগতে ২০/২০ বা ৬০/৬০ আন্তর্জাতিক স্লোগান চালু হয়েছে, যার অর্থ আপনি কম্পিউটারে টানা যতো মিনিট কাজ করবেন, ঠিক ততো সেকেন্ড সময় চোখকে বিশ্রাম দেবেন।

৯. কম্পিউটারে কাজ করার ফাঁকে ফাঁকে উচিত ঘাড়ের দুএকটা ব্যায়াম করা এবং নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে নিয়ম করে চোখেমুখে একটু পানি দিয়ে আসা।

১০. চোখের ত্রুটিজনিত কারণে অনেককেই চশমা ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু কম্পিউটারের কাজ করার ক্ষেত্রে চশমা একটা বিরাট অন্তরায়। এর থেকে রেহাই পেতে হলে আপনাকে নিতে হবে এমনই একটা চশমা যেটা আপনাকে কম্পিউটারে সাবলীলভাবে কাজ করতে সাহায্য করবে। অবশ্যই সেটা হবে এমন একটা চশমা, যেটা মনিটরকে দেখতে এবং একইভাবে কাছের জিনিস দেখতে সাহায্য করবে। অর্থাৎ যেটাকে কাছের এবং মধ্যবর্তী দূরত্বের কমবিনেশন চশমা বলা হয়ে থাকে। স্ক্রিনটা ২০ ইঞ্চি -১৪ ইঞ্চি কে কাছের দূরত্ব ধরা হয়। চশমার উপরিভাগ দিয়ে মনিটর দেখা যাবে আর নিচের অর্থাৎ বাইফোকাল অংশ দিয়ে কাছের কাজ করা চলবে। অবশ্য এটা হাঁটাচলায় ব্যবহার করা যাবে না, সে ক্ষেত্রে আলাদা আরেকটা চশমা রাখতে হবে। চমশার লেন্সে এন্টি রিফুলেকটিং কোটিং এর ব্যবহারও কম্পিউটারের কাজের ক্ষেত্রে ব্যবহারও কম্পিউটারের কাজের ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক কালে সমাদৃত হচ্ছে।

আমাদের দেশে এখনো পর্যন্ত এমন কোনো চোখের পরিসেবা কেন্দ্র চালু হয় নি, যেখানে কেবল সিভিএস সংক্রান্ত বিশেষ বিভাগ বা বিশেষজ্ঞ আছেন। তবে ইউরোপ ও আমেরিকার মতো কিছু কিছু উন্নত দেশে এ বিষয়ে প্রচুর কাজ হচ্ছে। বাস্তবিক তাগিদে এ ধরনের পরিসেবা আমাদের দেশেও চালু করা অত্যাবশ্যক। তবে যতোদিন না তেমন কোনো পরিসেবা কেন্দ্র চালু হচ্ছে, ততোদিন সবার সচেতনতাই কাম্য।

RUN command

Run কমান্ডের যত ব্যবহার

উইন্ডোজ এক্সপি'র যেকোন প্রোগ্রামকে সহজে চালু করতে চান ?
Start+R চাপুন
তখন রান বক্সের ভিতর
নিন্মোক্ত কমান্ডগুলো প্রয়োগ করতে পারেন।

===========================================

একসেসিবিলিটি কন্ট্রোলস - access.cpl
একসেসিবিলিটি উইজার্ড - accwiz
এড হার্ডওয়্যার উইজার্ড - hdwwiz.cpl
এড/রিমুভ প্রোগ্রামস - appwiz.cpl
এডমিনিষ্ট্রিটিভ টুলস - control admintools
অটোমেটিকস আপডেট - wuaucpl.cpl
ব্লু-টুথ ফাইল ট্রান্সেফার উইজার্ড - fsquirt
ক্যালকুলেটর - calc
সার্টিফিকেটস - certmgr.msc
ক্যারেকটার ম্যাপ - charmap
চেক ডিক্স (ডস) - chkdsk
ক্লিপবোর্ড ভিউয়ার - clipbrd
কমান্ড প্রোম্পট - cmd
কম্পোনেন্ট সার্ভিস - dcomcnfg
কম্পিউটার ম্যানেজমেন্ট - compmgmt.msc
কন্ট্রোল প্যানেল - control
ইউজার একাউন্টস - control userpasswords2
ডেট এন্ড টাইমস - timedate.cpl
ডি.ডি.ই শেয়ার্স - ddeshare
ডিভাইস ম্যানেজার - devmgmt.msc
ডাইরেক্ট এক্স - dxdiag
ডিক্স ক্লিনআপ - cleanmgr
ডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট - dfrg.msc
ডিক্স ম্যানেজমেন্ট - diskmgmt.msc
ডিক্স পার্টিশন ম্যানেজার - diskpart
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস - control desktop
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস - desk.cpl
ড: ওয়াটসন ফর উইন্ডোজ - drwtsn32
ড্রাইভার ভেরিফায়ার ম্যানেজার - verifier
ইভেন্ট ভিউয়ার-eventvwr.msc
ফাইল এন্ড সেটিংস ট্রান্সেফার টুল - migwiz
ফাইল সিগ্নেচার ভেরিফিকেশন টুল - sigverif
ফাইন্ড ফার্ষ্ট findfast.cpl
ফোল্ডার প্রোপার্টিস - control folders
ফন্টস - control fonts
ফন্টস ফোল্ডার - fonts
গেম কন্ট্রোলারস - joy.cpl
গ্রুপ পলিসি এডিটর - gpedit.msc
হেল্প এন্ড সাপোর্ট - helpctr
হাইপারটার্মিনাল - hypertrm
আই.এক্সপ্রেস উইজার্ড - iexpress
ইনডেক্সসিং সার্ভিস - ciadv.msc
ইন্টারনেট কানেক্‌শন উইজার্ড - icwconn1
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার - iexplore
ইন্টারনেট প্রোপার্টিস - inetcpl.cpl
কীবোর্ড প্রোপার্টিস - control keyboard
লোকাল সিকিউরিটি সেটিংস - secpol.msc
লোকাল ইউজারস এন্ড গ্রুপস - lusrmgr.msc
উইন্ডোজ লগঅফ - logoff
মাইক্রোসফট চ্যাট - winchat
মাইক্রোসফট মুভি মেকার - moviemk
এমএস পেইন্ট - mspaint
মাইক্রোসফট সিনক্রোনাইজেশন টুল - mobsync
মাউস প্রোপার্টিস -control mouse
মাউস প্রোপার্টিস - main.cpl
নেট মিটিং - conf
নেটওয়ার্ক কানেকশনস - control netconnections
নেটওয়ার্ক কানেকশনস - ncpa.cpl
নেটওয়ার্ক সেটআপ উইজার্ড - netsetup.cpl
নোটপ্যাড - notepad
অবজেক্ট পেজ মেকার - packager
ওডিবিসি ডাটা সোর্স এডমিনিস্ট্রেটর - odbccp32.cpl
অন স্ক্রিন কীবোর্ড - osk
আউটলুক এক্সপ্রেস - msimn
এমএস পেইন্ট - pbrush
পাসওয়ার্ড প্রোপার্টিস - password.cpl
পারফরমেন্স মনিটর - perfmon.msc
পারফরমেন্স মনিটর - perfmon
ফোন এন্ড মডেম অপশনস - telephon.cpl
ফোন ডায়ালার - dialer
পাওয়ার কনফিগারেশন - powercfg.cpl
প্রিন্টারস এন্ড ফ্যাক্স - control printers
প্রিন্টারস ফোল্ডার - printers
রিজিউনাল সেটিংস - intl.cpl
রেজিষ্ট্রি এডিটর - regedit
রেজিষ্ট্রি এডিটর - regedit32
রিমোট একসেস ফোনবুক - rasphone
রিমোট ডেক্সটপ - mstsc
রিমুভাল স্টোরেজ - ntmsmgr.msc
রিমুভাল স্টোরেজ অপারেটর রিকোয়েষ্ট - ntmsoprq.msc
রেজাল্টেন্ট সেট অপ পলিসি - rsop.msc
স্ক্যানার এন্ড ক্যামেরা - sticpl.cpl
শিডিউল টাস্ক - control schedtasks
সিকিউরিটি সেন্টার - wscui.cpl
সার্ভিসেস - services.msc
শেয়ার্ড ফোল্ডার - fsmgmt.msc
উইন্ডোজ শার্ট ডাউন করা - shutdown
সাউন্ডস এন্ড অডিও - mmsys.cpl
সিস্টেম কনফিগারেশন এডিটর - sysedit
সিস্টেম কনফিগারেশন ইউটিলিটি - msconfig
সিস্টেম ইনফোমেশন - msinfo32
সিস্টেম প্রোপার্টিস - sysdm.cpl
টাস্ক ম্যানেজার - taskmgr
টিসিপি টেষ্টার - tcptest
টেলনেট ক্লাইন্ট - telnet
ইউজার একাউন্ট ম্যানেজার - nusrmgr.cpl
ইউটিলিটি ম্যানেজার - utilman
উইন্ডোজ এড্রেস বুক - wab
উইন্ডোজ এড্রেস বুক ইমপোর্ট ইউটিলিটি - wabmig
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার - explorer
উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল - firewall.cpl
উইন্ডোজ ম্যাগনিফায়ার - magnify
উইন্ডোজ ম্যানেজমেন্ট - wmimgmt.msc
উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার - wmplayer
উইন্ডোজ ম্যাসেঞ্জার - msmsgs
উইন্ডোজ সিস্টেম সিকিউরিটি টুলস - syskey
আপডেট লাঞ্চ - wupdmgr
উইন্ডোজ ভার্সন - winver
উইন্ডোজ এক্সপি টুর - tourstart
ওয়ার্ড প্যাড - write

Folder Password সেট করুন Winrar ব্যবহার করে

Folder Password সেট করুন Winrar ব্যবহার করে



উৎসর্গঃ শেলী রহমানকে যিনি আমাকে অনেকবার রিকোয়েষ্ট করেছেন ফোল্ডার পার্সওয়ার্ড নিয়ে একটি পোষ্ট দেয়ার জন্য।

এক্সপিতে ফোল্ডার পাসওয়ার্ড দেয়ার জন্য আমরা অনেকেই অনেক থার্ড পাটি থেকে নেয়া সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি। এগুলোর নানা সুবিধা থাকলে কিন্তু অসুবিধা নেহাৎ কমও নয়। হয়ত এমন একটি সফটওয়্যার দিয়ে আপনি কোন ফোল্ডার লক করলেন যে শেষে সফটওয়্যারটাই হারিয়ে ফেললেন তখন কি হবে বুঝতেই পারছেন।

আমি পারসোনালি কোন ফোল্ডার এ পাসওয়ার্ড দিতে চাইলে Winrar সফটওয়্যারটি ব্যবহার করি। কেননা এটি কমন একটি সফটওয়্যার। যে কোথাও সহজেই পাওয়া যায়। আর সবার কম্পিউটারে সচরাচর এটা ইনষ্টল করা থাকে।

আপনি যে ফোল্ডারটিতে পাসওয়ার্ড দিতে চাইছেন ঐ ফোল্ডারটার উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Add to archive–এ ক্লিক করুন।এরপর Advanced ট্যাব থেকে Set Password-এ ক্লিক করে আপনার পছন্দের পাসওয়ার্ড টাইপ করে OK-তে ক্লিক করুন।

এরপর দেখবেন যে আপনার ফোল্ডারটির আরেকটি আর্কাইভ ফোল্ডার তৈরি হয়েছে। এরপর অরজিনাল ফোল্ডারটি সিফট ধরে ডিলেট করে দিন। পরবর্তিতে ফোল্ডারটি ওপেন করতে চাইলে পাসওয়ার্ড দিয়ে Extract করে নিন।

আর যারা এর থেকেও বেশি নিরাপত্তার কথা ভাবেন তাদের জন্য ড্রাইভ সিকিউরিটিতো আছেই।
ইউন্ডোস এক্সপিতে ড্রাইভ সিকিউরিটি

open mdi file

MDI ফাইল ওপেন করুন......


Microsoft Office ব্যবহার করার সময় আপনারা হয়তো প্রিন্টার লিস্টে Microsoft Office Document Image নামের একটা প্রিন্টার দেখতে পান। কিছু ডক্যুমেন্টস যেমন অনলাইন টিকেট, বুকিং কনফারমেসন, অনলাইন ভিসা, ব্যাংক স্টেটমেন্ট আপনার পি.সি.তে প্রিন্টার এসেস না থাকলেও আপনি Microsoft Office Document Imaging বা MDI ফরম্যাটে সেভ করে রাখতে পারেন বা পোর্টেবল ডিভাইসে করে অন্যকোথাও প্রিন্ট করতে পারেন।

সমস্যা হয় যখন Microsoft Office ইনস্টল করার সময় Microsoft Document Image Writer সেটআপ করা না থাকে। ঐ অবস্থায় MDI ফাইল ওপেন করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে-

১। মাই কম্পিউটার ওপেন করে Add or remove programs ক্লিক করুন তারপর Microsoft office enterprise 2007 সিলেক্ট করে Change বাটনে ক্লিক করুন।
২। Add or remove features সিলেক্ট করে Continue করুন, Office tools সেকসন Expand করুন।
৩। Microsoft Office Document Imaging এ ক্লিক করে নিচে লিস্ট থেকে Run all from My Computer সিলেক্ট করে Continue ক্লিক করুন।
৪। ইনস্টল হয়ে গেলে close করুন।

desktop & folder share using internet

ইন্টারনেটের মাধ্যমে ফোল্ডার এবং ডেক্সটপ শেয়ার করা

ইন্টারনেটের মাধ্যমে বড় বড় ফাইল শেয়ার করা বেশ ঝামেলার। কাউকে বড় কোন ফাইল পাঠাতে চাইলে বিভিন্ন ফ্রি হোষ্টিং সাইটে আগে আপলোড করতে হয় এবং ডাউলোডের লিংক দিতে হয়।

কিন্তু আপনি জিব্রিজ দ্বারা সহজেই আপনার কম্পিউটারের ফোল্ডারকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে শেয়ার দিতে পারবেন। ফলে আপনাকে কষ্ট করে বড় বড় ফাইল আপলোড করতে হবে না। প্রাপক অনেকটা পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের মতো আপনার কম্পিউটারে থেকে ফোল্ডার বা ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারবে। এজন্য উভয়কে জিমেইল একাউন্ট এবং জিব্রিজ সফটওয়্যারটি থাকতে হবে।

২.০২ মেগাবাইটের ফ্রি এই সফটওয়্যাটি www.gbridge.com থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। এবার সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করে জিমেইল আইডি দ্বারা জিব্রিজ লগইন করুন। কোন জিমেইল ব্যবহারকারীকে আমন্ত্রণ করতে চাইলে Invite Friend বাটনে ক্লিক করে জিমেইল ব্যবহাকারীদের আমন্ত্রণ জানাতে পারেন। এরপরে কোন জিমেইল ব্যবহাকারী অনলাইনে থাকলে তা বোঝা যাবে। কারো সাথে চ্যাটিং করতে চাইলে উক্ত আইডির উপরে মাউস দ্বারা ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে স্বাভাবিকভাবে চ্যাটিং করতে পারবেন।

ফোল্ডার শেয়ার দেওয়া: আপনার কম্পিউটারের যেকোন ফোল্ডার আপনি নির্দিষ্ট কোন ইউজারকে বা সবাইকে শেয়ার দিতে পারেন। এজন্য Create SecureShare বাটনে ক্লিক করুন। এবার যে ফোল্ডার শেয়ার দিতে চান সেটি নির্বাচন করে Ok করুন। আপনি যদি নির্দিষ্ট কিছু ইউজারকে শেয়ার দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারগুলো নির্বাচন করুন। আর যদি সেভ থাকা সকল ইউজারদের শেয়ার দিতে চান তাহলে Allowed চেক করুন।

আর যদি ভবিষ্যতে যুক্ত হবে এমন ইউজারসহ সকলকে শেয়ার দিতে চান তাহলে Allow all friends (include future new friends) নির্বাচন করুন। এরপরে Ok করুন এবং পরবর্তী ম্যাসেজেও Ok করুন। পূর্বে যদি কোন ইউজারকে নির্বাচিত করে থাকেন তাহলে তাদেরকে উক্ত ফোল্ডার দেখার আমন্ত্রণ জানানো হবে কিনা এমন ম্যাসেজ আসবে। যেখানে Yes Send Now করলে উক্ত ইউজারেররা নোটিফিকেশন পাবে, আর No করলে স্বাভাবিকভাবে শেয়ার সক্রিয় হবে এবং শেয়ার করা ফোল্ডারটি একটি ওয়েব লিংক হিসাবে ডিফল্ড ব্রাউজারে খুলবে।

এখন যদি নির্দিষ্ট কাউকে শেয়ার করা ফোল্ডারের লিংকটি দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারের উপরে ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Share Link বাটনে ক্লিক করুন। এখানে উপরের মূল পেজ বা নিচের শেয়ার করা ফোল্ডারের উপরে ক্লিক করলে তা চ্যাটিং এর ম্যাসেজ হিসাবে লিংকটি পৌছে যাবে। আপনার লিংকটি পেয়ে উক্ত ইউজার ইচ্ছামত শেয়ার করা ফোল্ডারের তথ্য দেখতে বা ডাউনলোড করতে পারবে।

ডেক্সটপ শেয়ার দেওয়া: আপনি যদি আপনার ডেক্সটপ কোন জিব্রিজ ব্যবহারকারীতে শেয়ার পেতে চান তাহলে যার ডেক্সটপ দেখতে চান তার আইডির চ্যাটিংএ ম্যাসেজ পাঠান। এবার উক্ত ব্যবহারকারী চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Desktop Share Invitation এ ক্লিক করলে আপনি আমন্ত্রণ পাবেন যা একসেপ্ট করলে আপনি উক্ত ব্যবহারকারীর ডেক্সপট দেখতে পাবেন। যা আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পাববেন।

এছাড়াও Options থেকে নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ নির্ধারণ করে দেয়া যাবে। জিব্রিজ থেকে সাইট আউট করতে LogOff মেনু থেকে Switch User or Change Login Setting এ ক্লিক করলে লগআউট হবে।

Bangla Unicode Setup Tutorial


Bangla Unicode Setup Tutorial



একের পর এক বাংলা ইউনিকোড ভিত্তিক সাইট হচ্ছে। হাজার হাজার মানুষ এই সুবিধার সাথে এখন পরিচিত। প্রতিদিন আরো হাজার হাজার মানুষ এই সুবিধা নিতে এসে যেসকল সমস্যায় পড়েন তার ভেতরে অন্যতম হলো পিসিতে ইউনিকোড এনাবল না থাকা ও বাংলা টাইপ করতে না পারা। ব্যাক্তিগত ভাবে যাদের সাথে যোগাযোগ রয়েছে তাদেরকে এই বিষয়টি ভাল ভাবে বুঝানোর জন্য ওয়েবে একটি পেজ তৈরি করেছিলাম। ভাবলাম আরো বাড়তি কিছু সুবিধা যুক্ত করে সেই পেজটিকেই সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেই... লক্ষ্য বাংলা ইউনিকোডে ওয়েব পাঠক ও লেখক বৃদ্ধি করা।

আপাতত শুধু বাংলা ইউনিকোড সেটাপ এবং সুন্দর ভাবে দেখানোর টিউটোরিয়াল দিয়ে সাজানো একটি পেজ উন্মুক্ত করা হলো। বাংলা টাইপ শেখানোর একটি ছোটখাট টিউটোরিয়ালও লিখেছিলাম। সেটিকে আরো সমৃদ্ধ করে সহজ ওয়েব ইন্টারফেসে যুক্ত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। কাজটি এমনভাবে করার চেষ্টা করছি যাতে একদম নতুন কোন ব্যবহারকারীকে ধরিয়ে দিলেও দুই দিনের ভেতরেই তিনি নিজের পিসিতে বাংলা সেটাপ করে সঠিক ভাবে ইউনিজয় বাংলায় টাইপ করতে শিখে ফেলতে পারেন।

লিংক: http://trivuz.com/bangla/help/setup.php

free lancer online forum

ফ্রিল্যান্স ফেস্ট - ফ্রিল্যান্সারদের জন্য অনলাইন ফোরাম


বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা সকল ধরনের অনলাইন ফ্রিল্যান্সারদের একই প্লাটফরমে নিয়ে আসার উদ্দেশ্যে গঠন করা হয়েছে ফ্রিল্যান্স ফেস্ট (Freelance Fest) নামে একটি অনলাইন ফোরাম। ফোরামটি গঠন এবং পরিচালনা করছেন আমাদের দেশী কয়েকজন সফল ফ্রিল্যান্সার। ফোরামটির ঠিকানা হচ্ছে - www.FreelanceFest.com

ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং এ আগ্রহী যে কেউ এই ফোরামে অংশগ্রহণ করতে পারেন। ফোরামটি কেবলমাত্র বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের জন্য গঠন না করা প্রসঙ্গে একজন পরিচালকের বক্তব্য হচ্ছে, "ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং এ একজন ফ্রিল্যান্সারকে বিভিন্ন দেশের ফ্রিল্যান্সারদের সাথে প্রতিযোগীতা করে একটি বিড জিতে নিতে হয়। তাই আমরা যদি এই ফোরামে অন্যান্য দেশের ফ্রিল্যান্সারদেরকে নিয়ে আসতে পারি তাহলে সফলভাবে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য তাদের মনোভাব এবং অভিজ্ঞতা জানতে পারব। যা পরিশেষে আমাদের দেশী ফ্রিল্যান্সারদেরকেই প্রত্যক্ষভাবে সাহায্য করবে। তাই ফোরামটিতে এখনই রেজিষ্ট্রেশন করুন এবং ফ্রিল্যান্সিং সংক্রান্ত আপনার অভিজ্ঞতা, সমস্যা, সমাধান ইত্যাদি অন্য ফ্রিল্যান্সারদের সাথে শেয়ার করুন।"

ফ্রিল্যান্স ফেস্ট ফোরামকে বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভিত্তি করে কয়েকটি বিভাগে ভাগ করা হয়েছে, বিভাগগুলো হচ্ছে -

* General: এই বিভাগে ফোরামের নিয়মকানুন, ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার উপায়, অর্থ সংক্রান্ত বিষয়বস্তু এবং অন্যান্য সাধারণ বিষয় নিয়ে ফ্রিল্যান্সারা আলোচনা করতে পারবে।
* Freelance Marketplace Supports: এই বিভাগকে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস বা পোর্টালের উপর ভিত্তি করে আলাদা ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এই বিভাগে একটি অংশে ফ্রিল্যান্সারা তাদের পোর্টফোলিও এবং রেজ্যুমে সাবমিট করতে পারবে। কোন বায়ার বা ক্লায়েন্ট ইচ্ছে করলে এই বিভাগে কোন প্রজেক্ট পোস্ট করতে পারবে।
* Project Supports: একটি প্রজেক্টের বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে এই বিভাগকে প্রোগ্রামিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়েবসাইট মার্কেটিং, গ্রাফিক্স, ডাটা এন্ট্রি, ব্লগিং, গুগল এডস্যান্স ইত্যাদি ভাগে সাজানো হয়েছে। কোন প্রজেক্ট সম্পন্ন করতে সমস্যা হলে ফ্রিল্যান্সাররা এই বিভাগগুলোতে তাদের সমস্যা বা সমাধান দিতে পারবে।
* Resources: ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য প্রয়োজনীয় রিসোর্স এই বিভাগুলোতে পাওয়া যাবে।

check your e-mail from desktop using Mozilla Thunderbird

ডেক্সটপ থেকে মেইল চেক করতে ব্যবহার করুন Mozilla Thunderbird..



অনেকেই জানেন না যে ওয়েবে না গিয়েও মেইল চেক করা যায় বা করা যায়। আবার অনেকে জানলেও ভাবেন বিষয়টা খুবই জটিল! কেউ কেউ আছেন সবকিছুই জানেন, কিন্তু অলসতার জন্য সেটাপ করেন না। এদের সবার জন্যই এই টুল....

Mozilla Thunderbird মূলত একটি মেইল ক্লায়েন্ট এবং একই সাথে নিউজ/আরএসএস রিডার। সুন্দর ইন্টারফেসের ও সহজবোধ্যতার জন্য এটির জনপ্রিয়তা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। চলুন এটি কিভাবে ব্যবহার করতে হয় জেনে নেই।

প্রথমেই আপনাকে টুলটি ডাউনলোড করে সেটাপ করে নিতে হবে। (তবে সবচেয়ে ভাল হয় যদি আপনি এর পোর্টেবল ভার্সনটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। তাতে পেন ড্রাইভ বা পোর্টেবল হার্ড ড্রাইভে করে এটি যেকোন স্থানে নিয়ে যেতে পারবেন। আপনার মূল্যবান মেইল ও ফিডগুলো সবসময় হাতের কাছে রাখতে পোর্টেবল ভার্সনটা অধিক কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। Mozilla Thunderbird Portable ভার্সনটি download.com থেকে সহজেই ডাউনলোড করে নিতে পারেন ।)

ডাউনলোড শেষ হলে ফাইলটিকে এক্সট্রাক্ট করে নিন সুবিধামত লোকেশনে। সরাসরি C ড্রাইভে করতে পারেন। তাহলে আপনার টুলটির লোকেশন হবে- C:\ThunderbirdPortable ..

ক) Thunderbird দিয়ে জিমেইল চেক করা ও মেইল করা।

১) C:\ThunderbirdPortable এ গিয়ে ThunderbirdPortable ফাইলটি ওপেন করে Tools মেনু থেকে Account Settings ওপেন করুন।


২) Account Settings-এ অবস্থিত Add Account বাটনে ক্লিক করুন।


৩) একাউন্ট উইজার্ডে Gmail নির্বাচন করে নেক্সট করুন।


৪) আইডেন্টটিটিতে আপনার নাম ও ইমেইল আইডি দিয়ে নেক্সট করুন।


৫) সেটাপ উইজার্ড আপনার জিমেইল চেক করার জন্য প্রয়োজনীয় সেটিংস ঠিক করে দিবে যা দেখতে নিচের ছবির মত হবে। ফিনিশ বাটনে ক্লিক করে শেষ করুন।



আপনার থান্ডারবার্ড জিমেইল চেক ও মেইল করার জন্য প্রস্তুত। এখন আপনাকে শুধু নিশ্চিত হতে হবে যে আপনার জিমেইল একাউন্টে POP এবং IMAP এনাবল করা আছে কিনা। জিমেইলে লগইন করে ডানপার্শ্বে উপরে Settings এ ক্লিক করে Forwarding and POP/IMAP ট্যাবে চলে যান। অত:পর নিচের ছবির মত সেটিংস দিয়ে সেভ করুন।



সবকিছু ঠিকমত করতে পারলে এখন থেকে জিমেইল চেক করতে বা মেইলের রিপ্লাই/নতুন মেইল করতে আপনাকে আর ওয়েব পেজ ওপেন করতে হবে না। Thunderbird থেকেই সব করতে পারবেন। পরিক্ষা করে দেখুন সব ঠিক ঠাক কাজ করছে কিনা।

নতুন মেইল করতে টুলবার হতে Write -এ ক্লিক করে মেইল লিখে Send করুন। মেইল চলে যাবে....


মেইল চেক করতে টুলবারে অবস্থিত Get Mail এ ক্লিক করুন। নতুন কোন মেইল থাকলে সেটা আপনার ইনবক্সে দেখাবে। সেখান থেকে মেইল পড়া/ জবাব দেয়া বা যা খুশি করতে পারেন।

Thunderbird দিয়ে আপনি আরএসএস ও নিউজ ফিডও পড়তে পারেন। একটু ঘাঁটলেই বুঝতে পারবেন কিভাবে সেটাপ করতে হয়।

computer keybord short cut keys list

কম্পিউটার কিবোর্ড সর্টকাট কি লিস্ট


কম্পিউটার সফওয়্যার প্রোগ্রামগুলি দ্রুত চালাতে এবং নেভিগেট করতে কিবোর্ড সর্টকাট কি(কিবোর্ড বাটন) গুলি খুবই উপকারী। সর্টকাট কি গুলি সাধারণত একসেস করা যায়- অলট (Alt) কি ব্যাবহার করে আইবিএম কম্পার্টিবল কম্পিউটারে, কমান্ড কি এপেল কম্পিউটারের জন্য, কন্ট্রোল, সাথে/অথবা সিফট কি কোন একক অক্ষরের সাথে যুক্ত করে। সর্টকাট কি বানানোর ডিফ্যাক্টো স্টেন্ডার্ড হল মডিফায়ার কি, প্লাস সিম্বল এবং একক অক্ষর ব্যাবহার করা যেমন- "ALT+S" কি মানে অলট কি চেপে ধরে এস কি টাও চাপতে হবে একই সাথে সর্টকাট ফাংশান পেতে হলে।
কম্পিউটার ব্যাবহারকারীরা তাদের জনপ্রিয় প্রোগ্রামগুলোর মেনুতে আন্ডারলাইন অক্ষরগুলিতে গিয়ে সর্টকাট কি দেখতে পারেন। নীচের ছবিতে দেখুন File এর "F" অক্ষরটি আন্ডারলাইন করা আছে। এটা থেকে আপনি বুঝতে পারবেন যে অলট কি চেপে ধরে তারপর "F" কি চেপে ধরলে আপনি ফাইল মেনুটি পেতে পারেন। কিছু প্রোগ্রামে অলট কি চেপে ধরে থাকতে হয় আন্ডারলাইন অক্ষরগুলি দেখার জন্য। নীচের ছবিতে আমরা আরো দেখি যে, ওপেন এবং সেভ এর মতো কমন ফিচারগুলির জন্য সর্টকাট কি দেওয়া আছে। যেমন - Ctrl+O কি প্রোগ্রাম ওপেন করতে সাহায্য করে।


আপনি যখন সর্টকাট কি ব্যাবহার করা শুরু করবেন তখন মনে রাখবেন অনেক এপ্লিকেশন একই সর্টকাট কি ব্যাবহার করে। এর অনেকগুলোই বেসিক সর্টকাট কি লিস্ট হিসাবে নীচে দেওয়া হল।
বেসিক সর্টকাট কি লিস্টটি আইবিএম কম্পার্টিবল কম্পিউটার ও সফটওয়্যারগুলিতে কাজ করে। এই কিগুলো মুখস্ত রাখতে পারলে এটি আপনার কাজের গতি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।
১. Alt + F হল আপনার বর্তমান প্রোগ্রামের ফাইল মেনু অপশন।
২. Alt + E হল আপনার বর্তমান প্রোগ্রামের এডিট মেনু অপশন।
৩. F1 হল সব উইন্ডোজ প্রোগ্রামের সাধারণ হেল্প অপশন।
৪. Ctrl + A ব্যাবহার করব একসাথে সব টেক্সট নির্বাচন করতে।
৫. Ctrl + X ব্যাবহার করব নির্বাচিত আইটেম কাট করতে।
৬. Shift + Del ব্যাবহার করব নির্বাচিত আইটেম কাট করতে।
৭. Ctrl + C ব্যাবহার করব নির্বাচিত আইটেম কপি করতে।
৮. Ctrl + Ins ব্যাবহার করব নির্বাচিত আইটেম কপি করতে।
৯. Ctrl + V তে পেস্ট হবে।
১০. Shift + Ins তে পেস্ট হবে।
১১. Home বর্তমান লাইনের শুরুতে কার্সার চলে যাবে।
১২. Ctrl + Home বর্তমান ডকুমেন্টের শুরুতে চলে যাবে।
১৩. End বর্তমান লাইনের শেষে কার্সার চলে যাবে।
১৪. Ctrl + End বর্তমান ডকুমেন্টের শেষে চলে যাবে।
১৫. Shift + Home বর্তমান পজিশন থেকে হাইলাইট হয়ে লাইনের শুরুতে চলে যাবে।
১৬. Shift + End র্তমান পজিশন থেকে হাইলাইট হয়ে লাইনের শেষে চলে যাবে।
১৭. Ctrl + Left arrow চাপলে প্রতিবার একটা শব্দ বামে সরে যাবে।
১৮. Ctrl + Right arrow চাপলে প্রতিবার একটা শব্দ ডানে সরে যাবে।

কম্পিউটার কিবোর্ড সর্টকাট কি লিস্ট ২- লিনাক্স, ইউনিক্স ও ম্যাকিনটোশ

ফাংশান কিগুলো:
কিবোর্ডের F1থেকে F12 কিগুলোকে ফাংশান কি বলা হয়। ইন্সটল্ড অপারেটং সিস্টেম ও বর্তমানে ব্যাবহৃত সফটওয়্যার উপর নির্ভর করে এই কিগুলো কিভাবে ও কি কাজ করবে। এই ফাংহসান কিগুলো ALT অথবা CTRL কির সাথে কাজ করে। যেমন - মাইক্রোসফট উইন্ডোজের ইউজাররা ALT + F4 কি ব্যাবহার করে বর্তমানে একটিভ প্রোগ্রাম বন্ধ করতে। নীচে মাইক্রোসফট উইন্ডোজে ব্যাবহৃত ফাংশান কিগুলোর একটা লিস্ট দেয়া হল:
F1
* এটি সাধারণত: হেল্প(সাহায্য) কি হিসাবে ব্যাবহৃত হয়।
* Windows Key + F1 মাইক্রোসফট উইন্ডোজ হেল্প ও সাপোর্ট সেন্টার ওপেন করে।
* টাস্ক পেন ওপেন করে।
F2
* এটি সাধারণত: হাইলাইটেড আইকন বা ফাইলের নাম পরিবর্তন করতে ব্যাবহার করা হয়।
* Alt + Ctrl + F2 মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে নতুন ডকুমেন্ট ওপেন করতে ব্যাবহার করা হয়।
* Ctrl + F2 মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখায়।
F3
* এটি মাইক্রোসফট উইন্ডোজ সহ প্রায় সবখানেই সার্চ ফিচার ওপেন করতে ব্যাবহৃত হয়।
* Shift + F3 মাইক্রোসফট ওয়ার্ড টেক্সটগুলিকে বড়হাতের লেখা থেকে ছোট হাতের লেখায় বদলে দেয় অথবা প্রতিটা শব্দের শুরুতে বড় অক্ষর বসিয়ে দেয়।
F4
* ফাইন্ড উইন্ডো ওপেন করে।
* সর্বশেষ করা কাজটি রিপিট করে(ওয়ার্ড ২০০০+)।
* Alt + F4 মাইক্রোসফট উইন্ডোজের বর্তমান একটিভ প্রোগ্রামটি বন্ধ করে দেয়।
* Ctrl + F4 মাইক্রোসফট উইন্ডোজের ওপেন উইন্ডো বন্ধ করে দেয় বর্তমানে একটিভ উইন্ডো থেকে।
F5
* সব আধুনিক ইন্টারনেট ব্রাউজারই এটি দিয়ে পেজ বা ডকুমেন্ট উইন্ডো রিফ্রেশ করে।
* মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইন্ড, রিপ্লেস ও গোটু উইন্ডো অপেন করে।
* পাওয়ার পয়েন্টে স্লাইডসো চালু করে।
F6
*ইন্টরনেট এক্সপ্লোরার ও মজিলা ফায়ারফক্সে কার্সার এড্রেসবারে সরিয়ে নিয়ে যায়।
* Ctrl + Shift + F6 অন্য ওপেন মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট ওপেন করে।
F7
* সাধারণত: মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, আউটলুক এক্সপ্রেসে বানান ও গ্রামার চেক করতে ব্যাবহার করা হয়।
* Shift + F7 থেজার চেক করে হাইলাইটেহ শব্দের।
* মজিলা ফায়ারফক্সে কারেট ব্রাউজিংয়ে রুপান্তরিত করে।
F8
* সাধারণত: উইন্ডোজের স্টার্টআপ মেনু ওপেন করে, উইন্ডোজ সেফমুডে যেতে সাহায্য করে।
F9
*কোয়ার্ক ৫.০ তে মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করে।
F10
* মাইক্সোসফট উইন্ডোজে ওপেন এপ্লিকেশনের মেনুবার একটিভেট করে।
* Shift + F10 হাইলাইটেড আইকন, ফাইল বা ইন্টারনেট লিন্ক এর উপর রাইট ক্লিকের কাজ করে।
F11
* সব আধুনিক ইন্টারনেট ব্রাউজারেই ফুলস্ক্রিন মুডে নিয়ে যায়।
F12
* মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে সেভ উইন্ডো ওপেন করে।
* Shift + F12 মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট সেভ করে।
* Ctrl + Shift + F12 মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করে।

লিনাক্স/ইউনিক্স সর্টকাট কিগুলি
দুই ধরনের সর্টকাট কি আছে- কিবোর্ড সর্টকাট কি এবং কমান্ড লাইন সর্টকাট কি। নীচে আমরা এগুলো নিয়ে আলোচনা করব:
কিবোর্ড সর্টকাট কিগুলি
১. CTRL + B কার্সার একটা অক্ষর পিছনে মুভ করে।
২. CTRL + C বর্তমানে চালিত কমান্ড বাতিল করে।
৩. CTRL + D বর্তমান সেশনের থেকে লগআউট হয়ে যায়।
৪. CTRL + F কার্সার একটা অক্ষর সামনে মুভ করে।
৫. CTRL + H একটা অক্ষর মুছে দেয়। বেকস্পেস কির মতোই কাজ করে।
৬. CTRL + P পূর্বের লাইন পেস্ট করে।
৭. CTRL + S স্কীনে সব ধরনের আউটপুট দেখানো বন্ধ করে দেয়(XOFF)।
৮. CTRL + Q বন্ধ করা সব আউটপুট স্কীনে আবার দেখায়(XON)।
৯. CTRL + U পুরো লাইনটাই মুছে দেয়।
১০. CTRL + W টাইপ করা শেষ শব্দটা মুছে দেয়। যেমন - আপনি টাইপ করলেন "আমি বাড়ী যাই" তাহলে এটা "যাই" শব্দটি মুছে দিবে।
১১. CTRL + Z বর্তমান কাজটি বাতিল করে ডাইরেক্টরিতে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। বর্তমান কাজটা নিয়ে ব্যাকগ্রাউন্ডে পাঠিয়ে দেয়।

কমান্ড লাইন সর্টকাটগুলি
১. ~ ইউজারের হোম ডাইরেক্টরিতে নিয়ে যায়।
২. !! শেলে ব্যাবহৃত শেষ লাইন ফিরিয়ে আনে।
৩. !$ শেষ ব্যাবহৃত কমান্ডের জন্য শেষ আর্গুমেন্ট ফিরিয়ে আনে।
৪. reset টার্মিনাল স্ক্রিন যদি ঠিকমতো না দেখা যায় তবে সেটা আবার রিসেট করে।
৫. shutdown -h now দুরের অথবা লোকাল সিস্টেম বন্ধ করে।

এপেল ম্যাকিনটোস সর্টকাট কিগুলি
১. Open Apple + Down নির্বাচিত আইকন ওপেন করে।
২. Shift + Click একটা আইকন সিলেক্ট করে এবং পূর্বে নির্বাচিত আইকন গুলোর সাথে যোগ করে।
৩. Tab ফোল্ডারের ভিতর এলফাবেটিকাল অর্ডার অনুযায়ী পরবর্তী আইকন হাইলাইট করে।
৪. Shift + Tab ফোল্ডারের ভিতর এলফাবেটিকাল অর্ডার অনুযায়ী পূর্ববর্তী আইকন হাইলাইট করে।
৫. Left arrow যখন আইকন দিয়ে ভিউ করা হয় তখন হাইলাইটেড আইকনের বামের আইকনটি সিলেক্ট করে।
৬. Right arrow যখন আইকন দিয়ে ভিউ করা হয় তখন হাইলাইটেড আইকনের ডানের আইকনটি সিলেক্ট করে।
৭. Up arrow হাইলাইটেড আইকনের উপরের আইকনটি সিলেক্ট করে।
৮. Down arrow হাইলাইটেড আইকনের নীচের আইকনটি সিলেক্ট করে।
৯. Open Apple + ? ম্যাক হেল্প।
১০. Open Apple + E ইজেক্ট।
১১. Open Apple + Shift + Up Arrow ডেক্সটপ লেভেলে সরাসরি ইনপুট ফোকাস দেবার জন্য ব্যাবহার করা হয়।
১২. Open Apple + M মিনিমাইজ উইন্ডো।
১৩. Open Apple + N নতুন ফাইন্ডার উইন্ডো।
১৪. Open Apple + Shirt + N নতুন ফোল্ডার।
১৫. Open Apple + W বর্তমান উইন্ডো বন্ধ করে।
১৬. Open Apple + C নির্বাচিত আইটেম ক্লিপবোর্ডে কপি করে।
১৭. Open Apple + X নির্বাচিত আইটেম কাট করে।
১৮. Open Apple + V ক্লিপবোর্ড থেকে আইটেম পেস্ট করে।
১৯. Open Apple + L এলিয়াস ৈতরী করে।
২০. Open Apple + R আসল আইটেম দেখায়।
২১. Open Apple + T ফেভারিটে যোগ করে।
২২. Open Apple + O নির্বাচিত আইকন ওপেন করে।
২৩. Open Apple + F ফাইন্ড ডায়লগটি দেখায়।
২৪. Open Apple + G শেষ ফাইন্ড অপারেশনটি আবার দেখায়।
২৫. Open Apple + Shift + G স্ক্রীনের স্ন্যাপসট নিয়ে পিআইসিটি ফাইলে সেভ করে।


mobile internet dial up connection make in bangla language

মোবাইল ইন্টারনেট: ডায়ালআপ কানেকশন তৈরি


অনেকেই আছেন যারা মোবাইল কোম্পানীগুলোর নেট ব্যবহার করে ইন্টারনেটে আসছেন। মোবাইল ফোনের বিল্টইন মডেম বা আলাদা জিপিআরএস/এজ্‌ মডেম সেটাপ করে নেটে কানেক্ট করছেন। এই মডেমগুলো সহজে ব্যবহার করার জন্য মডেম বা ফোনের সাথে আলাদা কিছু সফটওয়্যার থাকে যাদের বেশীর ভাগই বাগ ভর্তি। এসব সফটওয়্যার ব্যবহারের কারনে আপনার সিস্টেম আনস্ট্যাবল হয়ে পড়ছে... মবি ডাটা নামের একটি মডেমের সাথে দেয়া সফটওয়্যার ব্যবহার করতে গিয়ে অনেক হাই কনফিগার সিস্টেমও হ্যাং হয়নি এরকম ব্যবহারকারী একজনও খুঁজে পাওয়া যাবে না। অথচ আপনি একটি কষ্ট করে একটি ডায়ালআপ কানেকশন তৈরি করে নিলেই খুব সহজে কোনরকম ঝক্কি ছাড়াই নেটে কানেক্ট করতে পারেন।

এজ্‌ বা জিপিআরএস মডেমের (ফোনের সাথে দেয়াগুলো বা আলাদা) ডায়াল-আপ কানেকশন কিভাবে ব্যবহার করবেন তা স্টেপ বাই স্টেপ দিচ্ছি-

১) মডেমটি সিস্টেমে কানেক্ট করে Start > Control Panle > Network Connections ওপেন করে Create New Connection এ ক্লিক করুন। (চিত্র -১ দেখুন)

২) নিউ কানেকশন উইজার্ডে Connect to the internet সিলেক্ট করে নেকস্ট করুন। (চিত্র-২)


৩) Set up my connection manually সিলেক্ট করু নেকস্ট করুন। (চিত্র-৩)


৪) Connect using a dial-up modem সিলেক্ট করে নেকস্ট করুন। (চিত্র-৪)


৫) এবার আপনার পিসিতে কানেক্টেড মডেমগুলোর লিস্ট দেখাবে। সেখান থেকে আপনার এজ্‌/জিপিআরএস মডেমটি সিলেক্ট করুন। (চিত্র-৫)


৬) ISP Name এ যেকোন কিছু লিখে নেকস্ট করুন।


৭) Phone Number এ আইএসপি ডায়াল আপ নাম্বারটি (হান্টিং নাম্বার বলা হয় অনেক ক্ষেত্রে) লিখুন। গ্রামীন ফোনের ক্ষেত্রে এটি নিন্মরুপ-
*99***1# বা *99#


৮) ইউজারনেম পাসওয়ার্ড বক্স যেমন আছে তেমনটি রেখেই নেকস্ট করে দিন। সাধারন আইএসপি'র ক্ষেত্রে এখানে আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার কতৃক দেয়া ইউজার নাম ও পাসওয়ার্ড দিতে হয়। (চিত্র-৮)


৯) Add a shortcut to the connection to desktop চেক করে Finish করুন। (চিত্র-৯)


এবার ডেক্সটপে গেলেই দেখতে পাবেন ৬নং ধাপে দেয়া নামে একটি আইকন চলে এসেছে। এটি দিয়ে সহজেই কোন ঝক্কি ছাড়া আপনি কানেক্ট করতে পারবেন। মবিডাটা বা আপনার মোডেমের সফটওয়্যারটির আইকনটি ডেস্কটপ থেকে ঝেটিয়ে বিদায় করুন এবার।

---
অনেকসময় এই শর্টকাটটি দিয়ে সরাসরি নেটে কানেক্ট করতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে পারেন। সেরকম কিছু হলে নিচের ধাপগুলো প্রয়োগ করুন-

১) ডেস্কটপে মাইকম্পিউটার আইকনের উপর রাইট বাটন ক্লিক করে Properties ক্লিক করে System Properties ওপেন করুন।


২) Hardware ট্যাবে গিয়ে Device Manager বাটনে ক্লিক করে ডিভাইস ম্যানেজার নিয়ে আসুন। (এটি আপনি কন্ট্রোল প‌্যানেল থেকেও আনতে পারেন।) (চিত্র-১০)


৩) ডিভাইস ম্যানেজার থেকে আপনার মডেমটি খুঁজে বের করে সিলেক্ট করুন এবং মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties দিন। (চিত্র-১১)


৪) মোডেম Properties-এ অবস্থিত Advanced ট্যাবে গিয়ে Extra initialization-এর ঘরে নিচের লাইনটি বসান- (চিত্র-১২)
AT+CGDCONT=1,"IP","gpinternet" অথবা, +CGDCONT=,,"gpinternet"
(গ্রামিন ফোনের জন্য প্রযোজ্য)


৫) ওকে করে বের হয়ে আসুন এবং কানেক্ট করুন।
এই পর্বে মোডেমের ম্যাক্সিমাম কানেক্টিভিটি স্পিড পরিবর্তন করার পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হবে।

আপনার বন্ধু যে সেট ব্যবহার করে 900 kbps এ কানেক্ট করে, সেই একই সেট ব্যবহার করে আপনি হয়তো 115 kbps-তে কানেক্ট করেন। এর জন্য দায়ী আপনার মোডেমটির ম্যাক্সিমাম স্পিড সেটাপ। এটি বাড়াতে নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন।

১) আগের পর্বে যেভাবে কানেকশন বানানোর কথা বলা আছে সে অনুযায়ী একটি কাস্টম কানেকশন তৈরি করুন।
২) কন্ট্রোল প‌্যানেল থেকে Network Connections ওপেন করুন। (অথবা এড্রেসবারে Network Connections লিখে এন্টার দিলে ওপেন হবে।)
৩) আপনার তৈরি কানেকশনটির উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন। (প্রথম চিত্রে দেখুন।)

৪) Configure বাটনে ক্লিক করে Modem Configuration-এ ওপেন করুন।


৫) Maximum Speed-এ সর্বোচ্চ যতটুকু দেয়া যায় দিয়ে ওকে করুন।


অত:পর কানেক্ট করে নেটওয়ার্ক আইকনে ক্লিক করে দেখুন আপনার কানেকশন স্পিড কেমন। উল্লেখ্য, ৯২১.৬ kbps-তে কানেক্ট করা মানেই আপনি ৯২১.৬ kbps স্পিড পাবেন তা নয়। (যেমন আমার ফোনে সর্বোচ্চ ৯২১.৬ kbps সেট করা যায়.. তবে নেটের স্পিডে এলাকার নেটওয়ার্কের উপর নির্ভর করে। স্থানভেদে গ্রামীণে ২-৪০ কেবি/সে. পর্যন্ত পাওয়া যায়।)

একটি বিষয় অনেকেই বুঝতে ভুল করেন... Kbps এবং KBps কিন্তু এক নয়। ১১৫ Kbps মানে ১১৫ KBps (কিলোবাইট/সেকেন্ড) নয়!
bps = bits per second
Bps = Bytes per second
8 bit = 1 Byte
So, 115 Kbps = 14.37 KBps