website favicon icon make

আপনার ওয়েব সাইটে যেভাবে Favicon আইকন ব্যাবহার করবেন


Favicon হল Favourite Icon এর সংক্ষিপ্ত রূপ। ফেভিকন হল মাল্টি রেজুলেশন ইমেজ (বহুমাত্রিক ছবি) যা প্রতিটি প্রোফেশনাল সাইটে Icon হিসেবে ব্যবহৃত হয়। প্রায় সব ধরণের ব্রাউজারে Favicon ICO File এড্রেস লাইনে প্রদর্শিত হয়। Favourite Menu- তে অথবা Tabbed Document Browsing-এ Page Title হিসেবে আমরা যে ছোট ইমেজটি দেখতে পাই তাই হল ফেভিকন।

ব্রাউজারকে কাস্টমাইজ্ট ও ওয়েব সাইটকে পার্সোনাল টাচ দেওয়ার জন্য এটি ব্যবহৃত হয়। সাধারণত ফেভিকন হিসেবে কোম্পানির /অর্গানাইজেশনের লোগো ব্যবহৃত হয়। ওয়েবমাস্টার রা ওয়েবসাইট তৈরির সময় এটিও তৈরি করেন। ফেভিকন খুব ছোট সাইজের (16*16)px. image যা text and image- এর সমন্বয়ে তৈরি করা হয়।


কিভাবে Favicon তৈরি করবেন?

# অন-লাইন Favicon Generator use করে।


Text Favicon তৈরি করতে এই লিংকটি ব্যবহার করুন। http://antifavicon.com/
শুধুমাত্র ৩ অথবা ৪ টি অক্ষর লিখে এবং পছন্দের কালার দিলেই খুব সহজেই আপনার Favicon তৈরি হয়ে যাবে।

অনলাইনে Convert image to ICO format :

• http://www.towofu.net/soft/e-aicon.php
• http://converticon.com/
• http://www.chami.com/html-kit/services/favicon/


Convert image to ICO format with software

• http://www.irfanview.com/
• http://www.gamani.com/foricons/index.htm



# পছন্দের গ্রাফিক্স software (যেমন: Photoshop) use করে।

আপনি যদি Photoshop থেকে Favicon তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে একটা [Plugin Download] http://www.telegraphics.com.au/sw/#icoformat করতে হবে যা আপনাকে সরাসরি ICO Format- এ File তৈরিতে সাহায্য করবে।

কিভাবে Favicon আপনার ওয়েবসাইটে ব্যবহার করবেন?

# সহজ ও প্রকৃত উপায় হচ্ছে Favicon টি আপনার Site- এর root directory তে সরাসরি আপলোড করে দেয়া।
# এছাড়াও আপনি HTML use করেও নিম্নোক্ত ভাবে Favicon ব্যবহার করতে পারেন।

হেড সেকশনের মধ্যে নিম্নোক্ত কোড টাইপ করুন







Note: আপনি .png, .gif, Format- এও Favicon বানাতে পারেন। কিন্তু ICO হল একটি Standard Format যা সবধরণের ব্রাউজার সাপোর্ট করে। আপনার Favicon টি root directory- তে না রেখে যে কোন Location- এ রাখতে পারেন। Standard হল root directory- তে রাখা।]
# লক্ষ্য রাখুন Favicon খুব ছোট Size- এর ছবি যা সবসময় ১৬*১৬ বা এর গুণিতক হবে।

সুন্দর সুন্দর ফেভিকন কালেকশন করতে এই ২টি লিংটি ব্যবহার করুন

• http://www.html-kit.com/e/favicon.cgi?m=1
• http://www.smashingmagazine.com/2007/01/31/inspire-yourself-50-remarkable-favicons/

Broad band internet speed tester

আপনার ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট স্পিড টেস্টার


আপনার ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট স্পিড টেস্টার


সকাল সকাল আপনার ইন্টারনেটের স্পিডটা টেস্ট করে নিন। দেখুন আপনার যা প্রাপ্য তা আইএসপি আপনাকে দিচ্ছে কিনা?

এটির মাধ্যমে যা যা জানা যাবে:

http://www.ip-adress.com/speedtest/


আপলোপ ও ডাউনলোড স্পিড (ছোট k ও বড় K তে )
আপনার রিয়াল আইপি
দুইটি আইপির মধ্যবর্তী দুরত্ব
আইপি ট্রেকিং
ই-মেইল ট্রেসিং
ও আইপি সংক্রান্ত নানা সাধারণ প্রশ্নের উত্তর
যেমন: কিভাবে আপনার আইপি হাইড করবেন?
আইপি কি? আইএসপি কি? পাবলিক/প্রাইভেট/ডায়নামিক আইপি এড্রেস, ইন্টারনেট প্রোটোকল

.doc/docx file convert pdf

.doc/docx ফাইলকে কে .pdf এ কনভার্ট করবেন যেভাবে


অনেক সময় আমরা এম.এস.ওয়ার্ডে তৈরি ডকুমেন্টস ফাইলকে প্রয়োজনে বিভিন্ন কোম্পানীর নিকট প্রেরণ করে থাকি। এসব ফাইলে অনেক সময় অনেক সেনসেটিভ বিষয় থাকে যা একটু চেঞ্জ করলেই পুরো বিষয়টা উলট পালট হয়ে যায়। এ জন্য কোন কোম্পানী যখন কোন ডকুমেন্ট অন্য কোম্পানীর নিকট প্রেরণ করে তখন পি.ডি.এফ ফরমেটে পাঠায়।

আমরা Acrobat Reader এর মাধ্যমে তা করতে পারি। অনেক সময় সফটওয়্যারটি আপনার কাছে নাও থাকতে পারে। তখন আপনি উল্লেখিত পদ্ধতিতে খুব সহজে ওয়ার্ড, এক্সেল কিংবা পাওয়ার পয়েন্টে তৈরীকৃত ফাইলকে পি.ডি.এফ ফরমেটে কনভার্ট করে পাঠাতে পারেন।

প্রথমে www.doc2pdf.net সাইটটি ওপেন করুন। এরপর Choose File থেকে আপনার ফাইলটির লোকেশান দেখিয়ে কনভার্ট ডকুমেন্ট এ ক্লিক করুন। কিছুক্ষনের ভেতর আপনার ফাইলটি পি.ডি.এফ ফরমেটে আপনার সামনে ওপেন হবে। এরপর ফাইলটি সেভ করে নিন।

Eye care for computer user

কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের চোখের যত্ন



চাকরি সূত্রে কিংবা ব্যক্তিগত প্রয়োজনের তাগিদে অথবা অনেক সময় ব্লগিংয়ের কারনে আপনাকে হয়তো প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা কম্পিউটার নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে; তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে মনিটরের দিকে। হয়তো স্ক্রিনে পড়তে পড়তে আগের লাইনের সঙ্গে পরের লাইন মিশে যায় বা একটি শব্দ পার্শ্ববর্তী শব্দের সঙ্গে মিশে যায়; মনিটরে কাজ করতে করতে মাথা তুললে কিছুক্ষণের জন্য দূরের জিনিস ঝাপসা দেখায়; কখনোবা একটি জিনিসের দুটো ইমেজ দেখা যায়। এ ক্ষেত্রে আপনার আশঙ্কা হতে পারে নিয়মিত কম্পিউটারে কাজ করতে করতে আপনার চোখের কোনো ক্ষতি হলো কিনা। যেহেতু চোখ একটা স্পর্শকাতর ইন্দ্রিয়। তাই চোখের ব্যাপারে আমাদের অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। কারণ এর সামান্য কোনো অসুস্থতা আমাদের কাছে চরম অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। দৈনন্দিন জীবনের স্বাভাবিক কাজকর্মও দরুণভাবে ব্যাহত হয়।

কম্পিউটার দ্বারা চোখের ক্ষতির ব্যাপারে আপনাকে আশ্বস্ত করে বলা যায়- কম্পিউটারে কাজ করার জন্যই চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে- এখনো এমন অভিযোগ শোনা যায়নি। তবে কম্পিউটারের মনিটর নিয়ে যারা নিয়মিত কাজ করেন তাদের প্রায় ৬০%-৭০% কম্পিউটার ভিশন সিন্ড্রোম বা সিভিএস দ্বারা আক্রান্ত। মনিটর কিন্তু এই সিন্ড্রোম তৈরি করে না। আসলে চোখের গঠনগত, কার্যগত বা জৈব রসায়ন ঘটিত অসঙ্গতির কারণে যদি কম্পিউটারে স্বাভাবিক কাজের বিঘ্ন ঘটে, তবে সেই পরিস্থিতিই হলো কম্পিউটার ভিশন সিন্ড্রোম বা সিভিএস। কারো যদি সিভিএস আসে এবং তা যদি আমলে না নিয়ে কাজ করার প্রবণতা থাকে, সে ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে নানা রকম জটিলতার জন্য হয়তো কম্পিউটারের কাজে বিঘ্ন ঘটতে পারে বা কম্পিউটারে কাজ করা থেকে সম্পূর্ণভাবে বিরত থাকতে হতে পারে।
প্রতিষেধক হিসেবে মনিটর এবং চোখের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া উচিত।

১. প্রথমত মনিটরের গুণগত মান ভালো হওয়া চাই।

২. কম্পিউটারের মনিটর যেন সব সময় চোখের লেভেল ৪ ইঞ্চি -৮ ইঞ্চি নিচে এবং ২০ ইঞ্চি-২৮ ইঞ্চি দূরে থাকে। মনিটরটা সামান্য উপর দিকে রাখতে হবে।

৩. মনিটরের উজ্জ্বলতা এবং কনট্র্যাস্ট লেবেল চোখের সহনীয় পর্যায়ে রাখা উচিত। বর্ণের আকার যতোটা সম্ভব বড়ো এবং কম্পিউটার স্ক্রিনের ব্যাকগ্রাউন্ডের রং চোখের পক্ষে আরামদায়ক হওয়া উচিত।

৪. ঘরের আলো এমনভাবে রাখতে হবে যাতে সেই আলো সরাসরি মনিটর বা চোখের ওপর এসে প্রতিফলিত না হয়।

৫. কিবোর্ড হাতে রপ্ত হলে ভালো, না হলে কিবোর্ডকে মনিটরের যতোটা সম্ভব কাছে রাখতে হবে যাতে মনিটর থেকে কিবোর্ডে চোখের মুভমেন্ট কম হয়।

৬. যদি অফিস ঘর অপরিসর হয় এবং বাইরের দৃশ্য থেকে বিচ্ছিন্ন হয়, তাহলে মনিটরের উল্টো দিকে বা প্রয়োজনে স্ক্রিন সেভাবে এমন কোনো ল্যান্ডস্কেপ রাখতে হবে যেটা অবসর সময়ে চোখকে আরাম দেবে।
এতো গেল মনিটর সংক্রান্ত সতর্কতার কথা। এবার আসা যাক চোখের সাবধানতার প্রসঙ্গে।

৭. চোখের পলক স্বাভাবিক অবস্থায় প্রতি মিনিটে ১২-১৪ বার পড়ে। কিন্তু আমরা যখন স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকি, তখন চোখের পাতা পড়ার হার অনেক কমে আসে। চোখের পাতা কম পড়ার কারণে চোখের উপরিভাগের আর্দ্রতা কমে যায়। যারা এসিতে থাকেন তাদের ক্ষেত্রে এটা আরো ত্বরান্বিত হয়। একে ’ড্রাই আই’ বলে।
চোখের পাতার অনেকগুলো কাজের মধ্যে একটা প্রধান কাজ হলো অশ্রুগ্রন্থি নিঃসৃত জলকে চোখের মধ্যে সমভাবে ছড়িয়ে দেওয়া; যাতে তা চোখের উপরিভাগের আর্দ্রতা, মসৃণতা, পুষ্টি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখে বা বাড়িয়ে তোলে। এর অভাবে চোখের নানা উপসর্গ হতে পারে, যা সিভিএস-এর জন্য ভীষণভাবে দায়ী। সে কারণে প্রথম প্রথম খুব সচেতনভাবে বার বার চোখের পাতা ফেলার অভ্যাস করতে হবে। পরবর্তী সময়ে যা সুঅভ্যাসে দাঁড়িয়ে যাবে।

৮. এরপরই আসে চোখের বিশ্রামের কথা। সাম্প্রতিককালে কম্পিউটার জগতে ২০/২০ বা ৬০/৬০ আন্তর্জাতিক স্লোগান চালু হয়েছে, যার অর্থ আপনি কম্পিউটারে টানা যতো মিনিট কাজ করবেন, ঠিক ততো সেকেন্ড সময় চোখকে বিশ্রাম দেবেন।

৯. কম্পিউটারে কাজ করার ফাঁকে ফাঁকে উচিত ঘাড়ের দুএকটা ব্যায়াম করা এবং নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে নিয়ম করে চোখেমুখে একটু পানি দিয়ে আসা।

১০. চোখের ত্রুটিজনিত কারণে অনেককেই চশমা ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু কম্পিউটারের কাজ করার ক্ষেত্রে চশমা একটা বিরাট অন্তরায়। এর থেকে রেহাই পেতে হলে আপনাকে নিতে হবে এমনই একটা চশমা যেটা আপনাকে কম্পিউটারে সাবলীলভাবে কাজ করতে সাহায্য করবে। অবশ্যই সেটা হবে এমন একটা চশমা, যেটা মনিটরকে দেখতে এবং একইভাবে কাছের জিনিস দেখতে সাহায্য করবে। অর্থাৎ যেটাকে কাছের এবং মধ্যবর্তী দূরত্বের কমবিনেশন চশমা বলা হয়ে থাকে। স্ক্রিনটা ২০ ইঞ্চি -১৪ ইঞ্চি কে কাছের দূরত্ব ধরা হয়। চশমার উপরিভাগ দিয়ে মনিটর দেখা যাবে আর নিচের অর্থাৎ বাইফোকাল অংশ দিয়ে কাছের কাজ করা চলবে। অবশ্য এটা হাঁটাচলায় ব্যবহার করা যাবে না, সে ক্ষেত্রে আলাদা আরেকটা চশমা রাখতে হবে। চমশার লেন্সে এন্টি রিফুলেকটিং কোটিং এর ব্যবহারও কম্পিউটারের কাজের ক্ষেত্রে ব্যবহারও কম্পিউটারের কাজের ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক কালে সমাদৃত হচ্ছে।

আমাদের দেশে এখনো পর্যন্ত এমন কোনো চোখের পরিসেবা কেন্দ্র চালু হয় নি, যেখানে কেবল সিভিএস সংক্রান্ত বিশেষ বিভাগ বা বিশেষজ্ঞ আছেন। তবে ইউরোপ ও আমেরিকার মতো কিছু কিছু উন্নত দেশে এ বিষয়ে প্রচুর কাজ হচ্ছে। বাস্তবিক তাগিদে এ ধরনের পরিসেবা আমাদের দেশেও চালু করা অত্যাবশ্যক। তবে যতোদিন না তেমন কোনো পরিসেবা কেন্দ্র চালু হচ্ছে, ততোদিন সবার সচেতনতাই কাম্য।

RUN command

Run কমান্ডের যত ব্যবহার

উইন্ডোজ এক্সপি'র যেকোন প্রোগ্রামকে সহজে চালু করতে চান ?
Start+R চাপুন
তখন রান বক্সের ভিতর
নিন্মোক্ত কমান্ডগুলো প্রয়োগ করতে পারেন।

===========================================

একসেসিবিলিটি কন্ট্রোলস - access.cpl
একসেসিবিলিটি উইজার্ড - accwiz
এড হার্ডওয়্যার উইজার্ড - hdwwiz.cpl
এড/রিমুভ প্রোগ্রামস - appwiz.cpl
এডমিনিষ্ট্রিটিভ টুলস - control admintools
অটোমেটিকস আপডেট - wuaucpl.cpl
ব্লু-টুথ ফাইল ট্রান্সেফার উইজার্ড - fsquirt
ক্যালকুলেটর - calc
সার্টিফিকেটস - certmgr.msc
ক্যারেকটার ম্যাপ - charmap
চেক ডিক্স (ডস) - chkdsk
ক্লিপবোর্ড ভিউয়ার - clipbrd
কমান্ড প্রোম্পট - cmd
কম্পোনেন্ট সার্ভিস - dcomcnfg
কম্পিউটার ম্যানেজমেন্ট - compmgmt.msc
কন্ট্রোল প্যানেল - control
ইউজার একাউন্টস - control userpasswords2
ডেট এন্ড টাইমস - timedate.cpl
ডি.ডি.ই শেয়ার্স - ddeshare
ডিভাইস ম্যানেজার - devmgmt.msc
ডাইরেক্ট এক্স - dxdiag
ডিক্স ক্লিনআপ - cleanmgr
ডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট - dfrg.msc
ডিক্স ম্যানেজমেন্ট - diskmgmt.msc
ডিক্স পার্টিশন ম্যানেজার - diskpart
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস - control desktop
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস - desk.cpl
ড: ওয়াটসন ফর উইন্ডোজ - drwtsn32
ড্রাইভার ভেরিফায়ার ম্যানেজার - verifier
ইভেন্ট ভিউয়ার-eventvwr.msc
ফাইল এন্ড সেটিংস ট্রান্সেফার টুল - migwiz
ফাইল সিগ্নেচার ভেরিফিকেশন টুল - sigverif
ফাইন্ড ফার্ষ্ট findfast.cpl
ফোল্ডার প্রোপার্টিস - control folders
ফন্টস - control fonts
ফন্টস ফোল্ডার - fonts
গেম কন্ট্রোলারস - joy.cpl
গ্রুপ পলিসি এডিটর - gpedit.msc
হেল্প এন্ড সাপোর্ট - helpctr
হাইপারটার্মিনাল - hypertrm
আই.এক্সপ্রেস উইজার্ড - iexpress
ইনডেক্সসিং সার্ভিস - ciadv.msc
ইন্টারনেট কানেক্‌শন উইজার্ড - icwconn1
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার - iexplore
ইন্টারনেট প্রোপার্টিস - inetcpl.cpl
কীবোর্ড প্রোপার্টিস - control keyboard
লোকাল সিকিউরিটি সেটিংস - secpol.msc
লোকাল ইউজারস এন্ড গ্রুপস - lusrmgr.msc
উইন্ডোজ লগঅফ - logoff
মাইক্রোসফট চ্যাট - winchat
মাইক্রোসফট মুভি মেকার - moviemk
এমএস পেইন্ট - mspaint
মাইক্রোসফট সিনক্রোনাইজেশন টুল - mobsync
মাউস প্রোপার্টিস -control mouse
মাউস প্রোপার্টিস - main.cpl
নেট মিটিং - conf
নেটওয়ার্ক কানেকশনস - control netconnections
নেটওয়ার্ক কানেকশনস - ncpa.cpl
নেটওয়ার্ক সেটআপ উইজার্ড - netsetup.cpl
নোটপ্যাড - notepad
অবজেক্ট পেজ মেকার - packager
ওডিবিসি ডাটা সোর্স এডমিনিস্ট্রেটর - odbccp32.cpl
অন স্ক্রিন কীবোর্ড - osk
আউটলুক এক্সপ্রেস - msimn
এমএস পেইন্ট - pbrush
পাসওয়ার্ড প্রোপার্টিস - password.cpl
পারফরমেন্স মনিটর - perfmon.msc
পারফরমেন্স মনিটর - perfmon
ফোন এন্ড মডেম অপশনস - telephon.cpl
ফোন ডায়ালার - dialer
পাওয়ার কনফিগারেশন - powercfg.cpl
প্রিন্টারস এন্ড ফ্যাক্স - control printers
প্রিন্টারস ফোল্ডার - printers
রিজিউনাল সেটিংস - intl.cpl
রেজিষ্ট্রি এডিটর - regedit
রেজিষ্ট্রি এডিটর - regedit32
রিমোট একসেস ফোনবুক - rasphone
রিমোট ডেক্সটপ - mstsc
রিমুভাল স্টোরেজ - ntmsmgr.msc
রিমুভাল স্টোরেজ অপারেটর রিকোয়েষ্ট - ntmsoprq.msc
রেজাল্টেন্ট সেট অপ পলিসি - rsop.msc
স্ক্যানার এন্ড ক্যামেরা - sticpl.cpl
শিডিউল টাস্ক - control schedtasks
সিকিউরিটি সেন্টার - wscui.cpl
সার্ভিসেস - services.msc
শেয়ার্ড ফোল্ডার - fsmgmt.msc
উইন্ডোজ শার্ট ডাউন করা - shutdown
সাউন্ডস এন্ড অডিও - mmsys.cpl
সিস্টেম কনফিগারেশন এডিটর - sysedit
সিস্টেম কনফিগারেশন ইউটিলিটি - msconfig
সিস্টেম ইনফোমেশন - msinfo32
সিস্টেম প্রোপার্টিস - sysdm.cpl
টাস্ক ম্যানেজার - taskmgr
টিসিপি টেষ্টার - tcptest
টেলনেট ক্লাইন্ট - telnet
ইউজার একাউন্ট ম্যানেজার - nusrmgr.cpl
ইউটিলিটি ম্যানেজার - utilman
উইন্ডোজ এড্রেস বুক - wab
উইন্ডোজ এড্রেস বুক ইমপোর্ট ইউটিলিটি - wabmig
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার - explorer
উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল - firewall.cpl
উইন্ডোজ ম্যাগনিফায়ার - magnify
উইন্ডোজ ম্যানেজমেন্ট - wmimgmt.msc
উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার - wmplayer
উইন্ডোজ ম্যাসেঞ্জার - msmsgs
উইন্ডোজ সিস্টেম সিকিউরিটি টুলস - syskey
আপডেট লাঞ্চ - wupdmgr
উইন্ডোজ ভার্সন - winver
উইন্ডোজ এক্সপি টুর - tourstart
ওয়ার্ড প্যাড - write

Folder Password সেট করুন Winrar ব্যবহার করে

Folder Password সেট করুন Winrar ব্যবহার করে



উৎসর্গঃ শেলী রহমানকে যিনি আমাকে অনেকবার রিকোয়েষ্ট করেছেন ফোল্ডার পার্সওয়ার্ড নিয়ে একটি পোষ্ট দেয়ার জন্য।

এক্সপিতে ফোল্ডার পাসওয়ার্ড দেয়ার জন্য আমরা অনেকেই অনেক থার্ড পাটি থেকে নেয়া সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি। এগুলোর নানা সুবিধা থাকলে কিন্তু অসুবিধা নেহাৎ কমও নয়। হয়ত এমন একটি সফটওয়্যার দিয়ে আপনি কোন ফোল্ডার লক করলেন যে শেষে সফটওয়্যারটাই হারিয়ে ফেললেন তখন কি হবে বুঝতেই পারছেন।

আমি পারসোনালি কোন ফোল্ডার এ পাসওয়ার্ড দিতে চাইলে Winrar সফটওয়্যারটি ব্যবহার করি। কেননা এটি কমন একটি সফটওয়্যার। যে কোথাও সহজেই পাওয়া যায়। আর সবার কম্পিউটারে সচরাচর এটা ইনষ্টল করা থাকে।

আপনি যে ফোল্ডারটিতে পাসওয়ার্ড দিতে চাইছেন ঐ ফোল্ডারটার উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Add to archive–এ ক্লিক করুন।এরপর Advanced ট্যাব থেকে Set Password-এ ক্লিক করে আপনার পছন্দের পাসওয়ার্ড টাইপ করে OK-তে ক্লিক করুন।

এরপর দেখবেন যে আপনার ফোল্ডারটির আরেকটি আর্কাইভ ফোল্ডার তৈরি হয়েছে। এরপর অরজিনাল ফোল্ডারটি সিফট ধরে ডিলেট করে দিন। পরবর্তিতে ফোল্ডারটি ওপেন করতে চাইলে পাসওয়ার্ড দিয়ে Extract করে নিন।

আর যারা এর থেকেও বেশি নিরাপত্তার কথা ভাবেন তাদের জন্য ড্রাইভ সিকিউরিটিতো আছেই।
ইউন্ডোস এক্সপিতে ড্রাইভ সিকিউরিটি

open mdi file

MDI ফাইল ওপেন করুন......


Microsoft Office ব্যবহার করার সময় আপনারা হয়তো প্রিন্টার লিস্টে Microsoft Office Document Image নামের একটা প্রিন্টার দেখতে পান। কিছু ডক্যুমেন্টস যেমন অনলাইন টিকেট, বুকিং কনফারমেসন, অনলাইন ভিসা, ব্যাংক স্টেটমেন্ট আপনার পি.সি.তে প্রিন্টার এসেস না থাকলেও আপনি Microsoft Office Document Imaging বা MDI ফরম্যাটে সেভ করে রাখতে পারেন বা পোর্টেবল ডিভাইসে করে অন্যকোথাও প্রিন্ট করতে পারেন।

সমস্যা হয় যখন Microsoft Office ইনস্টল করার সময় Microsoft Document Image Writer সেটআপ করা না থাকে। ঐ অবস্থায় MDI ফাইল ওপেন করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে-

১। মাই কম্পিউটার ওপেন করে Add or remove programs ক্লিক করুন তারপর Microsoft office enterprise 2007 সিলেক্ট করে Change বাটনে ক্লিক করুন।
২। Add or remove features সিলেক্ট করে Continue করুন, Office tools সেকসন Expand করুন।
৩। Microsoft Office Document Imaging এ ক্লিক করে নিচে লিস্ট থেকে Run all from My Computer সিলেক্ট করে Continue ক্লিক করুন।
৪। ইনস্টল হয়ে গেলে close করুন।