2d animation create using pencil software


Pencil একটি ওপেন সোর্স ভিত্তিক এ্যানিমেশন/ড্রয়িং সফটওয়্যার। এটি Mac OS X, Windows এবং Linux সব প্লাটফর্মেই চলে। এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনি প্রচলিত টুডি এ্যানিমেশন(কার্টুন) তৈরী করতে পারবেন। এটি বিটম্যাপ এবং ভেক্টর গ্রাফিক্স উভয় সাপোর্ট করে। এ্যামিমেশন তৈরীর জন্য আরো অনেক রকম সফটওয়্যার আছে যার বেশিরভাগই কিনতে হয়। কিন্তু Pencil সম্পূর্ন বিনামূল্যে ব্যবহার করতে পারবেন।

তবে এটাকে প্রফেশনাল কার্টুন বানানোর সফটওয়্যারের সাথে তুলনা করলে ভুল হবে, এটা মূলত তৈরী করা হয়েছে টুডি এ্যনিমেশন বানানো শেখার জন্য। বিস্তারিত জানতে এবং ডাউনলোডের জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

Pencil

keyboard & mouse lock


সালাম সবাইকে, আপনার বাসায় কি কোন ছোট্ট বাবু আছে যে কিনা আপনার কম্পিউটারের কিবোর্ড এবং মাউস ব্যবহার করে ত্রাস সৃষ্টি করে? আমার বাসায় একজন আছে, সে উল্টাপাল্ট কি প্রেস করে এবং মাউস ক্লিক করে প্রায়ই সিস্টেমের বারটা বাজায়। তার কাছ থেকে বাঁচার জন্য আমি একটা ব্যবস্থা করেছি। আপনি ও চাইলে করতে পারেন, এ জন্য আপনাকে একটা ছোট সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে হবে। সফটওয়্যারটার নাম Kid-Key-Lock। এটি ব্যবহার করে আপনি মাউসের যে কোন বাটন, ডাবল ক্লিক, হুইল ইত্যাদি লক করতে পারবেন। আর কিবোর্ডের ক্ষেত্রে কারেক্টার কি, নেভিগেশন কি, ফাংশন কি অথবা সব কি লক করতে পারবেন। তাহলে আর দেরি করবেন না, এক্ষুনি লক করে দেখুন আপনার কিবোর্ড/মাউস। এবং ছোট্ট বাবুর সন্ত্রাস থেকে নিজেকে বাঁচান।

ডাউনলোড করবেন এই লিংক থেকে।

Windows XP তে System Properties এ লোগো এবং তথ্য যোগ করুন


ব্যাপারটা অনেক পুরনো কিন্তু অনেকেই এটা জানে না। যারা জানে না তাদের জন্যই এই লেখা। আপনারা হয়ত খেয়াল করে থাকবেন, বেশিরভাগ ব্র্যান্ড ল্যাপটপ/ডেস্কটপ পিসিগুলোর System Properties এ ব্র্যান্ডের লোগো সহ কিছু তথ্য থাকে। উপরের ছবিটা দেখে বিষয়টা পরিস্কার হয়ে গেছে আশা করি। আপনি চাইলে এই লোগো এবং তথ্য পরিবর্তন অথবা নতুনভাবে সংযোজন করতে পারবেন। কাজটা খুবই সহজ, এজন্য আপনাকে OEMLOGO.BMP এবং OEMINFO.INI নামে দুটো ফাইল তৈরী করতে হবে। OEMLOGO.BMP হল একটা বিটম্যাপ ইমেজ যা আপনি System Properties এ দেখতে পাবেন। আর তথ্যগুলো থাকে OEMINFO.INI ফাইলে।

ফাইল দুটোকে c:\windows\system32 ফোল্ডারে পেস্ট করতে হবে। নিচে একটি OEMINFO.INI ফাইলে যা লেখা থাকে তা দেওয়া হল:

[General]
Manufacturer=Manufacturer: CAEBD
Model=Model: XXXXXX

[Support Information]
Line1=" Contact Us:"
Line2=" IT Genius"
Line3=" 863, Mehedibug,"
Line4=" Chittagong,"
Line5=" Bangladesh."
Line6=""
Line7=" Phone:"
Line8=" +8801199271600"
Line9=""
Line10=" Website:"
Line11=" http://cae.com.bd"
Line12=""

এখানে [General] এর অধীনে তথ্যগুলো System Properties এ দেখতে পাবেন। এবং [Support Information] এর অধীনে তথ্যগুলো System Properties এ Support Information বাটনে ক্লিক করলে দেখতে পাবেন। আর OEMLOGO.BMP ফাইলটি আপনি MS Paint এ তৈরী করতে পারবেন। এর দৈর্ঘ এবং প্রস্থ হবে যথাক্রমে 172 এবং 100। তবে একটু এদিক ঐদিক হলে সমস্য নেই। অথবা এই লিংক থেকে OEMLOGO জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করুন। আনজিপ করলেই OEMLOGO.BMP এবং OEMINFO.INI ফাইল দুটো পেয়ে যাবেন। যা আপনি আপনার প্রয়োজনমত পরিবর্তন করে নিতে পারবেন।

proxy server make easily








একটা ইন্টারনেট কানেকশন দিয়ে একাধিক কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্রাউজ করার জন্য প্রক্সি সার্ভার দরকার হয়। আপনি নিজে প্রক্সি সার্ভার কনফিগার করতে চান?ভাবছেন, করতে তো চাই কিন্তু সে তো অনেক ঝামেলা।
হুম বুঝেছি, আচ্ছা আপনি চা বানাতে পারেন?
আজ এমন একটা প্রক্সি সার্ভার নিয়ে বলব যেটা কনফিগার করা এক কাপ চা বানানোর চেয়ে ও সোজা। :)
শুরু করা যাক তাহলে। সফটওয়্যারটির নাম হচ্ছে AnalogX Proxy। এই লিংক থেকে এটি ডাউনলোড করুন। ডাউনলোড হয়ে গেলে সেটাপ চালিয়ে দিন। এবং নিচের ধাপগুলো পর্যায়ক্রমে করে যান।
১. I Accept বাটনে ক্লিক করুন।
২. Continue বাটনে ক্লিক করুন।
৩. Yes ক্লিক করুন।
৪. No ক্লিক করুন।
৫. OK ক্লিক করুন।
৬. Start–>Programs–>AnalogX–>Proxy থেকে Proxy রান করুন।
৭. OK ক্লিক করুন।
ব্যাস, আপনার প্রক্সি সার্ভার হয়ে গেল। বিশ্বাস হচ্ছে না?

ঠিক আছে নেটওয়ার্কের অন্য আরেকটা পিসিতে Internet Explorer চালু করুন। Tools–Internet Options…–Connections–LAN Settings… এ যান সব টিক মার্ক তুলে Use a proxy server…….. এ টিক মার্ক দিন। Address: এ যে পিসিতে AnalogX ইনস্টল করলেন তার IP অথবা Computer Name দিন। Port: এ দিন 6588। OK — OK দিন। এবার ব্রাউজ করে দেখুন।
কি প্রক্সি সার্ভার করা খুব কঠিন??? :)

AnalogX Proxy Port List:
HTTP (web browsers) (port 6588)
HTTPS (secure web browsers) (port 6588)
SOCKS4 (TCP proxying) (port 1080)
SOCKS4a (TCP proxying w/ DNS lookups) (port 1080)
SOCKS5 (only partial support, no UDP) (port 1080)
NNTP (usenet newsgroups) (port 119)
POP3 (receiving email) (port 110)
SMTP (sending email) (port 25)
FTP (file transfers) (port 21)

E-book download using google books


যারা অনলাইনে ইবুক খোঁজাখুঁজি করেন তারা সবাই জানেন ইবুকের একটা বিশাল সম্রাজ্য হল Google Books। বিভিন্ন ক্যাটাগরীর প্রচুর ইবুক এখানে পাওয়া যায়। কিন্তু Google Books এর সীমাবদ্ধতা হল, আপনাকে অনলাইনেই পড়তে হবে। ডাউনলোডের কোন ব্যবস্থা এতে নেই। ফলে যারা ২৪ ঘন্টা ইন্টারনেটে কানেক্টেড তারা ছাড়া অন্যদের ক্ষেত্রে এটা তেমন কাজে আসে না। এই সমস্যা সমাধানের জন্য বানানো হয়েছে Google Book Downloader। এই ইউটিলিটি সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে আপনি Google Books থেকে যে কোন ইবুককে pdf ফরম্যাটে আপনার পিসিতে ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে এটা শুধুমাত্র শিক্ষামূলককাজে ব্যবহারের জন্য বানানো হয়েছে।

Google Book Downloader চালানোর জন্য আপনার পিসিতে Microsoft .net Framework 3.5 SP1 ইনস্টল করা থাকতে হবে। Microsoft .net Framework 3.5 SP1 ইনস্টল করার পর এই লিংক থেকে Google Book Downloader ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন।

যেভাবে ইবুক ডাউনলোড করবেন:
১. Google Book Downloader চালু করুন।
২. Google Books এ গিয়ে আপনার প্রয়োজনীয় ইবুকটি খুঁজে বের করুন। ধরা যাক, আপনি Absolute beginner's guide to Wi-Fi wireless networking ইবুকটি ডাউনলোড করবেন। এটার লিংক হবে
http://books.google.com/books?id=tQohcXSFBNkC&printsec=frontcover&dq=networking
বোল্ড করা নাম্বারটি হল এই বইয়ের কোড।
৩. Google Book Downloader এ কোডটি পেস্ট করুন। এবার Check বাটনে ক্লিক করুন। বইটির ডাউনলোড লিংক খুঁজে বের করবে।
৪. Download entire book বাটনে ক্লিক করুন। সম্পূর্ন ইবুকটি ডাউনলোড হবে।
৫. Save entire book as... বাটনে ক্লিক করে ইবুকটি আপনার পিসিতে সেভ করুন।

use proxy server & fool your server

প্রক্সি ব্যবহার করে ওয়েব সার্ভারকে বোকা বানান!


ইন্টারনেটে যারা নিয়মিত বিচরন করেন তাদের অনেক সময় বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার মধ্যে পড়তে হয়। অনেক ওয়েবসাইট আছে যেসব সাইটে নির্দিষ্ট কিছু দেশ থেকে ডাউনলোড করতে গেলে বিভিন্ন রকম মেসেজ দেখায়। এছাড়া ও অনেক দেশের সরকার বিভিন্ন ওয়েবসাইট ব্লক করে রাখেন। আবার অনেক অফিসে ও নির্দিষ্ট কিছু ওয়েবসাইট ব্লক করা থাকে। প্রক্সি সার্ভার ব্যবহার করে এই সব সমস্যা থেকে অনেকাংশে মুক্তি পাওয়া যায়। ইন্টারনেটে খুঁজলেই এই রকম হাজার হাজার প্রক্সি এড্রেস পেয়ে যাবেন যা আপনার ব্রাউজারে সেট করে ব্রাউজ করতে হবে। আবার ওয়েব বেসড কিছু প্রক্সি আছে যেসব ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনি আপনার কাংক্ষিত সাইটটি খুলতে পারেন। এই রকম একটা ওয়েবসাইট হল http://www.hidemyass.com/। এই সাইটে গিয়ে আপনি আপনার ব্লক করা সাইটটির এড্রেস লিখে ব্রাউজ করতে পারবেন। Mozilla Firefox ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর হল http://www.hidemyass.com/ এর উপর ভিত্তি করে একটা Add-ons বানানো হয়েছে যা ইনস্টল করা থাকলে http://www.hidemyass.com/ সরাসরি না গিয়েও আপনি এর সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। এডঅনসটি ইনস্টল করতে পারবেন এই লিংক থেকে। তবে এটা সবার জন্য উন্মুক্ত না। শুধুমাত্র Firefox Add-ons: এর সদস্যরাই ডাউনলোড করতে পারবেন। সদস্য হওয়াটা ঝামেলার বা খরচের কিছু নেই। উপরের দিকে Register লিংকে ক্লিক করে সহজেই সদস্য হতে পারবেন। Add-ons টি ইনস্টল হয়ে গেলে ফায়ারফক্স একবার রিস্টার্ট করুন। স্ট্যাটাস বারে Hide My Ass! নামে একটা আইকন দেখতে পাবেন। যখন কোন ব্লক করা বা সীমাবদ্ধতা আছে এমন সাইট খোলার দরকার হবে Hide My Ass! আইকনটি ক্লিক করে অন করে নিন। এবার এড্রেস বারে এড্রেস লিখে লিকে এন্টার করুন। দেখবেন সাইটটি খুলে গেছে। উদাহারন হিসেবে এই লিংকটি পরীক্ষা করুন। এই লিংকে আমি যখনই যাই YOU REACHED YOUR COUNTRY DAY LIMIT. PLEASE, WAIT A DAY OR BUY PREMIUM ACCOUNT মেসেজটি দেখায়। Hide My Ass! অন করে লিংকটিতে প্রবেশ করুন দেখবেন ডাউনলোড লিংক দেখাচ্ছে।

pear to pear computer network set up

পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক সেটাপ


পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কে নির্দিষ্ট কোন সার্ভার থাকে না। সব পিসিই ক্লায়েন্ট/সার্ভার হিসেবে কাজ করে। পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক সাধারনত ৫/১০ টা পিসির একটা নেটওয়ার্ক যেখানে মূলত ফাইল/প্রিন্টার শেয়ার, ইন্টারনেট শেয়ার, নেটওয়ার্ক গেম খেলা বা এই ধরনের ছোটখাট কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়। আপনার বাসা বা প্রতিষ্ঠানে একের অধীক কম্পিউটার থাকলে খুব সহজেই আপনি একটা পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক সেটাপ করে ফেলতে পারেন। এজন্য আপনার অতিরিক্ত যা লাগবে তা হল:
১. প্রত্যেকটা পিসিতে NIC(ল্যান কার্ড)
২. পিসির সংখ্যা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় পোর্ট সহ হাব/সুইচ
৩. পিসির সংখ্যা অনুযায়ী UTP ক্যাবল

ইদানিং বেশিরভাগ মাদারবোর্ডেই ল্যান কার্ড বিল্টইন থাকে। তাই আপনার পিসিতে বিল্টইন আছে কিনা দেখে নিন। না থাকলে কিনে লাগিয়ে নিন। মাদারবোর্ডে বিল্টইন এবং আলাদা ল্যান কার্ডের ছবি নিচে দেখুন।
http://img27.imageshack.us/img27/1371/nicu.jpg
হাব/সুইচ বিভিন্ন পোর্টের পাওয়া যায়। যেমন ৫পোর্ট, ৮পোর্ট, ১৬পোর্ট, ২৪পোর্ট ইত্যাদি। প্রত্যেকটা পিসি একটা করে পোর্ট ব্যবহার করবে। তাই আপনার পিসির সংখ্যা অনুযায়ী কত পোর্টের হাব/সুইচ কিনবেন তা নির্ভর করবে। হাব আর সুইচের মধ্যে পার্থক্য কি সেটা জানার জন্য এই লেখাটি পড়ুন। নিচে একটি ৫ পোর্টের সুইচের ছবি দেওয়া হল।
http://img6.imageshack.us/img6/1553/5portswitch.jpg
বিভিন্ন দৈর্ঘের রেডিমেড UTP ক্যাবল কিনতে পাওয়া যায়। অথবা প্রয়োজনীয় টুলস থাকলে আপনি নিজেও তৈরী করতে পারবেন। নিজে তৈরী করতে চাইলে এই লেখাটি
http://img6.imageshack.us/img6/3337/utpcable.jpg

ফিজিক্যাল সেটাপ হয়ে গেলে এবার কম্পিউটারে কিছু সেটিং করতে হবে। ধরে নিচ্ছি সবগুলো পিসিতে উইন্ডোজ এক্সপি ইনস্টল করা। প্রথমে উইন্ডোজের বিল্টইন ফায়ারওয়ালটা ডিসেবল করে নিতে হবে। কারন এটা তেমন কোন কাজে আসে না । বরঞ্চ ফাইল শেয়ারিংয়ের ক্ষেত্রে ঝামেলা করতে পারে। ফায়ারওয়াল ডিসেবল করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন:
১. Start Menu -> (Settings) -> Control Panel -> Windows Firewall এ ডাবল ক্লিক করুন। ফায়ারওয়াল সেটিং উইন্ডো চালু হবে।
২. Off (not recommended) সিলেক্ট করে OK দিন।
৩. ফায়ারওয়াল বন্ধ করার করার পর Your computer might be at risk লেখা একটা ওয়ার্নিং মেসেজ দিতে পারে। ভয়ের কিছু নেই। এটা বন্ধ করতে চাইলে এই লেখাটি পড়ুন।

পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক সেটাপের জন্য প্রত্যেকটা পিসিতে একটা আইপি এড্রেস সেট করতে হবে। আমরা প্রথম পিসিতে 192.168.1.1 আইপি টি ব্যবহার করব এবং পরবর্তী পিসিগুলোতে পর্যায়ক্রমে 192.168.1.2, 192.168.1.3, 192.168.1.4..........192.168.1.254 পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারব। খেয়াল রাখবেন একই আইপি একাধিক পিসিতে দেওয়া যাবে না। আইপি সেট করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন:
১. Start Menu -> (Settings) -> Control Panel -> Network Connections এ যান।
২. Local Area Connection নামে একটা আইকন দেখতে পাবেন। নিচের ছবির মত। এটাতে রাইট মাউস ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন।
http://img8.imageshack.us/img8/6178/localareaconnection.jpg
৩. Internet Protocol (TCP/IP) তে ডাবল ক্লিক করুন।
৪. Usse the following IP address এ ক্লিক করে IP address: এ লিখুন 192.168.1.1। Subnet mask: এ সয়ংক্রিয়ভাবে 255.255.255.0 বসে যাবে। OK -> OK ক্লিক করুন।
http://img6.imageshack.us/img6/5407/ipsettings.jpg
৫. ডেস্কটপে My Computer আইকনে রাইট মাউস ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন। Computer Name ট্যাবে যান। Change বাটনে ক্লিক করুন। Computer name: এ লিখুন PC01। OK -> OK -> OK ক্লিক করুন। কম্পিউটার রিস্টার্ট করতে বলবে Yes দিন। এখন থেকে এই কম্পিউটারকে আপনি নেটওয়ার্কে PC01 নামে পাবেন। আপনার প্রথম পিসিটা সেটাপ হয়ে গেল।
৬. এইভাবে প্রত্যেকটা পিসিকে সেটাপ করুন। যেমন: ২য় পিসিতে আইপি হবে 192.168.1.2 এবং Computer name: PC02 হবে।

সবগুলো পিসি সেট হয়ে গেলে। PC01 কম্পিউটারের Start Menu -> Run এ cmd লিখে এন্টার দিন। কমান্ড প্রম্পট চালু হবে। এখানে ping 192.168.1.2 লিখে এন্টার দিন। সব কিছু ঠিক থাকলে Reply from 192.168.1.2......লেখা একটা লাইন চার বার আসবে। এভাবে আপনি যতগুলো পিসিতে আইপি সেট করেছেন সবগুলো একবার চেক করুন। উদারন: ping 192.168.1.3, ping 192.168.1.4 ইত্যাদি। যে আইপিতে Reply from....এর পরিবর্তে Request timed out লেখা আসবে ধরে নিতে হবে সেই কম্পিউটারে সেটিং ঠিকমত হয়নি। সেক্ষেত্রে পিসিটাতে উপরোল্লেখিত সবকিছু আবার চেক করুন। পড়ুন। UTP ক্যাবলের এক প্রান্ত পিসির ল্যান কার্ডে এবং অপর প্রান্ত সুইচের যে কোন পোর্টে লাগাতে হবে। নিচে একটা রেডিমেড UTP ক্যাবলের ছবি দেওয়া হল।


ধরি PC01 এর D ড্রাইভে Data নামে একটা ফোল্ডার শেয়ার করব যা নেটওয়ার্কের সব পিসি থেকে খোলা যাবে। D ড্রাইভে Data নামে একটা ফোল্ডার তৈরী করুন। Data ফোল্ডারে রাইট মাউস ক্লিক করে Sharing and Security তে ক্লিক করুন। Network sharing and security এর অধীনে Share this folder on the network এ টিক চিহ্ন দিন। OK ক্লিক করুন। Data ফোল্ডারটি শেয়ার হয়ে যাবে। তবে এই অবস্থায় Data ফোল্ডার থেকে শুধু কোন কিছু ওপেন বা কপি করা যাবে কিন্তু ডিলিট বা মডিফাই করা যাবে না কারণ ফোল্ডারটি এখন Read Only অবস্থায় শেয়ার আছে। আপনি যদি Full শেয়ার দিতে চান তাহলে Share this folder on the network সাথে Allow network users to change my files এ ও টিক চিহ্ন দিতে হবে। শেয়ার করার পর নেটওয়ার্কের যে কোন পিসি থেকে Data ফোল্ডারে ঢুকতে চাইলে Start Menu -> Run এ \\PC01\Data লিখে এন্টার দিলেই হবে। যদি আপনি এন্টার দেওয়ার পর কোন এরর মেসেজ পান এবং Data ফোল্ডারে ঢুকতে না পারেন তাহলে এই লেখাটি

একটা প্রিন্টারকে নেটওয়ার্কে সবাই শেয়ার করতে চাইলে যে কম্পিউটারে প্রিন্টারটি ইনস্টল করা আছে(ধরি PC01 এ ইনস্টল করা) সেই কম্পিউটারে Start Menu -> (Settings) -> Printers and Faxes এ যান। প্রিন্টারে রাইট মাউস ক্লিক করে Sharing এ ক্লিক করুন। Share this printer এ ক্লিক করুন এবং Share name: এ লিখুন HP_Deskjet(যে কোন নাম দিতে পারেন)। OK ক্লিক করুন। প্রিন্টারটি শেয়ার হয়ে গেল। এবার নেটওয়ার্কের যে কোন পিসিতে Start Menu -> Run এ \\PC01 লিখে এন্টার দিন। HP_Deskjet নামে একটা প্রিন্টারের ছবি দেখতে পাবেন। HP_Deskjet এ ডাবল ক্লিক দিন। একটা মেসেজ আসবে Yes দিন। কিছুক্ষনের মধ্যেই প্রিন্টার ইনস্টল হয়ে যাবে।
পড়ুন।

office 2007 classic manu

অফিস ২০০৭ এ ক্লাসিক ম্যানু


উইন্ডোজ ভিসতার সাথে বাজারে আসে মাইক্রোসফটের নতুন অফিস ২০০৭। অফিস ২০০৭ এ এসেছে ম্যানু এবং টুলবারের পরিবর্তে রিবোন। আর সাধারণত ব্যবহারকারীরা রিবোনে অনেক কিছুই খুজে পান না। ফলে অফিস ২০০৭ ব্যবহার করা অনেকের জন্য বিরক্তিকর এবং বেশ কষ্টদায়ক। আর অফিস ২০০৭ এ পূর্বের সংস্করণের মত ম্যানু ব্যাবহার করার কোন ব্যবস্থা নেই। তবে ইউবিটম্যানু সফটওয়্যার দ্বারা অফিস ২০০৭ এ রিবোনের পাশাপাশি ম্যানু এবং টুলবার আনা যাবে ফলে ব্যবহারকারীদের একটু সুবিধাই হবে। মাত্র ২৬০ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি (এ্যাডঅন্সটি) http://www.ubit.ch/software/ubitmenu-languages থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। এবার অফিস (ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট) খুলে দেখুন Menu নামে নতুন একটি ট্যাব আসছে। এবার ম্যানু ট্যাবে ক্লিক করলে তার ভিতরে অফিস ২০০৭ এর পূর্বের সংস্করণের মত ম্যানু এবং টুলবার আছে। এখন থেকে আপনি রিবনের পাশাপাশি ক্লাসিক ম্যানুর মাধ্যমে অফিস ২০০৭ ব্যবহার করতে পারবেন। তবে এই ম্যানু বা টুলবার পরিবর্তন করতে পারবেন না।

http://pimg.s3.amazonaws.com/img/1320.1236487806.Classicmenu.JPG

google adsence band what i can do

গুগলের এডসেন্স একাউন্ট ব্যান / বন্ধ / নিস্ক্রিয় হয়ে গেলে কি করবেন?


গুগল এডসেন্স নিয়ে ব্লগ লেখা শুরু করার পর থেকে অনেকেই আমার প্রকাশ্যে কিংবা ইমেইল করে প্রশ্ন করেছেন গুগলের এডসেন্স একাউন্ট ব্যান বা বন্ধ হয়ে গেলে কি করবেন? যদি এক কথায় উত্তর চান, তবে এডসেন্স একাউন্ট বন্ধ হয়ে গেলে কিছুই করার নাই, তবে বন্ধ যাতে না হয় তার জন্য বন্ধ হবার আগে বন্ধ হবার কারনগুলো জানুন আর গুগলের সাথে প্রতারনা থেকে দূরে থাকুন।

আমি আজ র্পযন্ত একজন ব্যতীত কারও গল্প শুনি নাই যে তার একাউন্ট বাতিল হবার পর আবার সেই একাউন্ট সচল হয়েছে। সম্প্রতি Aaron Greenspan গুগল এডসেন্স একাউন্ট বাতিল হয়ে যাবার পরে গুগলের বিরুদ্ধে মামলা করার পর বিচারক গুগলকে তার একাউন্টে থাকে $721 টাকা ফেরত দেবার নির্দেশ দেয়। এটাই এডসেন্সের ইতিহাসে টাকা ফেরত পাবার প্রথম ঘটনা। তবে তার একাউন্ট সচল হয় নি।

তাই যা করার আগেই করুন ... একাউন্ট নিস্ক্রিয় হবার পর শত চেষ্টা করেও লাভ হবে না, বাতিল হয়ে যাওয়া একাউন্ট ফেরত পাবেন না।

প্রধান কি কি কারনে একাউন্ট বাতিল হয়?
১. সবচেয়ে বড় কারন হল, ইচ্ছাকৃত এ্যাডে ক্লিক করা। দিনে রাতে হাজার হাজার, লক্ষ লক্ষ টাকার স্বপ্ন নিয়ে একেকজন এডসেন্স একাউন্ট খুলে কিংবা বাস্তবিকতা পুরোপুরি ভিন্ন - আর দশটা পেশার মতো টাকা কামাতে এডসেন্সের জন্যেও প্রচুর পরিশ্রম, ধৈর্য্য আর অভিজ্ঞতার প্রয়োজন। আর এসবের অভাবে নতুন এডসেন্স পাবলিশাররা সহজের হতাশ হয়ে পড়েন এবং নিজেদের এ্যাডে নিজেরাই ক্লিক করেন কিংবা অন্যদের ক্লিক করতে উৎসাহিত করেন। এ কোনো অবস্থাতেই গ্রহনযোগ্য নয়। কোনো ক্লিক না পেলে ওয়েবসাইট করাই বাদ দেন - তবুও নিজের এ্যাডে ক্লিক করবেন না। আমও যাবে, ছালাও যাবে।

২. অনেক ওয়েবসাইট বলে, তাদের সদস্য হলে নাকি তারা হাজার হাজার ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে পাঠিয়ে দেবে। এধরনের ওয়েবসাইট কিংবা প্রোগ্রামগুলো পুরোপুরি নিষিদ্ধ। এগুলোর মাধ্যমে যদি অবৈধ ক্লিক না পড়ে, তবুও অবৈধভাবে পেজ ইমপ্রেশন সৃষ্টির দায়ে বিনা নোটিসে আপনার একাউন্ট বাতিল হতে পারে। তাই কোনোরুপ কৃত্রিম উপায়ে ভিজিটর বাড়াতে চেষ্টা করবেন না।

৩. পর্ণসাইট, কাট-কপি-পেষ্ট করা লেখার ওয়েবসাইট (কপিরাইট ভঙ্গ হলে), পাইরেট সফটওয়ার ডাউনলোড, জুয়া কিংবা নিষিদ্ধ ঔষধ কিংবা মাদকদ্রব্য সেবনে উৎসাহিত করে এমন ওয়েবসাইটে এ্যাড বসালে একাউন্ট বাতিল হতে বাধ্য।

৪. অনেকে পন্ডিতি ফলাতে এডসেন্সের কোড পরিবর্তন করার চেষ্টা করে। এটা করে নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনবেন। অযথা কোড পরির্বতের চেষ্টা করবেন না। রং, ফন্ট, সাইজ ইত্যাদি যদি পরিবর্তন করতেই হয়, তবে এডসেন্স একাউন্টে ঢুঁকেই পরিবর্তন করুন।

৫. অনেকে এ্যাডের পাশে লিখে দেব - "আমাদের সাহায্য করুন", "এই সাইটগুলো ভিজিট করুন", "এখানে ক্লিক করুন" কিংবা "প্রিয় ওয়েবসাইট" - এগুলো পাঠককে এ্যাডে ক্লিক করতে উৎসাহিত করারই নামান্তর। এগুলো থেকে বিরত থাকুন।

৬. একটা কারন অনেকেই জানেন না, কোনো ছবির ঘেঁষে এ্যাড বসানোও অবৈধ। কারন এতে পাঠক বিভ্রান্তিত হয়ে এ্যাডে ক্লিক করতে পারে। তাই একান্তই ছবির পাশে এ্যাড বসাতে হয়, তবে ছবি আর এ্যাডের মধ্যে নিরাপদ দুরত্ব রাখুন দুটোকে আলাদাভাবে চেনা যায়।

৭. আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি - গুগল নতুন পাবলিশারদের প্রতি খুবই কঠোর। তাই পান থেকে চুন খসলেই আপনার খবর আছে। তাই প্রথম অবস্থায় খুবই সর্তক থাকতে হয়। গুগলের সাথে চালাকি করার জন্য আপনি যদি ১০ টা উপায় বের করে থাকেন, তবে আপনাকে ধরার জন্য অনেক আগেই তারা ১০০০ টা উপায় বের করে রেখেছে, তাই প্রতারনা করে রেহাই পাবেন না।

গুগল এডসেন্স কিংবা ইন্টারনেটে টাকা কামানোর যেকোন বিষয় নিয়ে আমাকে আমার বাংলা ব্লগে মন্তব্য আকারে প্রশ্ন কিংবা আমাদের ফোরাম www.isoforum.com এ আলোচনায় অংশ নিতে পারেন।

আপনাদের সাফল্যই আমার স্বার্থকতা

portable software collection

পোর্টেবাল সফটওয়্যারের বিশাল ভান্ডার


নেটিজেনদের সব সময়ই প্রয়োজন হয় নানান ধরনের পোর্টেবাল সফটওয়্যারের । এ ধরনের পোর্টেবাল সফটওয়্যারের বিশাল ভান্ডার portableapps.com
FireFox

7 zip

Pidgin

PDF reader

ছাড়াও অনেক ধরনের সফটওয়্যার পাওয়া যাবে ।

তাই দেরি না করে এক্ষুনি চলে যান www.portableapps.com


DevC++ নতুন IDE GNU MinGW কম্পাইলার বেইজড C++ এর জন্য

ব্যবহার করুন DevC++ নতুন IDE GNU MinGW কম্পাইলার বেইজড C++ এর জন্য

উইনডোজ এবং লিনাক্সের MinGW কম্পাইলারের জন্য একটি ফ্রি C++ IDE।DevC++ ডাউনলোড করুন




DevC++ টিউটোরিয়াল দেখুন

DevC++ টিউটোরিয়াল দেখুন
বিভিন্ন প্যাকেজ game ইন্জিন ব্যবহার করে game প্রোগ্রামার হয়ে যান। DevC++ এর জন্য বিভিন্ন প্যাকেজ

game প্রোগ্রামিং examples
game প্রোগ্রামিং examples